ঢাকা ০৯:০৫ অপরাহ্ন, বৃহস্পতিবার, ২৩ অক্টোবর ২০২৫, ৮ কার্তিক ১৪৩২ বঙ্গাব্দ
শিরোনাম:
Logo মানবতার ডাক’-এর মহতী উদ্যোগ: মরণ ফাঁদ রাস্তায় ফেরালো জীবনের চলাচল Logo গাজায় মানবিক সহায়তা বাড়াতে ইসরাইলকে নির্দেশ জাতিসংঘ আদালতের Logo মাটিরাঙ্গায় গনধর্ষণের শিকার কিশোরী: আটক-২ Logo শান্তি ও সম্প্রীতি প্রতিষ্ঠায় পাহাড়ে কাজ করছে বিজিবি Logo ন্যায্য দাবি আদায়ে দীঘিনালায় এমপিওভুক্ত শিক্ষকদের অবস্থান কর্মসূচি Logo শিক্ষকদের বাড়িভাড়া ভাতা হবে মোট ১৫ শতাংশ, দুই ধাপে দেওয়া হবে Logo দশমিনায় জেলেদের জিম্মি করে ছাত্রদল নেতার চাঁদাবাজি Logo বেনাপোলে কোটি টাকার বকেয়া আদায়ের দাবিতে আমদানিকারকের সংবাদ সম্মেলন Logo মানবতার আলোর পথে: লালন দর্শনের নতুন পাঠ Logo পরিমাপের ক্ষেত্রে মানসম্মত পরিসংখ্যানের গুরুত্ব অপরিসীম : ড. ইউনূস

তবে কি করোনার দ্বিতীয় ঢেউ আঘাত হানলোই বাংলাদেশে?

News Editor
  • আপডেট সময় : ০৬:০৭:২২ অপরাহ্ন, সোমবার, ১৬ নভেম্বর ২০২০
  • / ১১০৭ বার পড়া হয়েছে

তবে কি করোনার দ্বিতীয় ঢেউ আঘাত হানলোই বাংলাদেশে? গত ২৪ ঘণ্টায় ২ হাজার ১৩৯ জনের মধ্যে করোনাভাইরাসের সংক্রমণ শনাক্ত করা হয়েছে। এই সময়ের মধ্যে মৃত্যু হয়েছে ২১ জনের।

১৫ হাজার ৭শর বেশি নমুনা পরীক্ষা করে সংক্রমিতের এই সংখ্যা পাওয়া গেছে। তবে কি করোনার দ্বিতীয় ঢেউ আঘাত হানলোই বাংলাদেশে?

এর আগে সর্বশেষ গত ০৭ই সেপ্টেম্বর ২ হাজারের বেশি মানুষের মধ্যে করোনাভাইরাসের সংক্রমণ ধরা পড়েছিল। সেদিন আক্রান্ত হয়েছিল ২২০২ জন। ওই দিন মারা গিয়েছিল ৩২ জন।

২৪ ঘণ্টায় করোনায় আক্রান্ত ২১৩৯ জন, ২১ জনের মৃত্যু

সেদিন পরীক্ষা অনুপাতে শনাক্তের হার ছিল ১৪.৩%। আর আজ এই হার ১৩.৫৭%।

এর আগে চলতি মাসে সবচেয়ে বেশি আক্রান্ত হয়েছিল ১২ই নভেম্বর। সেদিন ১৮৪৫ জনের মধ্যে করোনাভাইরাসের সংক্রমণ শনাক্ত করা হয়েছিল।

ফেসবুক লাইভে এসে দা উঁচিয়ে সাকিবকে হত্যার হুমকি

বাংলাদেশে এরই মধ্যে শীত আসি আসি করছে। গ্রামাঞ্চলে এরই মধ্যে কিছুটা শীতল আবহাওয়া দেখা দিয়েছে।

গত বিশে সেপ্টেম্বর প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনা বলেছিলেন, বাংলাদেশে শীতকালে করোনাভাইরাসের প্রকোপ বাড়বে।

মাস্ক পরা নিশ্চিতে ঢাকায় নামছে ভ্রাম্যমাণ আদালত

পরবর্তী দিনগুলোতে অনেক বিশেষজ্ঞই ইঙ্গিত দিয়েছেন যে বাংলাদেশে করোনাভাইরাসের দ্বিতীয় ঢেউ বা সেকেণ্ড ওয়েভ দেখা দেবে এই শীতকালেই।

এর অংশ হিসেবে বিভিন্ন ধরণের প্রস্তুতির কথাও জানানো হয়েছিল। যার মধ্যে একটি ছিল মাস্ক পড়তে জনগণকে উদ্বুদ্ধ করা। এর আওতায়ই নো মাস্ক নো সার্ভিসের মতো কর্মসূচী পরিচালনা করা হয়।

এমনকি বাংলাদেশের কয়েকটি জেলায় মাস্ক না পড়লে ভ্রাম্যমাণ আদালতের মাধ্যমে মানুষকে জেল-জরিমানার মতো পদক্ষেপ নিতেও দেখা যায়।

আর এরকম ভবিষ্যদ্বানির প্রেক্ষাপটে এখন বাংলাদেশে করোনাভাইরাস শনাক্ত ও মৃত্যুর সংখ্যা ক্রমশই উত্থান দেখা যাচ্ছে।

