ঢাকা ০৬:১০ পূর্বাহ্ন, বুধবার, ১৭ সেপ্টেম্বর ২০২৫, ২ আশ্বিন ১৪৩২ বঙ্গাব্দ

জার্মানিতে আজানের পক্ষে রায়

News Editor
  • আপডেট সময় : ১২:৩১:২৩ অপরাহ্ন, বৃহস্পতিবার, ২৪ সেপ্টেম্বর ২০২০
  • / ১০৪৫ বার পড়া হয়েছে

ঘটনাটি ২০১৫ সালের। জার্মানির একটি মসজিদে মাইকে আজান দেওয়ার কারণে নিজের স্বাধীনতা ক্ষুন্ন হয়েছে বলে অভিযোগ করেন এক অমুসলিম ব্যক্তি। স্থানীয় প্রশাসনের কাছে করা ওই অভিযোগ এক পর্যায়ে আদালত পর্যন্ত গড়ায়। নানা যুক্তি-তর্ক শেষে ৫ বছর পর আদালত আজানের পক্ষে রায় দিয়েছে। তুর্কি অভিবাসীদের ওই মসজিদটিতে এখন থেকে আজানের ক্ষেত্রে আর কোনো বাধা রইলো না।

আল জাজিরার প্রতিবেদন জানাচ্ছে, মসজিদটির অবস্থান জার্মানির রাইন-ওয়েস্টফেলিয়া রাজ্যের ওরে-এরকেনশিক এলাকায়। মসজিদের ৯০০ মিটারের বাস করতের ওই ব্যক্তি। তার অভিযোগ ছিল, উচ্চস্বরে আজানের জন্য মানুষের স্বাধীনতা ক্ষুন্ন হয়। তবে আদালত তার এই অভিযোগকে ‘অগ্রহণযোগ্য’ বলে রায় দিয়েছে।

আরও পড়ুনঃসৌদিতে ৩ দেশের ভ্রমণ নিষেধাজ্ঞা

আদালত তার রায়ে বলেছে, প্রত্যেক জাতি বা সম্প্রদায়ের নিজ নিজ ধর্ম চর্চা এবং তা প্রচারের অধিকার রয়েছে। অন্য ধর্মের মানুষের উচিত হবে সেই চর্চা এবং প্রচারে সহযোগিতার হাত বাড়িয়ে দেওয়া। এতে যদি সামান্য কষ্ট স্বীকার করতে হয় তাহলেও। অপরাধ হবে তখনই, যখন জোর করে কাউকে ধর্ম গ্রহণ করতে বাধ্য করা হয় কিংবা ধর্মচর্চা কারো ওপর চাপিয়ে দেওয়া হবে।

জার্মানিতে আজানের পক্ষে রায়

আপডেট সময় : ১২:৩১:২৩ অপরাহ্ন, বৃহস্পতিবার, ২৪ সেপ্টেম্বর ২০২০

ঘটনাটি ২০১৫ সালের। জার্মানির একটি মসজিদে মাইকে আজান দেওয়ার কারণে নিজের স্বাধীনতা ক্ষুন্ন হয়েছে বলে অভিযোগ করেন এক অমুসলিম ব্যক্তি। স্থানীয় প্রশাসনের কাছে করা ওই অভিযোগ এক পর্যায়ে আদালত পর্যন্ত গড়ায়। নানা যুক্তি-তর্ক শেষে ৫ বছর পর আদালত আজানের পক্ষে রায় দিয়েছে। তুর্কি অভিবাসীদের ওই মসজিদটিতে এখন থেকে আজানের ক্ষেত্রে আর কোনো বাধা রইলো না।

আল জাজিরার প্রতিবেদন জানাচ্ছে, মসজিদটির অবস্থান জার্মানির রাইন-ওয়েস্টফেলিয়া রাজ্যের ওরে-এরকেনশিক এলাকায়। মসজিদের ৯০০ মিটারের বাস করতের ওই ব্যক্তি। তার অভিযোগ ছিল, উচ্চস্বরে আজানের জন্য মানুষের স্বাধীনতা ক্ষুন্ন হয়। তবে আদালত তার এই অভিযোগকে ‘অগ্রহণযোগ্য’ বলে রায় দিয়েছে।

আরও পড়ুনঃসৌদিতে ৩ দেশের ভ্রমণ নিষেধাজ্ঞা

আদালত তার রায়ে বলেছে, প্রত্যেক জাতি বা সম্প্রদায়ের নিজ নিজ ধর্ম চর্চা এবং তা প্রচারের অধিকার রয়েছে। অন্য ধর্মের মানুষের উচিত হবে সেই চর্চা এবং প্রচারে সহযোগিতার হাত বাড়িয়ে দেওয়া। এতে যদি সামান্য কষ্ট স্বীকার করতে হয় তাহলেও। অপরাধ হবে তখনই, যখন জোর করে কাউকে ধর্ম গ্রহণ করতে বাধ্য করা হয় কিংবা ধর্মচর্চা কারো ওপর চাপিয়ে দেওয়া হবে।