DoinikAstha Epaper Version
ঢাকামঙ্গলবার ২৬শে নভেম্বর ২০২৪
ঢাকামঙ্গলবার ২৬শে নভেম্বর ২০২৪

আজকের সর্বশেষ সবখবর

চুয়াডাঙ্গায় লকডাউনেও মানুষের ভিড়, বাড়াচ্ছে স্বাস্থ্যঝুঁকি!

DoinikAstha
এপ্রিল ২৩, ২০২১ ৯:০০ অপরাহ্ণ
Link Copied!

জেলা প্রতিনিধি: করোনাভাইরাসের সংক্রমণ প্রতিরোধে সরকার ষোষিত লকডাউন চুয়াডাঙ্গায় এখন নামমাত্র। বেশিরভাগ এলাকাতেই অমান্য করা হচ্ছে নিষেধাজ্ঞা। করোনাভাইরাস প্রতিরোধে ঘোষিত লকডাউনের চার দিন পার হতে না হতেই শহরের চিত্র প্রায় স্বাভাবিক সময়ের চেহারা নিয়েছে। গত কয়েকদিনে মধ্যে বৃহস্পতিবার চুয়াডাঙ্গা শহরে সর্বোচ্চ ভিড় লক্ষ্য করা গেছে।

যে দোকানগুলো খোলা আছে, সেগুলোতে মানা হচ্ছে না স্বাস্থ্যবিধি। একজন আরেকজনের গা ঘেঁষে দাঁড়িয়ে কেনাকাটা করছেন। এক ক্রেতার হাতে অন্য ক্রেতার হাত লাগছে। কিছু ক্রেতার মাস্ক ব্যবহার করলেও মাস্ক ছাড়া ক্রেতার সংখ্যা কম নয়। আবার পাশাপাশি দাঁড়ানো কোনো একজন হাঁচি-কাঁশি দিলে পাশের লোকটি মুখ ঘুরিয়ে সরে যাচ্ছেন, ব্যস এটুকুই।

করোনাভাইরাসের বিস্তার রোধে সরকারের পক্ষ থেকে একে অন্যের সাথে শারীরিক দূরত্ব বজায় রাখার কথা বলা হলেও তার ছিঁটেফোঁটাও নেই। অধিকাংশ লোকই সচেতন নয়, মুখে মাস্কও নেই। যার ফলে প্রয়োজনে বাজারে এসে অস্বস্তিতে ভুগছি।

বড় বাজার চৌরাস্তার মোড়ে দেখা যায়, অসংখ্য নারী-পুরুষের ভিড়। বিশেষত বিকেলে দিকে। অধিকাংশের মুখেই মাস্ক নেই, গ্লাভস তো দূরের কথা। এ বিষয়ে জানতে চাইলে আফসানা নামের এক নারী বলেন, করোনাভাইরাসের কারণে, মাস্ক পরা উচিত। কিন্তু রোজকার বাজারের টাকাই তো জোগাড় করা কষ্ট, সেখানে মাস্ক কিনমু কি দিয়া।

লকডাউন বাস্তবায়নে চুয়াডাঙ্গা শহরসহ ছোট বড় সব বাজারেই নির্বাহী ম্যাজিস্ট্রেটের সাথে নিয়মিত টহল দিচ্ছেন পুলিশ। তাঁদের সাথে বাজারগুলোতে লুকোচুরি খেলা খেলছেন ব্যবসায়ীরা। বিশেষ করে পোশাকের দোকানদারা দোকানের সামনেই দাড়িয়ে আছেন।

পুলিশ বা ম্যাজিস্ট্রেট ঢুকলেই দোকান বন্ধ। ক্রেতা আসলে আবার দোকানের একটি শার্টার খুলেই চলেছে বেচাকেনা। সচেতন মহলের দাবি, এই সর্বাত্মক লকডাউনটি বাস্তবায়ন করতে হলে আরো কঠোর হতে হবে।

বিনা অনুমতিতে এই সাইটের সংবাদ, আলোকচিত্র অডিও ও ভিডিও ব্যবহার করা বেআইনি।
সেহরির শেষ সময় - ভোর ৫:০০
ইফতার শুরু - সন্ধ্যা ৫:১৪
  • ফজর
  • যোহর
  • আছর
  • মাগরিব
  • এশা
  • সূর্যোদয়
  • ৫:০৫
  • ১১:৪৯
  • ৩:৩৫
  • ৫:১৪
  • ৬:৩১
  • ৬:২০