ঢাকা ০৪:২৫ পূর্বাহ্ন, শুক্রবার, ২৪ অক্টোবর ২০২৫, ৮ কার্তিক ১৪৩২ বঙ্গাব্দ
শিরোনাম:
Logo মানবতার ডাক’-এর মহতী উদ্যোগ: মরণ ফাঁদ রাস্তায় ফেরালো জীবনের চলাচল Logo গাজায় মানবিক সহায়তা বাড়াতে ইসরাইলকে নির্দেশ জাতিসংঘ আদালতের Logo মাটিরাঙ্গায় গনধর্ষণের শিকার কিশোরী: আটক-২ Logo শান্তি ও সম্প্রীতি প্রতিষ্ঠায় পাহাড়ে কাজ করছে বিজিবি Logo ন্যায্য দাবি আদায়ে দীঘিনালায় এমপিওভুক্ত শিক্ষকদের অবস্থান কর্মসূচি Logo শিক্ষকদের বাড়িভাড়া ভাতা হবে মোট ১৫ শতাংশ, দুই ধাপে দেওয়া হবে Logo দশমিনায় জেলেদের জিম্মি করে ছাত্রদল নেতার চাঁদাবাজি Logo বেনাপোলে কোটি টাকার বকেয়া আদায়ের দাবিতে আমদানিকারকের সংবাদ সম্মেলন Logo মানবতার আলোর পথে: লালন দর্শনের নতুন পাঠ Logo পরিমাপের ক্ষেত্রে মানসম্মত পরিসংখ্যানের গুরুত্ব অপরিসীম : ড. ইউনূস

দুর্নীতির মামলায় বিএনপি নেতা মীর নাছির কারাগারে

News Editor
  • আপডেট সময় : ১১:৩৬:৫৯ পূর্বাহ্ন, সোমবার, ৯ নভেম্বর ২০২০
  • / ১০৭২ বার পড়া হয়েছে

দুর্নীতির মামলায় বিএনপি নেতা মীর নাছির কারাগারে । দুর্নীতি দমন কমিশনের (দুদক) মামলায় ১৩ বছর কারাদণ্ডপ্রাপ্ত বিএনপি নেতা মীর মোহাম্মদ নাছির উদ্দিনকে কারাগারে পাঠানো হয়েছে।রোববার (০৮ নভেম্বর) ঢাকার বিশেষ জজ আদালত-২ এ তিনি আত্মসমর্পণ করেন।এরপর বিচারক এসএম রুহুল ইমরান তাকে কারাগারে পাঠানোর আদেশ দেন।

একই মামলায় তিন বছর দণ্ডপ্রাপ্ত তার ছেলে ব্যারিস্টার মীর মোহাম্মদ হেলাল উদ্দিন গত ২৭ অক্টোবর একই আদালতে আত্মসমর্পণ করেন।  তাকেও কারাগারে পাঠানো হয়, বর্তামানে তিনি উচ্চ আদালতের নির্দেশে জামিনে মুক্ত আছেন।

গত বছর ১৯ নভেম্বর দুর্নীতির মামলায় বিএনপি নেতা মীর মোহাম্মদ নাছির উদ্দিনকে বিচারিক আদালতে দুটি অভিযোগে দেওয়া ১০ ও ৩ বছর এবং তার ছেলে ব্যারিস্টার মীর মোহাম্মদ হেলাল উদ্দিনকে তিন বছরের কারাদণ্ডসহ অর্থদণ্ড বহাল রাখেন হাইকোর্ট। এ বিষয়ে তাদের করা আপিল খারিজ করে বিচারপতি এ কে এম আব্দুল হাকিম ও বিচারপতি ফাতেমা নজীবের হাইকোর্ট বেঞ্চ রায় দেন।

রায় বিশেষ জজ আদালত ঢাকা-২ যে দিন পাবেন সেদিন থেকে পরবর্তী তিন মাসের মধ্যে আত্মসমর্পণের জন্য নির্দেশ দেওয়া হয়। সে অনুযায়ী মীর নাছির ও তার ছেলে মীর হেলাল বিচারিক আদালতে আত্মসমর্পণ করলেন।

২০০৭ সালের ৬ মার্চ অবৈধ সম্পদ অর্জন এবং সম্পদের তথ্য গোপনের অভিযোগে মীর নাছির ও তার ছেলে মীর হেলালের বিরুদ্ধে গুলশান থানায় মামলা দায়ের করে দুর্নীতি দমন কমিশন (দুদক)।

এ মামলায় ঢাকার বিশেষ জজ আদালত-২ একই বছরের ৪ জুলাই এক রায়ে মীর নাছির উদ্দিনকে আলাদা ধারায় তিন বছর ও ১০ বছরের দণ্ড দেন। একইসঙ্গে ৫০ লাখ টাকা অর্থদণ্ড অনাদায়ে দুই বছরের দণ্ড দেন।

এছাড়া তার ছেলে মীর হেলালকে তিন বছরের কারাদণ্ড এবং এক লাখ টাকার অর্থদণ্ড অনাদায়ে এক মাসের দণ্ড দেন। এ রায়ের বিরুদ্ধে তারা হাইকোর্টে আলাদা দু’টি আপিল করেন। হাইকোর্ট ২০১০ সালের ১০ আগস্ট মীর নাছিরের এবং একই বছরের ২ আগস্ট মীর হেলালের সাজা বাতিল করে রায় দেন।

