ঢাকা ১২:১৭ পূর্বাহ্ন, বুধবার, ১৭ সেপ্টেম্বর ২০২৫, ১ আশ্বিন ১৪৩২ বঙ্গাব্দ

বেকারত্বের রাশ টেনে ধরতে চায় সরকার: পরিকল্পনামন্ত্রী

News Editor
  • আপডেট সময় : ০৬:৫৬:১৭ অপরাহ্ন, মঙ্গলবার, ৬ অক্টোবর ২০২০
  • / ১০৪৩ বার পড়া হয়েছে

করোনা মহামারির নেতিবাচক প্রভাব কাটিয়ে ঘুরে দাঁড়াচ্ছে অর্থনীতি। মঙ্গলবার (০৬ অক্টোবর) একনেক সভাশেষে সাংবাদিকদের ব্রিফিংয়ে পরিকল্পনামন্ত্রী বিবিএসের সাম্প্রতিক এক জরিপের তথ্য তুলে ধরে বলেন, বেকারত্বের রাশ টেনে ধরতে চায় সরকার। একনেক সভায় প্রধানমন্ত্রী শিক্ষা ও গবেষণার মান উন্নয়নে জোর দিয়েছেন বলেও জানান মন্ত্রী।

করোনা শুরুর পর এপ্রিল থেকে-জুলাই মাসে দেশের ৬৮ শতাংশ পরিবার আর্থিক সমস্যা মোকাবিলা করেছে। আয় কমেছিল ২০ শতাংশ, যদিও ব্যয় সেভাবে কমেনি তাই অনেকেই সংকটকালে সঞ্চিত অর্থ ব্যবহার করেছেন। আর দিনমজুরের অর্ধেকই কাজ হারিয়েছিল, বেকারত্ব বেড়েছিল দশ গুণ। কমেছিল ক্ষুদ্র ব্যবসায়ীদের সংখ্যাও। এ সময়ে সরকারি সহায়তা পেয়েছেন ২১ শতাংশ পরিবার। একমাত্র কৃষি খাত ছিল করোনার নেতিবাচক প্রভাবের বাইরে।

নারী নির্যাতনের দায়ীদের শিগগিরই আইনের মুখোমুখি করবো: স্বরাষ্ট্রমন্ত্রী

বাংলাদেশ পরিসংখ্যান ব্যুরোর প্রথমবারের মতো করা টেলিফোন জরিপের ফলাফলে এসব তথ্য উঠে এসেছে। একনেক পরবর্তী ব্রিফিং এ পরিকল্পনামন্ত্রী বলেন, সব খাত দ্রুতই আগের অবস্থায় ফিরছে।

পরিকল্পনামন্ত্রী বলেন, দেশে প্রায় ১০ গুণ বেড়েছিল। এখন আমাদের বেকারের হার ৪ শতাংশ।

শিক্ষার মান উন্নয়নে বিশ্ববিদ্যালয়ের অবকাঠামো সুবিধা অনুযায়ী সর্বোচ্চ ছাত্র ভর্তির সীমা নির্ধারণের বিষয়টি একনেকে উঠে এসেছে বলে জানান মন্ত্রী।

পরিকল্পনামন্ত্রী আরও বলেন, বিশ্ববিদ্যালয় যাতে বাজার না হয়। তারা অতীতেও দুঃখপ্রকাশ করেছেন, যে ধরনের গবেষণা করা দরকার সে ধরনের হচ্ছে না।

অর্থবছরের ১১তম একনেক সভায় এক হাজার ৬৫৯ কোটি ৩৪ লাখ টাকা ব্যয়ে ৪টি প্রকল্প অনুমোদন দেয়া হয়।

বেকারত্বের রাশ টেনে ধরতে চায় সরকার: পরিকল্পনামন্ত্রী

আপডেট সময় : ০৬:৫৬:১৭ অপরাহ্ন, মঙ্গলবার, ৬ অক্টোবর ২০২০

করোনা মহামারির নেতিবাচক প্রভাব কাটিয়ে ঘুরে দাঁড়াচ্ছে অর্থনীতি। মঙ্গলবার (০৬ অক্টোবর) একনেক সভাশেষে সাংবাদিকদের ব্রিফিংয়ে পরিকল্পনামন্ত্রী বিবিএসের সাম্প্রতিক এক জরিপের তথ্য তুলে ধরে বলেন, বেকারত্বের রাশ টেনে ধরতে চায় সরকার। একনেক সভায় প্রধানমন্ত্রী শিক্ষা ও গবেষণার মান উন্নয়নে জোর দিয়েছেন বলেও জানান মন্ত্রী।

করোনা শুরুর পর এপ্রিল থেকে-জুলাই মাসে দেশের ৬৮ শতাংশ পরিবার আর্থিক সমস্যা মোকাবিলা করেছে। আয় কমেছিল ২০ শতাংশ, যদিও ব্যয় সেভাবে কমেনি তাই অনেকেই সংকটকালে সঞ্চিত অর্থ ব্যবহার করেছেন। আর দিনমজুরের অর্ধেকই কাজ হারিয়েছিল, বেকারত্ব বেড়েছিল দশ গুণ। কমেছিল ক্ষুদ্র ব্যবসায়ীদের সংখ্যাও। এ সময়ে সরকারি সহায়তা পেয়েছেন ২১ শতাংশ পরিবার। একমাত্র কৃষি খাত ছিল করোনার নেতিবাচক প্রভাবের বাইরে।

নারী নির্যাতনের দায়ীদের শিগগিরই আইনের মুখোমুখি করবো: স্বরাষ্ট্রমন্ত্রী

বাংলাদেশ পরিসংখ্যান ব্যুরোর প্রথমবারের মতো করা টেলিফোন জরিপের ফলাফলে এসব তথ্য উঠে এসেছে। একনেক পরবর্তী ব্রিফিং এ পরিকল্পনামন্ত্রী বলেন, সব খাত দ্রুতই আগের অবস্থায় ফিরছে।

পরিকল্পনামন্ত্রী বলেন, দেশে প্রায় ১০ গুণ বেড়েছিল। এখন আমাদের বেকারের হার ৪ শতাংশ।

শিক্ষার মান উন্নয়নে বিশ্ববিদ্যালয়ের অবকাঠামো সুবিধা অনুযায়ী সর্বোচ্চ ছাত্র ভর্তির সীমা নির্ধারণের বিষয়টি একনেকে উঠে এসেছে বলে জানান মন্ত্রী।

পরিকল্পনামন্ত্রী আরও বলেন, বিশ্ববিদ্যালয় যাতে বাজার না হয়। তারা অতীতেও দুঃখপ্রকাশ করেছেন, যে ধরনের গবেষণা করা দরকার সে ধরনের হচ্ছে না।

অর্থবছরের ১১তম একনেক সভায় এক হাজার ৬৫৯ কোটি ৩৪ লাখ টাকা ব্যয়ে ৪টি প্রকল্প অনুমোদন দেয়া হয়।