ঢাকা ০১:৪০ পূর্বাহ্ন, বৃহস্পতিবার, ১৮ সেপ্টেম্বর ২০২৫, ২ আশ্বিন ১৪৩২ বঙ্গাব্দ

নুরসহ ধর্ষকদের বিচারের দাবিতে এখনও রাজপথে ঢাবি শিক্ষার্থী

News Editor
  • আপডেট সময় : ০৪:৫১:৪৭ অপরাহ্ন, রবিবার, ১১ অক্টোবর ২০২০
  • / ১০৪০ বার পড়া হয়েছে

মামলা ২০ দিনের আগের। বিচারের দাবিতে দ্বারে দ্বারে ঘুরে ভুক্তভোগী শিক্ষার্থী এখনও রাজপথে। কিন্তু এখনও গ্রেফতার হননি কোনো আসামি। এমন অবস্থায় ধর্ষণের বিচারের দাবিতে আন্দোলন করা সংগঠনগুলো হতাশা প্রকাশ করেছেন। তারা বলছেন, কোনো রাজনৈতিক পরিচয় নয়, ধর্ষককে একজন অপরাধী হিসেবেই বিবেচনা করা উচিত।

আইনিভাবে যা যা করার ছিল, করেছেন তিনি। কিন্তু সুরাহা হয়নি। বক্তব্যে, প্রতিশ্রুতিতে সহমর্মী হয়েছেন অনেকে, সংহতিও জানিয়েছেন কেউ কেউ। কিন্তু ঠিক যে পাশে থাকছেন, তাও বলা যাচ্ছে না। নিজের অপমানের বিচারের দাবিতে তাই বেছে নিয়েছেন রাজপথ। অতিবাহিত হতে চলেছে, অভিযুক্তদের বিচার ও গ্রেপ্তারের দাবিতে রাজু ভাস্কর্যে অবস্থান ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয়ের ভুক্তভোগী শিক্ষার্থীর অবস্থান ধর্মঘটের চার দিন।

যেভাবে ৯১ লাখ টাকা হাতিয়ে নেন সাহেদ

ভুক্তভোগী শিক্ষার্থী বলেন, ‘ঢাবি প্রশাসন কিংবা কোনো সংগঠন কেউ আমার সঙ্গে তেমন করে যোগাযোগ করেনি। প্রশাসনেরও একটা নীরব ভূমিকা আমি দেখতে পাচ্ছি। এটা হতাশার তো বটে। ন্যায়বিচারের ক্ষেত্রেও কিছুটা অনাস্থা কাজ করে এখন।’

খোলা প্রান্তরে এক নারীর দিনরাত অবস্থানে ধকল আছে। অসুস্থও হয়েছেন। চিকিৎসকও বলেছেন, বিশ্রাম নিতে। তবু বিচারের দাবিতে তিনি এখরোখা, আপসহীন।

ভুক্তভোগী শিক্ষার্থীর অবস্থানে সঙ্গ দিতে দেখা গেল ৪ জন শিক্ষার্থীকে। হতাশা আছে তাদেরও।

এদিনও ভুক্তভোগী এ শিক্ষার্থীকে সংহতি জানাতে আসে যৌন নিপীড়িতবিরোধী শিক্ষার্থীজোট নামের একটি সংগঠন। ১৫ দিনের মধ্যে ধর্ষণ মামলার চার্জশিট প্রদানের বাধ্যবাধকতাসহ তারা ৬ দফা দাবি তুলে ধরেন।

গত মাসের ২০ ও ২১ সেপ্টেম্বর ধর্ষণ ও ধর্ষণ সহায়তার অভিযোগ এনে সাধারণ ছাত্র অধিকার পরিষদের হাসান আল মামুন ও নূরসহ কয়েকজন নেতার বিরুদ্ধে দুটি মামলা দায়ের করেন ভুক্তভোগী ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয়ের শিক্ষার্থী।

নুরসহ ধর্ষকদের বিচারের দাবিতে এখনও রাজপথে ঢাবি শিক্ষার্থী

আপডেট সময় : ০৪:৫১:৪৭ অপরাহ্ন, রবিবার, ১১ অক্টোবর ২০২০

মামলা ২০ দিনের আগের। বিচারের দাবিতে দ্বারে দ্বারে ঘুরে ভুক্তভোগী শিক্ষার্থী এখনও রাজপথে। কিন্তু এখনও গ্রেফতার হননি কোনো আসামি। এমন অবস্থায় ধর্ষণের বিচারের দাবিতে আন্দোলন করা সংগঠনগুলো হতাশা প্রকাশ করেছেন। তারা বলছেন, কোনো রাজনৈতিক পরিচয় নয়, ধর্ষককে একজন অপরাধী হিসেবেই বিবেচনা করা উচিত।

আইনিভাবে যা যা করার ছিল, করেছেন তিনি। কিন্তু সুরাহা হয়নি। বক্তব্যে, প্রতিশ্রুতিতে সহমর্মী হয়েছেন অনেকে, সংহতিও জানিয়েছেন কেউ কেউ। কিন্তু ঠিক যে পাশে থাকছেন, তাও বলা যাচ্ছে না। নিজের অপমানের বিচারের দাবিতে তাই বেছে নিয়েছেন রাজপথ। অতিবাহিত হতে চলেছে, অভিযুক্তদের বিচার ও গ্রেপ্তারের দাবিতে রাজু ভাস্কর্যে অবস্থান ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয়ের ভুক্তভোগী শিক্ষার্থীর অবস্থান ধর্মঘটের চার দিন।

যেভাবে ৯১ লাখ টাকা হাতিয়ে নেন সাহেদ

ভুক্তভোগী শিক্ষার্থী বলেন, ‘ঢাবি প্রশাসন কিংবা কোনো সংগঠন কেউ আমার সঙ্গে তেমন করে যোগাযোগ করেনি। প্রশাসনেরও একটা নীরব ভূমিকা আমি দেখতে পাচ্ছি। এটা হতাশার তো বটে। ন্যায়বিচারের ক্ষেত্রেও কিছুটা অনাস্থা কাজ করে এখন।’

খোলা প্রান্তরে এক নারীর দিনরাত অবস্থানে ধকল আছে। অসুস্থও হয়েছেন। চিকিৎসকও বলেছেন, বিশ্রাম নিতে। তবু বিচারের দাবিতে তিনি এখরোখা, আপসহীন।

ভুক্তভোগী শিক্ষার্থীর অবস্থানে সঙ্গ দিতে দেখা গেল ৪ জন শিক্ষার্থীকে। হতাশা আছে তাদেরও।

এদিনও ভুক্তভোগী এ শিক্ষার্থীকে সংহতি জানাতে আসে যৌন নিপীড়িতবিরোধী শিক্ষার্থীজোট নামের একটি সংগঠন। ১৫ দিনের মধ্যে ধর্ষণ মামলার চার্জশিট প্রদানের বাধ্যবাধকতাসহ তারা ৬ দফা দাবি তুলে ধরেন।

গত মাসের ২০ ও ২১ সেপ্টেম্বর ধর্ষণ ও ধর্ষণ সহায়তার অভিযোগ এনে সাধারণ ছাত্র অধিকার পরিষদের হাসান আল মামুন ও নূরসহ কয়েকজন নেতার বিরুদ্ধে দুটি মামলা দায়ের করেন ভুক্তভোগী ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয়ের শিক্ষার্থী।