DoinikAstha Epaper Version
ঢাকাসোমবার ২৫শে নভেম্বর ২০২৪
ঢাকাসোমবার ২৫শে নভেম্বর ২০২৪

আজকের সর্বশেষ সবখবর

এসএসসি-এইচএসসিতে থাকছে না জিপিএ

Astha Desk
সেপ্টেম্বর ২৪, ২০২৩ ৬:৫০ অপরাহ্ণ
Link Copied!

এসএসসি-এইচএসসিতে থাকছে না জিপিএ

 

আস্থা ডেস্কঃ

এসএসসি-এইচএসসিতে থাকছে না জিপিএ।
জিপিএ-৫ পাওয়া শিক্ষার্থীদেরকে বিষেশভাবে মূল্যায়ন করা অপর দিকে জিপিএ-৫ পাওয়া শিক্ষার্থীদের অবমূল্যায়ন করায় এমন নীতি গ্রহণ করেছে সংশ্লিষ্ট কতৃপক্ষ।

পর্যবেক্ষণে আসছে তুমি জিপিএ-৫ বা গোল্ডেন জিপিএ-৫ পেয়েছ, তুমিই সেরা। তুমিই প্রকৃত মেধাবী। সংবর্ধনা-পুরস্কার কত কী! বাকি লাখ লাখ শিক্ষার্থীকে বুঝানো হচ্ছে তুমি খারাপ। তোমাকে দিয়ে পরিবার, দেশের কোনো কাজ হবে না। গ্রেডিং সিস্টেমে এভাবে আমরা নন-সেন্স, ইডিয়টিং কতগুলো কাজ করেছি। এটার কোনো অর্থ হয় না।

পাবলিক পরীক্ষায় খারাপ ফল করার কারণে এমন অনেক শিক্ষার্থীর মেধা ও দক্ষতা প্রস্ফুটিত হয়ে ওঠে না। ঝরে পড়ে অনেক মেধাবীরাও। এতদিন ধরে চলা শিক্ষাক্রমে যা ‘অতি বড় সংকট’ বলে বিবেচিত। প্রণীত নতুন শিক্ষাক্রমে এমন সংকট থেকে শিক্ষার্থীদের বের করে আনার চেষ্টা করছে জাতীয় শিক্ষাক্রম ও পাঠ্যপুস্তক বোর্ড (এনসিটিবি)।

এ লক্ষ্যেই এসএসসি ও এইচএসসির মতো পাবলিক পরীক্ষায় নম্বরভিত্তিক মূল্যায়ন বাদ দেওয়া হচ্ছে। থাকছে না দুই যুগ ধরে প্রচলিত জিপিএ পদ্ধতিও। সমাপ্তি ঘটছে জিপিএ-৫ কিংবা গোল্ডেন জিপিএ-৫ পাওয়ার যুদ্ধেরও। এখন থেকে শিক্ষার্থীদের মেধা মূল্যায়নে ব্যবহার হবে পারফরম্যান্স ‘ইনডিকেটর’, অর্থাৎ বিশেষ পারদর্শিতার ‘চিহ্ন’। ২০২৬ সালের এসএসসি পরীক্ষার্থীদের দিয়ে এ প্রক্রিয়ায় মূল্যায়ন শুরু হবে।

গ্রেডিং সিস্টেম এখনো বিশ্বের বহু উন্নত দেশে রয়েছে। তারা মূল্যায়ন করছেন, তারা তো এটাকে নন-সেন্সিং মনে করছেন না। এটাকে সংস্কার বা উন্নয়ন করা যায়। এভাবে তুলে দেওয়াটা যায় না, উচিতও নয়। উনি (অধ্যাপক মশিউজ্জামান) গ্রেডিংয়ে মূল্যায়ন নিয়ে যে কথা বলছেন, সেটাই কাণ্ডজ্ঞানহীন কথা।

নতুন শিক্ষাক্রম প্রণয়নে দায়িত্বরত কর্মকর্তারা বলছেন, ফল হিসেবে যে ইনডিকেটর বা চিহ্ন দেওয়া হবে, তা থেকে বোঝা যাবে- কোন শিক্ষার্থী কোন বিষয় বা কাজে বেশি দক্ষ। ‘ভালো’, ‘মধ্যম’ বা ‘খারাপ’ ফল বলে কোনো কথা বা বার্তাও সেখানে থাকবে না। কোনো শিক্ষার্থী খেলাধুলায় পারদর্শী হতে পারে, কেউ হতে পারে ছবি আঁকায়। কারও কথা বলার দক্ষতা বেশি থাকতে পারে। তাদের এসব দক্ষতা অনুযায়ী বিশ্ববিদ্যালয়ে বিভাগ পছন্দ করে পড়তে উৎসাহ দেওয়া হবে। এতে শিক্ষার্থী যে বিষয়ে দক্ষ ও আগ্রহী, সে বিষয়ে পড়বে এবং কর্মজীবনে সেই ক্ষেত্রেই কাজ করবে। চাকরির বাজারে বিষয়ভিত্তিক দক্ষ কর্মী বাড়লে, কমবে বেকারত্বও।

বিনা অনুমতিতে এই সাইটের সংবাদ, আলোকচিত্র অডিও ও ভিডিও ব্যবহার করা বেআইনি।
সেহরির শেষ সময় - ভোর ৫:০০
ইফতার শুরু - সন্ধ্যা ৫:১৪
  • ফজর
  • যোহর
  • আছর
  • মাগরিব
  • এশা
  • সূর্যোদয়
  • ৫:০৫
  • ১১:৪৯
  • ৩:৩৫
  • ৫:১৪
  • ৬:৩১
  • ৬:২০