ঢাকা ০৫:২৩ পূর্বাহ্ন, শুক্রবার, ৩১ অক্টোবর ২০২৫, ১৫ কার্তিক ১৪৩২ বঙ্গাব্দ
শিরোনাম:
Logo পাহাড়ে সন্ত্রাসী কার্যকলাপ বাড়াতে টার্গেট সেনাবাহিনী Logo খাগড়াছড়িতে সেনা ক্যাম্প স্থাপনে বাধা প্রদানের প্রতিবাদে ঢাবিতে ছাত্র-জনতার বিক্ষোভ মিছিল Logo একটি স্নাইপার বুলেটই যথেষ্ট: বাঙালি নেতাকে কেএনএফ-এর হুমকি! Logo খাগড়াছড়িতে নাশকতার পরিকল্পনা করছে ইউপিডিএফ Logo সামনে ঘোর অন্ধকার-আমরা ঘুমাচ্ছি Logo খাগড়াছড়িতে ব্যাপক উৎসাহ উদ্দীপনার মধ্য দিয়ে যুবদলের প্রতিষ্ঠা বাষিকী পালিত Logo কিশোরগঞ্জে ৫ দফা দাবিতে জামায়াতের বিক্ষোভ মিছিল Logo হোসেনপুরে পুলিশের হাত থেকে আওয়ামী লীগ নেতাকে ছিনিয়ে নিল বিএনপি নেতারা Logo কিশোরগঞ্জ শহরে অটোরিকশার যানজট ও ফুটপাত দখল ভাঙতে মাঠে নামলেন ডিসি ফৌজিয়া খান Logo রাজাপুর উপজেলা বিএনপির সাধারণ সম্পাদক নাসিম আকনের মৃত্যুতে মহাসচিব মির্জা ফখরুলের শোক

অগ্নিনির্বাপণ ব্যবস্থা ছিল না উত্তরার সাইদ গ্র্যান্ড সেন্টারে

Doinik Astha
Doinik Astha
  • আপডেট সময় : ১১:০৩:১২ পূর্বাহ্ন, বুধবার, ১১ অক্টোবর ২০২৩
  • / ১০৯২ বার পড়া হয়েছে

রাজধানীর উত্তরার ৭ নম্বর সেক্টরের সাইদ গ্র্যান্ড সেন্টারে ভয়াবহ অগ্নিকাণ্ডের ঘটনা ঘটেছে। তিন ঘণ্টার চেষ্টায় ফায়ার সার্ভিসের ২৪টি ইউনিট আগুন নিয়ন্ত্রণে আনে। ভবনটিতে অগ্নিনির্বাপণে তেমন কোনো ব্যবস্থা না থাকায় একাধিকবার নোটিশ দেওয়া হয়। তবে তারা কোনো কর্ণপাত করেনি।

বুধবার (১১ অক্টোবর) সকালে আগুন নিয়ন্ত্রণের পর ঘটনাস্থলে সাংবাদিকদের এক প্রশ্নের জবাবে ফায়ার সার্ভিস ও সিভিল ডিফেন্স অধিদপ্তরের পরিচালক (অপারেশন্স অ্যান্ড মেইনটেনেন্স) লে. কর্নেল মোহাম্মদ তাজুল ইসলাম চৌধুরী এসব কথা বলেন।

মোহাম্মদ তাজুল ইসলাম চৌধুরী বলেন, ভবনটিতে ডায়াগনস্টিক সেন্টার, বায়িং হাউজ, বিভিন্ন অফিস, কম্পিউটারের ইউপিএসসহ বিভিন্ন এক্সোসরিজের দোকান ছিল। তবে অগ্নিনির্বাপণের তেমন কোনো ব্যবস্থা ছিল না। যা ছিল খুবই সামান্য। আগুন লাগার পর তাও কাজ করেনি।

ট্যাগস :

অগ্নিনির্বাপণ ব্যবস্থা ছিল না উত্তরার সাইদ গ্র্যান্ড সেন্টারে

আপডেট সময় : ১১:০৩:১২ পূর্বাহ্ন, বুধবার, ১১ অক্টোবর ২০২৩

রাজধানীর উত্তরার ৭ নম্বর সেক্টরের সাইদ গ্র্যান্ড সেন্টারে ভয়াবহ অগ্নিকাণ্ডের ঘটনা ঘটেছে। তিন ঘণ্টার চেষ্টায় ফায়ার সার্ভিসের ২৪টি ইউনিট আগুন নিয়ন্ত্রণে আনে। ভবনটিতে অগ্নিনির্বাপণে তেমন কোনো ব্যবস্থা না থাকায় একাধিকবার নোটিশ দেওয়া হয়। তবে তারা কোনো কর্ণপাত করেনি।

বুধবার (১১ অক্টোবর) সকালে আগুন নিয়ন্ত্রণের পর ঘটনাস্থলে সাংবাদিকদের এক প্রশ্নের জবাবে ফায়ার সার্ভিস ও সিভিল ডিফেন্স অধিদপ্তরের পরিচালক (অপারেশন্স অ্যান্ড মেইনটেনেন্স) লে. কর্নেল মোহাম্মদ তাজুল ইসলাম চৌধুরী এসব কথা বলেন।

মোহাম্মদ তাজুল ইসলাম চৌধুরী বলেন, ভবনটিতে ডায়াগনস্টিক সেন্টার, বায়িং হাউজ, বিভিন্ন অফিস, কম্পিউটারের ইউপিএসসহ বিভিন্ন এক্সোসরিজের দোকান ছিল। তবে অগ্নিনির্বাপণের তেমন কোনো ব্যবস্থা ছিল না। যা ছিল খুবই সামান্য। আগুন লাগার পর তাও কাজ করেনি।