ঢাকা ০৭:০৩ পূর্বাহ্ন, শুক্রবার, ১৭ অক্টোবর ২০২৫, ২ কার্তিক ১৪৩২ বঙ্গাব্দ
শিরোনাম:
Logo চট্টগ্রাম ইপিজেডে আগুন নেভাতে সেনা ও নৌবাহিনীর সহায়তা Logo পানছড়ির মধ্যনগরে ভোট ফর ওয়াদুদ ভূইয়া-ভোট ফর ধানের শীষ ক্যাম্পেইন অনুষ্টিত Logo ক্ষতিগ্রস্ত শিক্ষা ও অনুভূতিহীন কর্তৃপক্ষ Logo চট্টগ্রাম শিক্ষাবোর্ডে পাঁচ কলেজে পাস করেনি কেউ! Logo গরমছড়িতে জমি দখল নিয়ে তাণ্ডব, ফটিকছড়িতে বসতবাড়িতে হামলা! Logo চাকসুতে ভিপি-জিএস শিবিরের, এজিএস ছাত্রদলের Logo এইচএসসি পরীক্ষায় শতভাগ পাসের সংখ্যায় বিপর্যয় — মাত্র ৩৪৫ প্রতিষ্ঠান Logo কিশোরগঞ্জে শিশুদের ঝগড়াকে কেন্দ্র করে সংঘবদ্ধ হামলা ও লুটপাট Logo নিজের যোগ্যতায় আসতে হবে: সাবেক স্বরাষ্ট্রমন্ত্রী বাবর Logo শাহবাগ মোড়ে যান চলাচল শুরু যেহেতু শিক্ষকগণ কেন্দ্রিয় শহীদাঙ্গনে জড়ো।

বিসিবি প্রেসিডেন্টস কাপ: মাহমুদউল্লাহ একাদশের প্রথম জয়

News Editor
  • আপডেট সময় : ১২:২০:০২ পূর্বাহ্ন, বুধবার, ১৪ অক্টোবর ২০২০
  • / ১০৭৩ বার পড়া হয়েছে

প্রথম ম্যাচ হারের পর বোলারদের নৈপুন্যে বিসিবি প্রেসিডেন্টস কাপের দ্বিতীয় ম্যাচেই জয়ের দেখা পেলো মাহমুদউল্লাহ একাদশ। টুর্নামেন্টের ও নিজেদের দ্বিতীয় ম্যাচে মাহমুদউল্লাহ একাদশ ৫ উইকেটে হারিয়েছে তামিম একাদশকে। ম্যাচে টস হেরে প্রথমে ব্যাট করে ২৩ দশমিক ১ ওভারে ১০৩ রানে অলআউট হয়েছে তামিম একাদশ। জবাবে ২৭ ওভারে লক্ষ্যে পৌঁছায় মাহমুদউল্লাহ একাদশ।

মঙ্গলবার মিরপুর শেরে বাংলা জাতীয় ক্রিকেট স্টেডিয়ামের ম্যাচে টস হেরে ব্যাটিংএর সুযোগ পেলে দ্বিতীয় ওভারেই বিদায় নেন তামিম একাদশের অধিনায়ক তামিম ইকবাল। ২ রান করে পেসার রুবেল হোসেনের বলে লেগ বিফোর হন তিনি।

করোনাভাইরাসে আক্রান্ত ক্রিশ্চিয়ানো রোনালদো

এরপর তৃতীয় ওভারে বৃষ্টির কারনে বন্ধ হয়ে যায় খেলা। দীর্ঘক্ষণ খেলা বন্ধ থাকলে, ম্যাচের দৈর্ঘ্য  ৪৭ ওভারে নামিয়ে আনা হয়।

খেলা শুরুর পর দলের স্কোরকে ধীরে ধীরে বড় করছিলেন তানজিদ হাসান তামিম ও এনামুল হক বিজয়। কিন্তু এক জুটিতে বড় হবার আগেই ভাঙ্গেন রুবেল। ১৮ বলে ৩টি চারে ২৭ রান করা তামিমকে (জুনিয়র) বিদায় দেন রুবেল।

