ঢাকা ০৪:১১ অপরাহ্ন, বুধবার, ২৬ নভেম্বর ২০২৫, ১২ অগ্রহায়ণ ১৪৩২ বঙ্গাব্দ

ঢাকা-৫ ও নওগাঁ-৬ আসনের নির্বাচন সুষ্ঠু হয়েছে দাবি সিইসির

News Editor
  • আপডেট সময় : ০৯:১৭:১৯ অপরাহ্ন, শনিবার, ১৭ অক্টোবর ২০২০
  • / ১০৮৭ বার পড়া হয়েছে

ঢাকা-৫ ও নওগাঁ-৬ আসনের নির্বাচন সুষ্ঠু হয়েছে বলে দাবি করেছেন প্রধান নির্বাচন কমিশনার (সিইসি) কে এম নুরুল হুদা। তিনি বলেছেন, ‘নির্বাচনে কোথাও অসুবিধার সৃষ্টি হয়নি। আমাদের কাছে কোন অভিযোগ নেই।’

শনিবার এই দুই আসনের উপ-নির্বাচনে ভোটগ্রহণ শেষ হওয়ার আগমুহূর্তে আগারগাঁওয়ের নির্বাচন ভবনে সাংবাদিকদের একথা বলেন সিইসি।

নির্বাচনে ভোটারদের অংশগ্রহণ কম কিনা? -এমন প্রশ্নে কেএম নুরুল হুদা বলেন, খণ্ড নির্বাচনে ভোটারদের আগ্রহ কম থাকে। কারণ এ নির্বাচন দ্বারা সরকার পরিবর্তনের সুযোগ নেই। দুই -আড়াই বছরের জন্য নির্বাচন সেই ভেবে হয়তো প্রার্থী বা ভোটারদের আগ্রহ কম।

এছাড়া করোনার কারণে মানুষ আতঙ্কিত বলেও উল্লেখ করেন তিনি। তবে নির্বাচনের ট্রেন্ড ভালো বলে দাবি করেছেন প্রধান নির্বাচন কমিশনার।

ইভিএমে ভোট দেওয়ার ক্ষেত্রে হাতের ব্যবহার বেশি। করোনা ছড়ানোর ঝুঁকিও তাই বেশি। তারপরও ব্যালটের পরিবর্তে ইভিএম কেন এমন প্রশ্নে কেএম হুদা বলেন, আগেই ইভিএম ব্যবহারের সিদ্ধান্ত হয়েছে। আমরা ইভিএমে ভোট গ্রহণে স্বাচ্ছন্দবোধ করি। ভোটারদের মধ্যেও ইভিএম নিয়ে এখন আর অনিহা নেই।

ঢাকা-৫ আসনে ভোটারদের ঢুকতে বাধা ও আইডি কার্ড কেড়ে নেওয়ার অভিযোগের প্রশ্নে তিনি বলেন, আইডি কার্ড কেড়ে নেওয়ার কোন অভিযোগ আমাদের কাছে নেই। কোন সহিংসতা হয়েছে এমন তথ্যও নেই। একটি কেন্দ্রের বাইরে ধাওয়া-পাল্টা ধাওয়ার খবর পেয়েছিলাম। তা সঙ্গে সঙ্গেই নিয়ন্ত্রণে চলে আসে।

ঢাকা-৫ ও নওগাঁ-৬ আসনের নির্বাচন সুষ্ঠু হয়েছে দাবি সিইসির

আপডেট সময় : ০৯:১৭:১৯ অপরাহ্ন, শনিবার, ১৭ অক্টোবর ২০২০

ঢাকা-৫ ও নওগাঁ-৬ আসনের নির্বাচন সুষ্ঠু হয়েছে বলে দাবি করেছেন প্রধান নির্বাচন কমিশনার (সিইসি) কে এম নুরুল হুদা। তিনি বলেছেন, ‘নির্বাচনে কোথাও অসুবিধার সৃষ্টি হয়নি। আমাদের কাছে কোন অভিযোগ নেই।’

শনিবার এই দুই আসনের উপ-নির্বাচনে ভোটগ্রহণ শেষ হওয়ার আগমুহূর্তে আগারগাঁওয়ের নির্বাচন ভবনে সাংবাদিকদের একথা বলেন সিইসি।

নির্বাচনে ভোটারদের অংশগ্রহণ কম কিনা? -এমন প্রশ্নে কেএম নুরুল হুদা বলেন, খণ্ড নির্বাচনে ভোটারদের আগ্রহ কম থাকে। কারণ এ নির্বাচন দ্বারা সরকার পরিবর্তনের সুযোগ নেই। দুই -আড়াই বছরের জন্য নির্বাচন সেই ভেবে হয়তো প্রার্থী বা ভোটারদের আগ্রহ কম।

এছাড়া করোনার কারণে মানুষ আতঙ্কিত বলেও উল্লেখ করেন তিনি। তবে নির্বাচনের ট্রেন্ড ভালো বলে দাবি করেছেন প্রধান নির্বাচন কমিশনার।

ইভিএমে ভোট দেওয়ার ক্ষেত্রে হাতের ব্যবহার বেশি। করোনা ছড়ানোর ঝুঁকিও তাই বেশি। তারপরও ব্যালটের পরিবর্তে ইভিএম কেন এমন প্রশ্নে কেএম হুদা বলেন, আগেই ইভিএম ব্যবহারের সিদ্ধান্ত হয়েছে। আমরা ইভিএমে ভোট গ্রহণে স্বাচ্ছন্দবোধ করি। ভোটারদের মধ্যেও ইভিএম নিয়ে এখন আর অনিহা নেই।

ঢাকা-৫ আসনে ভোটারদের ঢুকতে বাধা ও আইডি কার্ড কেড়ে নেওয়ার অভিযোগের প্রশ্নে তিনি বলেন, আইডি কার্ড কেড়ে নেওয়ার কোন অভিযোগ আমাদের কাছে নেই। কোন সহিংসতা হয়েছে এমন তথ্যও নেই। একটি কেন্দ্রের বাইরে ধাওয়া-পাল্টা ধাওয়ার খবর পেয়েছিলাম। তা সঙ্গে সঙ্গেই নিয়ন্ত্রণে চলে আসে।