হাইকোর্টের ওই রায় বাতিল চেয়ে আপিল আবেদন করে দুদক। ২০১৪ সালের ৪ জুলাই দুদকের আবেদন মঞ্জুর করে রায় দেন আপিল বিভাগ। রায়ে মীর মোহাম্মদ নাছির উদ্দিন ও তার ছেলে ব্যারিস্টার মীর মোহাম্মদ হেলাল উদ্দিনকে দুর্নীতি মামলায় খালাস দিয়ে হাইকোর্টের দেওয়া রায় বাতিল করেন। একইসঙ্গে মামলাটির আপিল আবেদন পুনরায় হাইকোর্টে শুনানির নির্দেশ দেওয়া হয়।

সে অনুসারে ওই আপিল দুটির পুনরায় শুনানি হয়ে নিম্ন আদালতের দণ্ড বহাল রাখেন হাইকোর্ট।

ফ্রান্সের বিরুদ্ধে মহানবীর অবমাননায় সংসদে নিন্দা প্রস্তাব আনার দাবি বিএনপির

শিশুকালই প্রকৃত মানুষ গড়ার শ্রেষ্ঠ সময় : তথ্যমন্ত্রী

দুর্নীতির মামলায় বিএনপি নেতা মীর নাছির কারাগারে

আপডেট সময় : ১১:৩৬:৫৯ পূর্বাহ্ন, সোমবার, ৯ নভেম্বর ২০২০

দুর্নীতির মামলায় বিএনপি নেতা মীর নাছির কারাগারে । দুর্নীতি দমন কমিশনের (দুদক) মামলায় ১৩ বছর কারাদণ্ডপ্রাপ্ত বিএনপি নেতা মীর মোহাম্মদ নাছির উদ্দিনকে কারাগারে পাঠানো হয়েছে।রোববার (০৮ নভেম্বর) ঢাকার বিশেষ জজ আদালত-২ এ তিনি আত্মসমর্পণ করেন।এরপর বিচারক এসএম রুহুল ইমরান তাকে কারাগারে পাঠানোর আদেশ দেন।

একই মামলায় তিন বছর দণ্ডপ্রাপ্ত তার ছেলে ব্যারিস্টার মীর মোহাম্মদ হেলাল উদ্দিন গত ২৭ অক্টোবর একই আদালতে আত্মসমর্পণ করেন।  তাকেও কারাগারে পাঠানো হয়, বর্তামানে তিনি উচ্চ আদালতের নির্দেশে জামিনে মুক্ত আছেন।

গত বছর ১৯ নভেম্বর দুর্নীতির মামলায় বিএনপি নেতা মীর মোহাম্মদ নাছির উদ্দিনকে বিচারিক আদালতে দুটি অভিযোগে দেওয়া ১০ ও ৩ বছর এবং তার ছেলে ব্যারিস্টার মীর মোহাম্মদ হেলাল উদ্দিনকে তিন বছরের কারাদণ্ডসহ অর্থদণ্ড বহাল রাখেন হাইকোর্ট। এ বিষয়ে তাদের করা আপিল খারিজ করে বিচারপতি এ কে এম আব্দুল হাকিম ও বিচারপতি ফাতেমা নজীবের হাইকোর্ট বেঞ্চ রায় দেন।

রায় বিশেষ জজ আদালত ঢাকা-২ যে দিন পাবেন সেদিন থেকে পরবর্তী তিন মাসের মধ্যে আত্মসমর্পণের জন্য নির্দেশ দেওয়া হয়। সে অনুযায়ী মীর নাছির ও তার ছেলে মীর হেলাল বিচারিক আদালতে আত্মসমর্পণ করলেন।

২০০৭ সালের ৬ মার্চ অবৈধ সম্পদ অর্জন এবং সম্পদের তথ্য গোপনের অভিযোগে মীর নাছির ও তার ছেলে মীর হেলালের বিরুদ্ধে গুলশান থানায় মামলা দায়ের করে দুর্নীতি দমন কমিশন (দুদক)।

এ মামলায় ঢাকার বিশেষ জজ আদালত-২ একই বছরের ৪ জুলাই এক রায়ে মীর নাছির উদ্দিনকে আলাদা ধারায় তিন বছর ও ১০ বছরের দণ্ড দেন। একইসঙ্গে ৫০ লাখ টাকা অর্থদণ্ড অনাদায়ে দুই বছরের দণ্ড দেন।

এছাড়া তার ছেলে মীর হেলালকে তিন বছরের কারাদণ্ড এবং এক লাখ টাকার অর্থদণ্ড অনাদায়ে এক মাসের দণ্ড দেন। এ রায়ের বিরুদ্ধে তারা হাইকোর্টে আলাদা দু’টি আপিল করেন। হাইকোর্ট ২০১০ সালের ১০ আগস্ট মীর নাছিরের এবং একই বছরের ২ আগস্ট মীর হেলালের সাজা বাতিল করে রায় দেন।

হাইকোর্টের ওই রায় বাতিল চেয়ে আপিল আবেদন করে দুদক। ২০১৪ সালের ৪ জুলাই দুদকের আবেদন মঞ্জুর করে রায় দেন আপিল বিভাগ। রায়ে মীর মোহাম্মদ নাছির উদ্দিন ও তার ছেলে ব্যারিস্টার মীর মোহাম্মদ হেলাল উদ্দিনকে দুর্নীতি মামলায় খালাস দিয়ে হাইকোর্টের দেওয়া রায় বাতিল করেন। একইসঙ্গে মামলাটির আপিল আবেদন পুনরায় হাইকোর্টে শুনানির নির্দেশ দেওয়া হয়।

সে অনুসারে ওই আপিল দুটির পুনরায় শুনানি হয়ে নিম্ন আদালতের দণ্ড বহাল রাখেন হাইকোর্ট।

ফ্রান্সের বিরুদ্ধে মহানবীর অবমাননায় সংসদে নিন্দা প্রস্তাব আনার দাবি বিএনপির

শিশুকালই প্রকৃত মানুষ গড়ার শ্রেষ্ঠ সময় : তথ্যমন্ত্রী