ঢাকা ০৬:৩৬ পূর্বাহ্ন, মঙ্গলবার, ২৮ অক্টোবর ২০২৫, ১৩ কার্তিক ১৪৩২ বঙ্গাব্দ
শিরোনাম:
Logo সামনে ঘোর অন্ধকার-আমরা ঘুমাচ্ছি Logo খাগড়াছড়িতে ব্যাপক উৎসাহ উদ্দীপনার মধ্য দিয়ে যুবদলের প্রতিষ্ঠা বাষিকী পালিত Logo কিশোরগঞ্জে ৫ দফা দাবিতে জামায়াতের বিক্ষোভ মিছিল Logo হোসেনপুরে পুলিশের হাত থেকে আওয়ামী লীগ নেতাকে ছিনিয়ে নিল বিএনপি নেতারা Logo কিশোরগঞ্জ শহরে অটোরিকশার যানজট ও ফুটপাত দখল ভাঙতে মাঠে নামলেন ডিসি ফৌজিয়া খান Logo রাজাপুর উপজেলা বিএনপির সাধারণ সম্পাদক নাসিম আকনের মৃত্যুতে মহাসচিব মির্জা ফখরুলের শোক Logo রাজাপুর উপজেলা বিএনপির সাধারণ সম্পাদক নাসিম আকনের মৃত্যুতে প্রবাস থেকে শোক প্রকাশ করলেন সেলিম রেজা Logo নলছিটিতে বিএনপির পক্ষে জনসংযোগ ও পথসভা করলেন এ্যাড. শাহাদাৎ হোসেন Logo কাঁঠালিয়ায় গণঅধিকার পরিষদের মনোনয়ন প্রত্যাশির লিফলেট বিতরণ Logo পানছড়িতে জামায়াতের মাসিক সাধারন সভা অনুষ্ঠিত

মিথ্যে মামলায় হয়রানির অভিযোগ

Iftekhar Ahamed
  • আপডেট সময় : ০৭:৪৯:১৬ পূর্বাহ্ন, বুধবার, ৩১ মার্চ ২০২১
  • / ১০৫৫ বার পড়া হয়েছে

মো হোসেন আলী :কোটালীপাড়া প্রতিনিধি :

গোপালগঞ্জের কোটালীপাড়া উপজেলায় মিথ্যে মামলা দিয়ে হয়রানি করার অভিযোগ উঠেছে শোভা গাইন নামে এক মহিলার বিরুদ্ধে। উপজেলার রাধাগঞ্জ ইউনিয়ন এর নারিকেলবাড়ী গ্রামে এমন ঘটনা ঘঠেছে। ভূক্তভোগী সূত্রে জানা যায়, উপজেলার শ্রীফলবাড়ী গ্রামের গোবিন্দ গাইন শ্রীফলবাড়ী মৌজার দাগ নং ৬৫৪/৬৫৫ প্লট তার স্ত্রী শোভা গাইনের নামে দলিল করে দেয়।

কিন্তুু ওই দললিলের কিছুদিন পরেই নারিকেলবাড়ী গ্রামের রিপন আহমেদ হাওলাদারের কাছে একই জমি দলিলের মাধ্যমে বিক্রি করে গোবিন্দ গাইন। অন্যদদিকে নিজের নামের জমি অন্যের কাছে বিক্রি করেছে শুনে শোভা গাইন বাদী হয়ে গোপালগঞ্জ বিজ্ঞ আদালতে তার স্বামী গোবিন্দ গাইন অন্য মালিক রিপন হাওলাদারকে আসামী করে মামলা দায়ের করেন।

এইবিষয়ে ভূক্তভোগী রিপন হাওলাদর বলেন, আমি সঠিক নিয়মকানুন মেনেই জমিটা কিনেছি। এক্ষেত্রে গোবিন্দ গাইন ওই জমি পূর্বেই তার ত্রীর নামে দলিল দিয়েছে। একজনের নামের দলিল দেয়ার পরেও গোবিন্দ গাইন কেন একই জমি আমার কাছে বিক্রি করলো ?