তামিমের (জুনিয়র) বিদায়ের পর মিনি ধস নামে তামিম একাদশে। মাহমুদউল্লাহ একাদশের বোলারদের তোপে ১০৩ রানেই গুটিয়ে যায় তামিম একাদশ।

তামিমের (জুনিয়র) পর দলের পক্ষে দ্বিতীয় সর্বোচ্চ ৩৩ বলে ২৫ রান করেন বিজয়। এছাড়া শেখ মেহেদি হাসান ১৯ ও মোহাম্মদ সাইফুদ্দিন ১২ রান করেন।

মাহমুদউল্লাহ একাদশের রুবেল-সুমন ৩টি করে, মেহেদি হাসান মিরাজ-আমিনুল ইসলাম বিপ্লব ২টি করে উইকেট নেন।

জবাবে শুরুতে মহাবিপদে পড়েছিরো মাহমুদউল্লাহ একাদশ। প্রথম ১৭ বলে শুন্য রানে ৩ উইকেট হারায় তারা। লিটন দাস-নাইম শেখ ও ইমরুল কায়েস খালি হাতে ফিরেন। লিটন ও ইমরুলকে শিকার করেন সাইফুদ্দিন। নাইমকে আউট করেন মুস্তাফিজুর।

এরপর প্রাথমিক ধাক্কা সামাল মোমিনুল ও অধিনায়ক মাহমুদউল্লাহ। ৩৯ রানের জুটি গড়ে ফিরেন অধিনায়ক। ১০ রান করেন তিনি। শিকার হন স্পিনার তাইজুল ইসলামের।

দলীয় ৭৭ রানে মোমিনুলকে বিদায় করে দলকে ব্রেক-থ্রু এনে দেন তাইজুল। ৬২ বলে ৬টি চারে ৩৯ রান করেন মমিনুল।

মমিনুল ফিরলে, সাব্বির রহমানকে নিয়ে মারমুখী মেজাজে খেলে দলের জয় নিশ্চিত করেন সোহান। ৬টি চার ও ১টি ছক্কায় ৩৮ বলে অপরাজিত ৪১ রান করেন সোহান। ৪ রানে অপরাজিত থাকেন সাব্বির। তামিম একাদশের সাইফুদ্দিন-তাইজুল ২টি করে উইকেট নেন।

টুর্নামেন্টের ও নিজেদের প্রথম ম্যাচে  মাহমুদউল্লাহ একাদশ ৪ উইকেটে হেরেছিলো নাজমুল একাদশের কাছে।  

স্কোর কার্ড :

তামিম একাদশ : ১০৩/১০, ২৩.১ ওভার (তামিম (জুনিয়র) ২৭, বিজয় ২৫, মেহেদি ১৯, রুবেল ৩/১৬)।

মাহমুদউল্লাহ একাদশ : ১০৬/৫, ২৭ ওভার (সোহান ৪১*, মোমিনুল ৩৯, সাইফুদ্দিন ২/৮)।

ফল : মাহমুদউল্লাহ একাদশ ৫ উইকেটে জয়ী।  

বিসিবি প্রেসিডেন্টস কাপ: মাহমুদউল্লাহ একাদশের প্রথম জয়

আপডেট সময় : ১২:২০:০২ পূর্বাহ্ন, বুধবার, ১৪ অক্টোবর ২০২০

প্রথম ম্যাচ হারের পর বোলারদের নৈপুন্যে বিসিবি প্রেসিডেন্টস কাপের দ্বিতীয় ম্যাচেই জয়ের দেখা পেলো মাহমুদউল্লাহ একাদশ। টুর্নামেন্টের ও নিজেদের দ্বিতীয় ম্যাচে মাহমুদউল্লাহ একাদশ ৫ উইকেটে হারিয়েছে তামিম একাদশকে। ম্যাচে টস হেরে প্রথমে ব্যাট করে ২৩ দশমিক ১ ওভারে ১০৩ রানে অলআউট হয়েছে তামিম একাদশ। জবাবে ২৭ ওভারে লক্ষ্যে পৌঁছায় মাহমুদউল্লাহ একাদশ।

