ঢাকা ০৮:৪৮ পূর্বাহ্ন, সোমবার, ১৭ নভেম্বর ২০২৫, ৩ অগ্রহায়ণ ১৪৩২ বঙ্গাব্দ
শিরোনাম:
Logo ২১ নভেম্বর ঢাকা সেনানিবাসে সীমিত থাকবে যান চলাচল: আইএসপিআর Logo শাহজালালে পুশকার্টের ধাক্কায় ‘ভেঙে গেছে’ এয়ার ইন্ডিয়ার বিমানের চাকা Logo কারওয়ান বাজারে দুটি ককটেল বিস্ফোরণ, সীমানা নিয়ে দুই থানার ‘ঠেলাঠেলি’ Logo আ.লীগের লকডাউনেও গণপরিবহন চলবে: শ্রমিক ফেডারেশন Logo কিশোরগঞ্জ-১ আসনের তরুণ ও প্রবীণ ভোটারদের আস্থার প্রতীক ভিপি ওয়ালী উল্লাহ রাব্বানী Logo পানছড়িতে পিসিসিপি’র ৫ম প্রতিষ্ঠা বার্ষিকী পালিত Logo আইনজীবী ও বিএনপি নেতার নাম জড়িয়ে সংবাদ সম্মেলনে স্থানীয়দের ক্ষোভ Logo ইরানকে সহায়তা করায় ভারতীয়সহ ৩২ ব্যক্তি ও প্রতিষ্ঠানের ওপর মার্কিন নিষেধাজ্ঞা Logo খাগড়াছড়িতে ১৮ বছর পর ধানের শীষের পথ সভায় ওয়াদুদ ভূইয়া Logo নতুন করে পদায়ন করা হলো আরও ৯ ডিসি

করোনাকালীন মাঠে নেমেই মুমিনুলের দুর্দান্ত সেঞ্চুরি

News Editor
  • আপডেট সময় : ০৬:৫৫:৪৬ অপরাহ্ন, শনিবার, ৩ অক্টোবর ২০২০
  • / ১০৮২ বার পড়া হয়েছে

করোনাকালীন মাঠে নেমেই অসাধারণ ইনিংস খেলেছেন বাংলাদেশ জাতীয় দলের টেস্ট অধিনায়ক মুমিনুল হক সৌরভ। প্রস্তুতি ম্যাচে সেঞ্চুরি তুলে নিয়েছেন রায়ান কুক একাদশের অধিনায়ক মুমিনুল হক। অন্যদিকে মোহাম্মদ মিঠুন হাফসেঞ্চুরি হাঁকিয়ে সেঞ্চুরির আশা জাগালেও ব্যক্তিগত ৬২ রানে আউট হয়ে সাজঘরে ফেরেন।

শনিবার দ্বিতীয় দিনের শুরুতে ব্যাট করতে নেমে দ্রুত ৩ উইকেট হারায় রায়ান কুক একাদশ। দীর্ঘদিন পর ব্যাটিংয়ে নেমে নিজের মান অনুসারে খেলতে পারেননি সাদমান ইসলাম অনিকও ইয়াসির আলী রাব্বি। দুজনকেই সাজঘরে ফেরান পেস বোলার এবাদত হোসেন।

দুই ওপেনারের বিদায়ের পর দ্রুত ফেরেন জাতীয় দলের নির্ভরতার প্রতীক সাবেক অধিনায়ক মুশফিকুর রহিম।

এরপর দলের হাল ধরেন মুমিনুল হক সৌরভ ও মোহাম্মদ মিঠুন। চতুর্থ উইকেটে তাদের গড়া ১৫৩ রানের জুটিতেই প্রাথমিক ধাক্কা সামলিয়ে খেলায় ফেরে রায়ান কুক একাদশ।

মুমিনুল-মিঠুনের মধ্যকার এই জুটির বিচ্ছেদ ঘটান নাঈম হাসান। ব্যক্তিগত ৬২ রানে মিঠুনকে আউট করেন এই অফ স্পিনার। মিঠুন আউট হওয়ার কিছু সময় পরই তিন অঙ্কের ম্যাজিক ফিগার স্পর্শ করেন মুমিনুল হক সৌরভ।

সেঞ্চুরি করার পর অন্যদের ব্যাট করার সুযোগ করে দিতেই ১১৭ রানে সেচ্ছায় সাজঘরে ফেরেন মুমিনুল। অধিনায়কফিরে যাওয়ার পর ২৯ রানে আউট হন উইকেটকিপার ব্যাটসম্যাননুরুল হাসান সোহান।

এরপর সাইফুদ্দিন ও তাইজুল ইসলাম জুটি গড়েন। তারা দিনের শেষ মুহূর্ত পর্যন্ত খেলে যান। ৫ উইকেটে ২৪৮ রান করে ম্যাচ ড্র করে রায়ান কুক একাদশ।