এছাড়াও এখন তার স্ত্রী আমাকে আসামী করে আদালতে মামলা দায়ের করেছে এখানে আমার কি অপরাধ আছে। বরং মামলা দিয়ে শোভা গাইন আমার সামাজিক অবস্থান ও অর্থনৈতিকভাবে যে ক্ষতি করেছে আমি এর সঠিক বিচার দাবি করি। প্রতারনার বিষয়ে জানতে চাইলে গোবিন্দ গাইন বলেন, আমি পৈত্রিক সূত্রে পাওয়া সম্পত্তি থেকে আমার স্ত্রী কে দলিল দিয়েছিলাম।

পরবর্তীতে ভূলক্রমে একই জমি রিপনের কাছে বিক্রি করেছি এখন রিপনকে অন্য প্লট দিতে চাইলে সে নিতে রাজি হয়না।

এই ব্যাপারে ভাংঙ্গারহাট নৌ-তদন্তের কেন্দ্রের এস.আই মো: মুরাদের কাছে জানতে চাইলে তিনি বলেন আমরা জমি জলিয়াতি সম্পর্কিত একটি লিখিত অভিযোগ পেয়েছিলাম পরবর্তীততে স্থানীয়রা সামাজিকভাবে মিমাংসা করার চেষ্টা করেছিল কিন্তু কোন সমাধান হয়নি।

এখন বিজ্ঞ আলাদত যে সিদ্ধান্ত দিবেন তাই সকলের মেনে নিতে হবে।

ট্যাগস :

মিথ্যে মামলায় হয়রানির অভিযোগ

আপডেট সময় : ০৭:৪৯:১৬ পূর্বাহ্ন, বুধবার, ৩১ মার্চ ২০২১

মো হোসেন আলী :কোটালীপাড়া প্রতিনিধি :

গোপালগঞ্জের কোটালীপাড়া উপজেলায় মিথ্যে মামলা দিয়ে হয়রানি করার অভিযোগ উঠেছে শোভা গাইন নামে এক মহিলার বিরুদ্ধে। উপজেলার রাধাগঞ্জ ইউনিয়ন এর নারিকেলবাড়ী গ্রামে এমন ঘটনা ঘঠেছে। ভূক্তভোগী সূত্রে জানা যায়, উপজেলার শ্রীফলবাড়ী গ্রামের গোবিন্দ গাইন শ্রীফলবাড়ী মৌজার দাগ নং ৬৫৪/৬৫৫ প্লট তার স্ত্রী শোভা গাইনের নামে দলিল করে দেয়।

কিন্তুু ওই দললিলের কিছুদিন পরেই নারিকেলবাড়ী গ্রামের রিপন আহমেদ হাওলাদারের কাছে একই জমি দলিলের মাধ্যমে বিক্রি করে গোবিন্দ গাইন। অন্যদদিকে নিজের নামের জমি অন্যের কাছে বিক্রি করেছে শুনে শোভা গাইন বাদী হয়ে গোপালগঞ্জ বিজ্ঞ আদালতে তার স্বামী গোবিন্দ গাইন অন্য মালিক রিপন হাওলাদারকে আসামী করে মামলা দায়ের করেন।

এইবিষয়ে ভূক্তভোগী রিপন হাওলাদর বলেন, আমি সঠিক নিয়মকানুন মেনেই জমিটা কিনেছি। এক্ষেত্রে গোবিন্দ গাইন ওই জমি পূর্বেই তার ত্রীর নামে দলিল দিয়েছে। একজনের নামের দলিল দেয়ার পরেও গোবিন্দ গাইন কেন একই জমি আমার কাছে বিক্রি করলো ?

এছাড়াও এখন তার স্ত্রী আমাকে আসামী করে আদালতে মামলা দায়ের করেছে এখানে আমার কি অপরাধ আছে। বরং মামলা দিয়ে শোভা গাইন আমার সামাজিক অবস্থান ও অর্থনৈতিকভাবে যে ক্ষতি করেছে আমি এর সঠিক বিচার দাবি করি। প্রতারনার বিষয়ে জানতে চাইলে গোবিন্দ গাইন বলেন, আমি পৈত্রিক সূত্রে পাওয়া সম্পত্তি থেকে আমার স্ত্রী কে দলিল দিয়েছিলাম।

পরবর্তীতে ভূলক্রমে একই জমি রিপনের কাছে বিক্রি করেছি এখন রিপনকে অন্য প্লট দিতে চাইলে সে নিতে রাজি হয়না।

এই ব্যাপারে ভাংঙ্গারহাট নৌ-তদন্তের কেন্দ্রের এস.আই মো: মুরাদের কাছে জানতে চাইলে তিনি বলেন আমরা জমি জলিয়াতি সম্পর্কিত একটি লিখিত অভিযোগ পেয়েছিলাম পরবর্তীততে স্থানীয়রা সামাজিকভাবে মিমাংসা করার চেষ্টা করেছিল কিন্তু কোন সমাধান হয়নি।

এখন বিজ্ঞ আলাদত যে সিদ্ধান্ত দিবেন তাই সকলের মেনে নিতে হবে।