ঢাকা ০৪:৩২ পূর্বাহ্ন, বুধবার, ১৭ সেপ্টেম্বর ২০২৫, ১ আশ্বিন ১৪৩২ বঙ্গাব্দ

দীঘিনালায় ছেলের হাতে পিতা খুন

Iftekhar Ahamed
  • আপডেট সময় : ০৭:০৯:২৪ অপরাহ্ন, শুক্রবার, ১০ সেপ্টেম্বর ২০২১
  • / ১০২৩ বার পড়া হয়েছে

মোফাজ্জল হোসেন ইলিয়াছ, খাগড়াছড়িঃ খাগড়াছড়ি জেলার দীঘিনালা উপজেলায় পুত্রের হাতে পিতা খুন হওয়ার ঘটনা ঘটেছে। আজ শুক্রবার (১০সেপ্টেম্বর) বিকেলের দিকে উপজেলার জামতলী বাঙ্গালীপাড়ার বাসিন্দা মোঃ মিন্টু মিয়া (৫০) কে তার বড় ছেলে মোঃ জসিম উদ্দিন জনি (২৪) দা দিয়ে এলোপাতাড়ি কুপিয়ে হত্যা করেছে বলে জানাযায়।

স্থানীয় সূত্র মতে, মোঃ মিন্টু মিয়ার ছেলে জসিম উদ্দিন জনি নিয়মিত নেশা করতো। সে একজন নেশাখোর শুক্রবার জুম্মার নামাজের পর সে নেশাগ্রস্ত হয়ে বাড়িতে আসে। এসময় পিতা মিন্টু মিয়ার সাথে তর্ক-বির্তক হলে এক পর্যায়ে জসিম তার বাবাকে দা দিয়ে এলোপাতাড়ি কোপানো শুরু করে। এক পর্যায়ে মিন্টু মিয়া আহত হয়ে মাটিতে লুটেপরে গেলে জসিম পালিয়ে যায়। আহত অবস্থায় মিন্টু মিয়াকে পরিবারের লোকজন দীঘিনালা উপজেলা হাসপাতালে নিয়ে গেলে কর্তব্যরত চিকিৎসক তাকে মৃত ঘোষনা করেন। দীঘিনালা থানার উপ-পরিদর্শক শেখ মিল্টন রহমান ঘটনার সত্যতা নিশ্চিত করে বলেন, লাশটি পুলিশ হেফাজতে রয়েছে। আসামিকে গ্রেফতার করার জন্য আমাদের ৫ টিম কাজ করছে।
[irp]

দীঘিনালায় ছেলের হাতে পিতা খুন

আপডেট সময় : ০৭:০৯:২৪ অপরাহ্ন, শুক্রবার, ১০ সেপ্টেম্বর ২০২১

মোফাজ্জল হোসেন ইলিয়াছ, খাগড়াছড়িঃ খাগড়াছড়ি জেলার দীঘিনালা উপজেলায় পুত্রের হাতে পিতা খুন হওয়ার ঘটনা ঘটেছে। আজ শুক্রবার (১০সেপ্টেম্বর) বিকেলের দিকে উপজেলার জামতলী বাঙ্গালীপাড়ার বাসিন্দা মোঃ মিন্টু মিয়া (৫০) কে তার বড় ছেলে মোঃ জসিম উদ্দিন জনি (২৪) দা দিয়ে এলোপাতাড়ি কুপিয়ে হত্যা করেছে বলে জানাযায়।

স্থানীয় সূত্র মতে, মোঃ মিন্টু মিয়ার ছেলে জসিম উদ্দিন জনি নিয়মিত নেশা করতো। সে একজন নেশাখোর শুক্রবার জুম্মার নামাজের পর সে নেশাগ্রস্ত হয়ে বাড়িতে আসে। এসময় পিতা মিন্টু মিয়ার সাথে তর্ক-বির্তক হলে এক পর্যায়ে জসিম তার বাবাকে দা দিয়ে এলোপাতাড়ি কোপানো শুরু করে। এক পর্যায়ে মিন্টু মিয়া আহত হয়ে মাটিতে লুটেপরে গেলে জসিম পালিয়ে যায়। আহত অবস্থায় মিন্টু মিয়াকে পরিবারের লোকজন দীঘিনালা উপজেলা হাসপাতালে নিয়ে গেলে কর্তব্যরত চিকিৎসক তাকে মৃত ঘোষনা করেন। দীঘিনালা থানার উপ-পরিদর্শক শেখ মিল্টন রহমান ঘটনার সত্যতা নিশ্চিত করে বলেন, লাশটি পুলিশ হেফাজতে রয়েছে। আসামিকে গ্রেফতার করার জন্য আমাদের ৫ টিম কাজ করছে।
[irp]