ঢাকা ০৬:০২ পূর্বাহ্ন, মঙ্গলবার, ১৪ অক্টোবর ২০২৫, ২৯ আশ্বিন ১৪৩২ বঙ্গাব্দ
শিরোনাম:
Logo আমেরিকান দূতাবাসের সামনে হঠাৎ নিরাপত্তা জোরদার Logo বীর মুক্তিযোদ্ধা আঃ আজিজ মিয়ার শেষ বিদায়ে হাজার মানুষের ঢল Logo ঝালকাঠিতে এ্যাড. শাহাদাৎ হোসেনের গণসংযোগ Logo ঈশ্বরগঞ্জে আন্তর্জাতিক দুর্যোগ প্রশমন দিবস উপলক্ষে সচেতনতামূলক মহড়া Logo রাজাপুরে আন্তর্জাতিক দুর্যোগ প্রশমন দিবস পালন র‌্যালি, আলোচনা সভা ও মহড়া অনুষ্ঠিত Logo ঈশ্বরগঞ্জ পুলিশের অভিযানে গরু চোর চক্রের ৪ সদস্য গ্রেপ্তার, উদ্ধার ৩টি গরু Logo বড়ইতলা স্মৃতিসৌধে নেমে এসেছে নীরবতা, হারিয়ে গেছে শ্রদ্ধা! Logo চুয়াডাঙ্গা সদর উপজেলার ডিঙ্গেদহ এলাকায় বিষাক্ত মদপানে ছয়জনের মৃত্যু হয়েছে। Logo তরুণ কৃষি-উদ্যোক্তাদের জন্য সামাজিক ব্যবসা তহবিল গঠনের আহ্বান প্রধান উপদেষ্টার Logo কিশোরগঞ্জে গরু চুরি নিয়ে দুগ্রুপের সংঘর্ষে নিহত ১, আহত ৩০

নাটকীয়ভাবে ২ রানে জিতে নিয়েছে কলকাতা

News Editor
  • আপডেট সময় : ০৮:৪৪:০৫ অপরাহ্ন, শনিবার, ১০ অক্টোবর ২০২০
  • / ১০৫৯ বার পড়া হয়েছে

লক্ষ্য ১৬৫ রানের। শেষ ২৪ বলে কিংস ইলেভেন পাঞ্জাবের দরকার ২৯ রান। হাতে ৯ উইকেট। জয়টা তখন কেবল সময়ের ব্যাপার মনে হচ্ছিল লোকেশ রাহুলের দলের। সেখান থেকে নাটকীয়ভাবে ম্যাচটা ২ রানে জিতে নিয়েছে কলকাতা নাইট রাইডার্স।

১৯তম ওভারের শেষ বল পর্যন্ত উইকেটে ছিলেন রাহুল। ৫৮ বলে ৬ বাউন্ডারিতে ৭৪ রান করা এই ওপেনার প্রসিধ কৃষ্ণার ওই ওভারে আউট হন, পাঞ্জাবও হঠাৎ ছিটকে পড়ে ম্যাচ থেকে।

শেষ ওভারে পাঞ্জাবের দরকার ছিল ১৪ রান। ক্যারিবীয় স্পিনার সুনিল নারিনের ওই ওভারে ১১ রান তুলতে পারে রাহুলের দল, তার আগে ১৮তম ওভারে এই নারিনই মাত্র ২ রান খরচ করে নেন ১টি উইকেট। শেষতক ৫ উইকেটে ১৬২ রানে থেমেছে পাঞ্জাব।

অথচ বড় লক্ষ্য তাড়া করতে নেমে দুই ওপেনার রাহুল আর মায়াঙ্ক আগারওয়াল ১৪.১ ওভারে দলকে এনে দিয়েছিলেন ১১৫ রানের জুটি। সেখান থেকে নানা নাটকীয়তায় শেষটায় কাঁদতে হলো পাঞ্জাবকে।

এর আগে শুভমান গিল আর দিনেশ কার্তিকের জোড়া হাফসেঞ্চুরিতে ৬ উইকেটে ১৬৪ রান তুলে কলকাতা। অথচ টস জিতে ব্যাট করতে নেমে বিপদেই পড়েছিল তারা। ১৪ রানের মধ্যে ২ উইকেট হারিয়ে বসে দলটি। রাহুল ত্রিপাথি ৪ রান করে মোহাম্মদ শামির বলে বোল্ড হন। ২ রানে রানআউটের শিকার নিতিশ রানা।

ইয়ন মরগ্যানকে নিয়ে সেই বিপদ কিছুটা সামলে ওঠেন শুভমান গিল। তৃতীয় উইকেটে ৪৯ রানের জুটি গড়ে রবি বিষ্ণুর শিকার হন মরগ্যান, ২৩ বলে ইংলিশ ব্যাটসম্যান করেন ২৪ রান।

শুভমান গিল আর দিনেশ কার্তিক এরপর পাঞ্জাবের বোলারদের কাঁদিয়ে ছেড়েছেন। ৪২ বলে হাফসেঞ্চুরি তুলে নেন গিল। ভয়ংকর কার্তিক তো ফিফটি ছুঁয়েছেন মাত্র ২২ বলে।

