কাজী ইয়াসিনের সন্ত্রাসী কর্মকাণ্ডের বিরূদ্ধে ফুসে উঠেছে এলাকা বাসি !
বাগেরহাট প্রতিনিধি:
বাগেরহাটের ফকিরহাটে কথিত হলুদ সাংবাদিক কাজী ইয়াছিন এক ভয়ানক চরিত্রের অধিকারী। রুপকথার কাল্পনিক চচিত্রকে হার মানিয়েছে। কাজী ইয়াছিন ফকিরহাটে এসেছিল শুন্যহাতে এসে এই উপজেলাতে বিয়ে করে শশুর বাড়িতে ঘর জামাই থেকে শুরু করে সংবাদিক পেশা। আর সেই সাংবাদিকতা পেশাকে সাইনবোর্ড হিসাবে ব্যাবহার করে বিভিন্ন সময়ে বিভিন্ন জায়গায় আবাসিক হোটেল ব্যাবসা পরিচালনা করে সেখানে মদ এবং পতিতাবৃত্তির ব্যাবসা পরিচালনা করে হয়েছে লাখোপতি। এছাড়াও সংবাদ প্রকাশের ভয় দেখিয়ে নিরীহ মানুষের কাছ থেকে চাঁদাবাজী করে হাতিয়ে নিয়েছে লক্ষ লক্ষ টাকা। শতখানেক মেয়ে তার যৌন লালসার শিকার হয়েছে। সর্বশেষ ফকিরহাট বিশ্বরোড মোড়ে একজনের মালিকানা বিল্ডিং ভাড়া নিয়ে খাবারের হোটেল পরিচালনা করে আসছিলো।হঠাৎ সাংবাদিকতার ক্ষমতা দেখিয়ে উক্ত হোটেল মালিককে মেরে ফেলার হুমকি প্রদান করে জোর জবরদখল করে রেখেছে এবং বলছে যদি আমার কাছ থেকে নিতে চাস তাহলে তোকে জানে মেরে ফেলবো। এ জেন এক সন্ত্রাসের রাজত্ব কায়েম করেছে। স্থানীয় ব্যবসায়ী ঘর মালিক সৈয়দ জাকির হোসেন (৩৯) কে ভাড়াটিয়া কর্তৃক হত্যার হুমকি দেওয়া হয়। এ ঘটনায় ফকিরহাট মডেল থানায় একটি জিডি করেন। সৈয়দ জাকির হোসেন বলেন, ফকিরহাট থানাধীন বিশ্বরোড মোড়ে আমার একটি মার্কেট আছে, কাজী ইয়াছিন এর সাথে দীর্ঘদিন মার্কেট নিয়ে আমার বিরোধ চলে আসতেছে। উক্ত বিবাদের জের ধরে গত ১৩/০৪/২০২১ বিকাল আনুঃ বিকাল ৩.৩০ মিঃ কাজী ইয়াছিন আমার বসত বাড়ির সামনে পাকা রাস্তার উপর এসে হুমকি প্রদান করে। তাই আমি জীবনের নিরাপত্তা চেয়ে ফকিরহাট মডেল থানায় একটি সাধারণ ডায়েরী করেছি। জিডি নং-৫৩৮, তারিখঃ ১৩/০৪/২০২১। এ ছাড়া ভুক্তভোগী জাকির হোসেন (৪৮)
ও মোঃ রফিকুল (৪২), রাহি দুর ইসলাম পিটল (৫৬) সহ আরো একাধিক মানুষকে জিবীন নাসের হুমকি দিয়েছ।
এলাকার সচেতন মহলের জানতে চাই এই লম্পট ইয়াছিন কোন পত্রিকার সাংবাদিক? নাকি শুধু ফেসবুক সাংবাদিক? কেও তার কোন নিউজ পত্রিকায় দেখতে পারে নাই?
এ ছাড়াও এই মুখোশধারী ইয়াছিন এর একাধিক লোমহর্ষক কমকান্ডের তথ্য রয়েছে যা ধারাবাহিক ভাবে জনসম্মুখে তুলে ধরা হবে।
তাই প্রশাসনের কাছে সচেতন মহলের দাবি অপকর্মের মুল হোতা কাজী ইয়াছিনকে দ্রুত আইনের আওতায় আনা হোক।