এর আগে প্রথম ইনিংসে ব্যাটিংয়ে নেমে ৬৩.৪ ওভারে ২৩০ রানে অলআউট হয় নাজমুল হোসেন শান্তর নেতৃত্বাধীন ওটিস গিবসন একাদশ। দলের হয়ে ৯টি চার ও এক ছক্কায় সর্বোচ্চ ৬৪ রান করেন করোনার সঙ্গে যুদ্ধ করে ফেরা সাইফ হাসান। জাতীয় দলের ওপেনার সৌম্য সরকার ছয় নম্বর পজিশনে ব্যাটিংয়ে নেমে ১০টি চারের সাহায্যে করেন ৫১ রান।

রায়ান কুক একাদশের হয়ে সর্বোচ্চ তিন উইকেট নেন তাসকিন আহমেদ ও তাইজুল ইসলাম। এছাড়া উইকেটকিপার ব্যাটসম্যান মোহাম্মদ মিঠুন মাত্র ১.৪ ওভার বল করে ৫ রানে শিকার করেন দুই উইকেট।

করোনাকালীন মাঠে নেমেই মুমিনুলের দুর্দান্ত সেঞ্চুরি

আপডেট সময় : ০৬:৫৫:৪৬ অপরাহ্ন, শনিবার, ৩ অক্টোবর ২০২০

করোনাকালীন মাঠে নেমেই অসাধারণ ইনিংস খেলেছেন বাংলাদেশ জাতীয় দলের টেস্ট অধিনায়ক মুমিনুল হক সৌরভ। প্রস্তুতি ম্যাচে সেঞ্চুরি তুলে নিয়েছেন রায়ান কুক একাদশের অধিনায়ক মুমিনুল হক। অন্যদিকে মোহাম্মদ মিঠুন হাফসেঞ্চুরি হাঁকিয়ে সেঞ্চুরির আশা জাগালেও ব্যক্তিগত ৬২ রানে আউট হয়ে সাজঘরে ফেরেন।

শনিবার দ্বিতীয় দিনের শুরুতে ব্যাট করতে নেমে দ্রুত ৩ উইকেট হারায় রায়ান কুক একাদশ। দীর্ঘদিন পর ব্যাটিংয়ে নেমে নিজের মান অনুসারে খেলতে পারেননি সাদমান ইসলাম অনিকও ইয়াসির আলী রাব্বি। দুজনকেই সাজঘরে ফেরান পেস বোলার এবাদত হোসেন।

দুই ওপেনারের বিদায়ের পর দ্রুত ফেরেন জাতীয় দলের নির্ভরতার প্রতীক সাবেক অধিনায়ক মুশফিকুর রহিম।

এরপর দলের হাল ধরেন মুমিনুল হক সৌরভ ও মোহাম্মদ মিঠুন। চতুর্থ উইকেটে তাদের গড়া ১৫৩ রানের জুটিতেই প্রাথমিক ধাক্কা সামলিয়ে খেলায় ফেরে রায়ান কুক একাদশ।

মুমিনুল-মিঠুনের মধ্যকার এই জুটির বিচ্ছেদ ঘটান নাঈম হাসান। ব্যক্তিগত ৬২ রানে মিঠুনকে আউট করেন এই অফ স্পিনার। মিঠুন আউট হওয়ার কিছু সময় পরই তিন অঙ্কের ম্যাজিক ফিগার স্পর্শ করেন মুমিনুল হক সৌরভ।

সেঞ্চুরি করার পর অন্যদের ব্যাট করার সুযোগ করে দিতেই ১১৭ রানে সেচ্ছায় সাজঘরে ফেরেন মুমিনুল। অধিনায়কফিরে যাওয়ার পর ২৯ রানে আউট হন উইকেটকিপার ব্যাটসম্যাননুরুল হাসান সোহান।

এরপর সাইফুদ্দিন ও তাইজুল ইসলাম জুটি গড়েন। তারা দিনের শেষ মুহূর্ত পর্যন্ত খেলে যান। ৫ উইকেটে ২৪৮ রান করে ম্যাচ ড্র করে রায়ান কুক একাদশ।

এর আগে প্রথম ইনিংসে ব্যাটিংয়ে নেমে ৬৩.৪ ওভারে ২৩০ রানে অলআউট হয় নাজমুল হোসেন শান্তর নেতৃত্বাধীন ওটিস গিবসন একাদশ। দলের হয়ে ৯টি চার ও এক ছক্কায় সর্বোচ্চ ৬৪ রান করেন করোনার সঙ্গে যুদ্ধ করে ফেরা সাইফ হাসান। জাতীয় দলের ওপেনার সৌম্য সরকার ছয় নম্বর পজিশনে ব্যাটিংয়ে নেমে ১০টি চারের সাহায্যে করেন ৫১ রান।

রায়ান কুক একাদশের হয়ে সর্বোচ্চ তিন উইকেট নেন তাসকিন আহমেদ ও তাইজুল ইসলাম। এছাড়া উইকেটকিপার ব্যাটসম্যান মোহাম্মদ মিঠুন মাত্র ১.৪ ওভার বল করে ৫ রানে শিকার করেন দুই উইকেট।