চতুর্থ উইকেটে তাদের ৪৩ বলে ৮২ রানের ঝড়ো জুটিটি শেষ পর্যন্ত ভেঙেছে রানআউটে। ৪৭ বলে ৫ বাউন্ডারিতে ৫৭ রান করে ১৮তম ওভারে এসে আউট হয়েছেন গিল। পরের ওভারে বিধ্বংসী আন্দ্রে রাসেলকে (৩ বলে ৫) তুলে নেন অর্শদ্বীপ সিং।

কার্তিক তার তাণ্ডব চালিয়ে গেছেন একদম ইনিংসের শেষ পর্যন্ত। শেষ ওভারের শেষ বলে রানআউট হওয়ার আগে ২৯ বলে ৫৮ রান করেন কলকাতা অধিনায়ক, যে ইনিংসে ছিল ৮ বাউন্ডারি আর ২টি ছক্কা।

নাটকীয়ভাবে ২ রানে জিতে নিয়েছে কলকাতা

আপডেট সময় : ০৮:৪৪:০৫ অপরাহ্ন, শনিবার, ১০ অক্টোবর ২০২০

লক্ষ্য ১৬৫ রানের। শেষ ২৪ বলে কিংস ইলেভেন পাঞ্জাবের দরকার ২৯ রান। হাতে ৯ উইকেট। জয়টা তখন কেবল সময়ের ব্যাপার মনে হচ্ছিল লোকেশ রাহুলের দলের। সেখান থেকে নাটকীয়ভাবে ম্যাচটা ২ রানে জিতে নিয়েছে কলকাতা নাইট রাইডার্স।

১৯তম ওভারের শেষ বল পর্যন্ত উইকেটে ছিলেন রাহুল। ৫৮ বলে ৬ বাউন্ডারিতে ৭৪ রান করা এই ওপেনার প্রসিধ কৃষ্ণার ওই ওভারে আউট হন, পাঞ্জাবও হঠাৎ ছিটকে পড়ে ম্যাচ থেকে।

শেষ ওভারে পাঞ্জাবের দরকার ছিল ১৪ রান। ক্যারিবীয় স্পিনার সুনিল নারিনের ওই ওভারে ১১ রান তুলতে পারে রাহুলের দল, তার আগে ১৮তম ওভারে এই নারিনই মাত্র ২ রান খরচ করে নেন ১টি উইকেট। শেষতক ৫ উইকেটে ১৬২ রানে থেমেছে পাঞ্জাব।

অথচ বড় লক্ষ্য তাড়া করতে নেমে দুই ওপেনার রাহুল আর মায়াঙ্ক আগারওয়াল ১৪.১ ওভারে দলকে এনে দিয়েছিলেন ১১৫ রানের জুটি। সেখান থেকে নানা নাটকীয়তায় শেষটায় কাঁদতে হলো পাঞ্জাবকে।

এর আগে শুভমান গিল আর দিনেশ কার্তিকের জোড়া হাফসেঞ্চুরিতে ৬ উইকেটে ১৬৪ রান তুলে কলকাতা। অথচ টস জিতে ব্যাট করতে নেমে বিপদেই পড়েছিল তারা। ১৪ রানের মধ্যে ২ উইকেট হারিয়ে বসে দলটি। রাহুল ত্রিপাথি ৪ রান করে মোহাম্মদ শামির বলে বোল্ড হন। ২ রানে রানআউটের শিকার নিতিশ রানা।

ইয়ন মরগ্যানকে নিয়ে সেই বিপদ কিছুটা সামলে ওঠেন শুভমান গিল। তৃতীয় উইকেটে ৪৯ রানের জুটি গড়ে রবি বিষ্ণুর শিকার হন মরগ্যান, ২৩ বলে ইংলিশ ব্যাটসম্যান করেন ২৪ রান।

শুভমান গিল আর দিনেশ কার্তিক এরপর পাঞ্জাবের বোলারদের কাঁদিয়ে ছেড়েছেন। ৪২ বলে হাফসেঞ্চুরি তুলে নেন গিল। ভয়ংকর কার্তিক তো ফিফটি ছুঁয়েছেন মাত্র ২২ বলে।

চতুর্থ উইকেটে তাদের ৪৩ বলে ৮২ রানের ঝড়ো জুটিটি শেষ পর্যন্ত ভেঙেছে রানআউটে। ৪৭ বলে ৫ বাউন্ডারিতে ৫৭ রান করে ১৮তম ওভারে এসে আউট হয়েছেন গিল। পরের ওভারে বিধ্বংসী আন্দ্রে রাসেলকে (৩ বলে ৫) তুলে নেন অর্শদ্বীপ সিং।

কার্তিক তার তাণ্ডব চালিয়ে গেছেন একদম ইনিংসের শেষ পর্যন্ত। শেষ ওভারের শেষ বলে রানআউট হওয়ার আগে ২৯ বলে ৫৮ রান করেন কলকাতা অধিনায়ক, যে ইনিংসে ছিল ৮ বাউন্ডারি আর ২টি ছক্কা।