ঢাকা ০৫:৪০ অপরাহ্ন, বৃহস্পতিবার, ১১ ডিসেম্বর ২০২৫, ২৭ অগ্রহায়ণ ১৪৩২ বঙ্গাব্দ
শিরোনাম:

দেশের আইন-শৃঙ্খলা ফিরিয়ে আনা আমার প্রথম কাজ হবে

Doinik Astha
Doinik Astha
  • আপডেট সময় : ০৬:২৭:০৪ অপরাহ্ন, বৃহস্পতিবার, ৮ অগাস্ট ২০২৪
  • / ১০৪৯ বার পড়া হয়েছে

শান্তিতে নোবেলজয়ী ড. মুহাম্মদ ইউনূস ঢাকায় ফিরে তাঁর প্রথম বক্তৃতাতেই বলেছেন, দেশে আইন-শৃঙ্খলা রক্ষা করাই হবেে আমার প্রথম কাজ।

এসময় তিনি বলেন, কারও ওপর কোনো হামলা যাতে না হয় সেই আহ্বান জানিয়েছেন তিনি। এর পাশাপাশি তিনি বলেছেন, ‘আমার ওপর আস্থা রাখুন।’ তিনি ছাত্রজনতার অভ্যুত্থানকে ‘দ্বিতীয় স্বাধীনতা’ হিসেবে উল্লেখ করে বলেছেন, ‘এ স্বাধীনতা আমাদের রক্ষা করতেই হবে।’

বৃহস্পতিবার বেলা ২টা ১০ মিনিটে ফ্রান্সের রাজধানী প্যারিস থেকে ঢাকার হজরত শাহজালাল আন্তর্জাতিক বিমানবন্দরে ফেরেন ড. ইউনূস। তাঁকে স্বাগত জানিয়েছেন সেনাবাহিনীর প্রধান জেনারেল ওয়াকার-উজ-জামান, অন্য দুই বাহিনীর প্রধান, বৈষম্যবিরোধী ছাত্র আন্দোলনের সমন্বয়কেরা, সুশীল সমাজের প্রতিনিধিরা। এরপর তিনি বিমানবন্দরে অপেক্ষমাণ গণমাধ্যমের প্রতিনিধিদের সঙ্গে কথা বলেন।

অধ্যাপক ইউনূস বলেন, আজকে আমাদের গৌরবের দিন। যে বিপ্লবের মাধ্যমে নতুন বিজয় দিবস সৃষ্টি করল তরুণেরা সেটাকে সামনে রেখে আমাদের এগিয়ে যেতে হবে। যারা এটা সম্ভব করেছে, যে তরুণ সমাজ তাদের প্রতি আমি আমার কৃতজ্ঞতা জানাচ্ছি। তারা বাংলাদেশকে রক্ষা করেছে। নতুন করে পুনর্জন্ম দিয়েছে।

এ সময় ড. ইউনূস বলেন, আমার আবু সাঈদের কথা মনে পড়ছে। অবিশ্বাস্য এক সাহসী যুবক।’ আবু সাঈদের কথা বলার সময় অধ্যাপক ইউনূস কেঁদে ফেলেন।

ট্যাগস :

দেশের আইন-শৃঙ্খলা ফিরিয়ে আনা আমার প্রথম কাজ হবে

আপডেট সময় : ০৬:২৭:০৪ অপরাহ্ন, বৃহস্পতিবার, ৮ অগাস্ট ২০২৪

শান্তিতে নোবেলজয়ী ড. মুহাম্মদ ইউনূস ঢাকায় ফিরে তাঁর প্রথম বক্তৃতাতেই বলেছেন, দেশে আইন-শৃঙ্খলা রক্ষা করাই হবেে আমার প্রথম কাজ।

এসময় তিনি বলেন, কারও ওপর কোনো হামলা যাতে না হয় সেই আহ্বান জানিয়েছেন তিনি। এর পাশাপাশি তিনি বলেছেন, ‘আমার ওপর আস্থা রাখুন।’ তিনি ছাত্রজনতার অভ্যুত্থানকে ‘দ্বিতীয় স্বাধীনতা’ হিসেবে উল্লেখ করে বলেছেন, ‘এ স্বাধীনতা আমাদের রক্ষা করতেই হবে।’

বৃহস্পতিবার বেলা ২টা ১০ মিনিটে ফ্রান্সের রাজধানী প্যারিস থেকে ঢাকার হজরত শাহজালাল আন্তর্জাতিক বিমানবন্দরে ফেরেন ড. ইউনূস। তাঁকে স্বাগত জানিয়েছেন সেনাবাহিনীর প্রধান জেনারেল ওয়াকার-উজ-জামান, অন্য দুই বাহিনীর প্রধান, বৈষম্যবিরোধী ছাত্র আন্দোলনের সমন্বয়কেরা, সুশীল সমাজের প্রতিনিধিরা। এরপর তিনি বিমানবন্দরে অপেক্ষমাণ গণমাধ্যমের প্রতিনিধিদের সঙ্গে কথা বলেন।

অধ্যাপক ইউনূস বলেন, আজকে আমাদের গৌরবের দিন। যে বিপ্লবের মাধ্যমে নতুন বিজয় দিবস সৃষ্টি করল তরুণেরা সেটাকে সামনে রেখে আমাদের এগিয়ে যেতে হবে। যারা এটা সম্ভব করেছে, যে তরুণ সমাজ তাদের প্রতি আমি আমার কৃতজ্ঞতা জানাচ্ছি। তারা বাংলাদেশকে রক্ষা করেছে। নতুন করে পুনর্জন্ম দিয়েছে।

এ সময় ড. ইউনূস বলেন, আমার আবু সাঈদের কথা মনে পড়ছে। অবিশ্বাস্য এক সাহসী যুবক।’ আবু সাঈদের কথা বলার সময় অধ্যাপক ইউনূস কেঁদে ফেলেন।