মঙ্গলবার মিরপুর শেরে বাংলা জাতীয় ক্রিকেট স্টেডিয়ামের ম্যাচে টস হেরে ব্যাটিংএর সুযোগ পেলে দ্বিতীয় ওভারেই বিদায় নেন তামিম একাদশের অধিনায়ক তামিম ইকবাল। ২ রান করে পেসার রুবেল হোসেনের বলে লেগ বিফোর হন তিনি।

করোনাভাইরাসে আক্রান্ত ক্রিশ্চিয়ানো রোনালদো

এরপর তৃতীয় ওভারে বৃষ্টির কারনে বন্ধ হয়ে যায় খেলা। দীর্ঘক্ষণ খেলা বন্ধ থাকলে, ম্যাচের দৈর্ঘ্য  ৪৭ ওভারে নামিয়ে আনা হয়।

খেলা শুরুর পর দলের স্কোরকে ধীরে ধীরে বড় করছিলেন তানজিদ হাসান তামিম ও এনামুল হক বিজয়। কিন্তু এক জুটিতে বড় হবার আগেই ভাঙ্গেন রুবেল। ১৮ বলে ৩টি চারে ২৭ রান করা তামিমকে (জুনিয়র) বিদায় দেন রুবেল।

তামিমের (জুনিয়র) বিদায়ের পর মিনি ধস নামে তামিম একাদশে। মাহমুদউল্লাহ একাদশের বোলারদের তোপে ১০৩ রানেই গুটিয়ে যায় তামিম একাদশ।

তামিমের (জুনিয়র) পর দলের পক্ষে দ্বিতীয় সর্বোচ্চ ৩৩ বলে ২৫ রান করেন বিজয়। এছাড়া শেখ মেহেদি হাসান ১৯ ও মোহাম্মদ সাইফুদ্দিন ১২ রান করেন।

মাহমুদউল্লাহ একাদশের রুবেল-সুমন ৩টি করে, মেহেদি হাসান মিরাজ-আমিনুল ইসলাম বিপ্লব ২টি করে উইকেট নেন।

জবাবে শুরুতে মহাবিপদে পড়েছিরো মাহমুদউল্লাহ একাদশ। প্রথম ১৭ বলে শুন্য রানে ৩ উইকেট হারায় তারা। লিটন দাস-নাইম শেখ ও ইমরুল কায়েস খালি হাতে ফিরেন। লিটন ও ইমরুলকে শিকার করেন সাইফুদ্দিন। নাইমকে আউট করেন মুস্তাফিজুর।

এরপর প্রাথমিক ধাক্কা সামাল মোমিনুল ও অধিনায়ক মাহমুদউল্লাহ। ৩৯ রানের জুটি গড়ে ফিরেন অধিনায়ক। ১০ রান করেন তিনি। শিকার হন স্পিনার তাইজুল ইসলামের।

দলীয় ৭৭ রানে মোমিনুলকে বিদায় করে দলকে ব্রেক-থ্রু এনে দেন তাইজুল। ৬২ বলে ৬টি চারে ৩৯ রান করেন মমিনুল।

মমিনুল ফিরলে, সাব্বির রহমানকে নিয়ে মারমুখী মেজাজে খেলে দলের জয় নিশ্চিত করেন সোহান। ৬টি চার ও ১টি ছক্কায় ৩৮ বলে অপরাজিত ৪১ রান করেন সোহান। ৪ রানে অপরাজিত থাকেন সাব্বির। তামিম একাদশের সাইফুদ্দিন-তাইজুল ২টি করে উইকেট নেন।

টুর্নামেন্টের ও নিজেদের প্রথম ম্যাচে  মাহমুদউল্লাহ একাদশ ৪ উইকেটে হেরেছিলো নাজমুল একাদশের কাছে।  

স্কোর কার্ড :

তামিম একাদশ : ১০৩/১০, ২৩.১ ওভার (তামিম (জুনিয়র) ২৭, বিজয় ২৫, মেহেদি ১৯, রুবেল ৩/১৬)।

মাহমুদউল্লাহ একাদশ : ১০৬/৫, ২৭ ওভার (সোহান ৪১*, মোমিনুল ৩৯, সাইফুদ্দিন ২/৮)।

ফল : মাহমুদউল্লাহ একাদশ ৫ উইকেটে জয়ী।