এরই মধ্যে বিভিন্ন হাসপাতালগুলোতে কথা বলে যানা যাচ্ছে, ক্রমশই সেখানে রোগীল সংখ্যা বাড়ছে। অনেক হাসপাতালেই রোগী ফেরত দেয়া হচ্ছে আসন সংকটের কারণে। সংকট তৈরি হয়েছে আইসিউ বিছানারও।

বাংলাদেশে এ পর্যন্ত মোট সনাক্ত করা হয়েছে চার লাখ ৩৪ হাজার ৪৭২ জন। আর এ পর্যন্ত কোভিড আক্রান্ত হওয়ার পর সুস্থ হয়েছেন ৩ লাখ ৫১ হাজার ১৪৬ জন।

দেশে করোনাভাইরাসে আক্রান্ত হয়ে এ পর্যন্ত মৃত্যু হয়েছে ৬২১৫ জনের।

তবে কি করোনার দ্বিতীয় ঢেউ আঘাত হানলোই বাংলাদেশে?

আপডেট সময় : ০৬:০৭:২২ অপরাহ্ন, সোমবার, ১৬ নভেম্বর ২০২০

তবে কি করোনার দ্বিতীয় ঢেউ আঘাত হানলোই বাংলাদেশে? গত ২৪ ঘণ্টায় ২ হাজার ১৩৯ জনের মধ্যে করোনাভাইরাসের সংক্রমণ শনাক্ত করা হয়েছে। এই সময়ের মধ্যে মৃত্যু হয়েছে ২১ জনের।

১৫ হাজার ৭শর বেশি নমুনা পরীক্ষা করে সংক্রমিতের এই সংখ্যা পাওয়া গেছে। তবে কি করোনার দ্বিতীয় ঢেউ আঘাত হানলোই বাংলাদেশে?

এর আগে সর্বশেষ গত ০৭ই সেপ্টেম্বর ২ হাজারের বেশি মানুষের মধ্যে করোনাভাইরাসের সংক্রমণ ধরা পড়েছিল। সেদিন আক্রান্ত হয়েছিল ২২০২ জন। ওই দিন মারা গিয়েছিল ৩২ জন।

২৪ ঘণ্টায় করোনায় আক্রান্ত ২১৩৯ জন, ২১ জনের মৃত্যু

সেদিন পরীক্ষা অনুপাতে শনাক্তের হার ছিল ১৪.৩%। আর আজ এই হার ১৩.৫৭%।

এর আগে চলতি মাসে সবচেয়ে বেশি আক্রান্ত হয়েছিল ১২ই নভেম্বর। সেদিন ১৮৪৫ জনের মধ্যে করোনাভাইরাসের সংক্রমণ শনাক্ত করা হয়েছিল।

ফেসবুক লাইভে এসে দা উঁচিয়ে সাকিবকে হত্যার হুমকি

বাংলাদেশে এরই মধ্যে শীত আসি আসি করছে। গ্রামাঞ্চলে এরই মধ্যে কিছুটা শীতল আবহাওয়া দেখা দিয়েছে।

গত বিশে সেপ্টেম্বর প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনা বলেছিলেন, বাংলাদেশে শীতকালে করোনাভাইরাসের প্রকোপ বাড়বে।

মাস্ক পরা নিশ্চিতে ঢাকায় নামছে ভ্রাম্যমাণ আদালত

পরবর্তী দিনগুলোতে অনেক বিশেষজ্ঞই ইঙ্গিত দিয়েছেন যে বাংলাদেশে করোনাভাইরাসের দ্বিতীয় ঢেউ বা সেকেণ্ড ওয়েভ দেখা দেবে এই শীতকালেই।

এর অংশ হিসেবে বিভিন্ন ধরণের প্রস্তুতির কথাও জানানো হয়েছিল। যার মধ্যে একটি ছিল মাস্ক পড়তে জনগণকে উদ্বুদ্ধ করা। এর আওতায়ই নো মাস্ক নো সার্ভিসের মতো কর্মসূচী পরিচালনা করা হয়।

এমনকি বাংলাদেশের কয়েকটি জেলায় মাস্ক না পড়লে ভ্রাম্যমাণ আদালতের মাধ্যমে মানুষকে জেল-জরিমানার মতো পদক্ষেপ নিতেও দেখা যায়।

আর এরকম ভবিষ্যদ্বানির প্রেক্ষাপটে এখন বাংলাদেশে করোনাভাইরাস শনাক্ত ও মৃত্যুর সংখ্যা ক্রমশই উত্থান দেখা যাচ্ছে।

এরই মধ্যে বিভিন্ন হাসপাতালগুলোতে কথা বলে যানা যাচ্ছে, ক্রমশই সেখানে রোগীল সংখ্যা বাড়ছে। অনেক হাসপাতালেই রোগী ফেরত দেয়া হচ্ছে আসন সংকটের কারণে। সংকট তৈরি হয়েছে আইসিউ বিছানারও।

বাংলাদেশে এ পর্যন্ত মোট সনাক্ত করা হয়েছে চার লাখ ৩৪ হাজার ৪৭২ জন। আর এ পর্যন্ত কোভিড আক্রান্ত হওয়ার পর সুস্থ হয়েছেন ৩ লাখ ৫১ হাজার ১৪৬ জন।

দেশে করোনাভাইরাসে আক্রান্ত হয়ে এ পর্যন্ত মৃত্যু হয়েছে ৬২১৫ জনের।