ঢাকা ০১:০৯ অপরাহ্ন, শনিবার, ১৮ অক্টোবর ২০২৫, ৩ কার্তিক ১৪৩২ বঙ্গাব্দ
শিরোনাম:
Logo দেশে মাদ্রাসা বোর্ড পাশে এগিয়ে যদিও বৈরাটি সিনিয়র আলিম মাদ্রাসার সকল শিক্ষার্থীই ফেল Logo রাজাপুর-কাঁঠালিয়া উন্নয়ন ফোরামের কমিটি গঠন সভাপতি আবু ইউসুফ সেক্রেটারি জসীম উদ্দীন Logo পানছড়ির উল্টাছড়িতে ভোট ফর ওয়াদুদ ভূইয়া-ভোট ফর ধানের শীষ ক্যাম্পেইন Logo শিক্ষা প্রতিষ্ঠানের যোগ্যতা যাচাইয়ের আহ্বান উপ-প্রেস সচিবের Logo চট্টগ্রামের কারখানার ভয়াবহ আগুন ১৭ ঘণ্টা পর নিয়ন্ত্রণে! Logo চট্টগ্রাম ইপিজেডে আগুন নেভাতে সেনা ও নৌবাহিনীর সহায়তা Logo পানছড়ির মধ্যনগরে ভোট ফর ওয়াদুদ ভূইয়া-ভোট ফর ধানের শীষ ক্যাম্পেইন অনুষ্টিত Logo ক্ষতিগ্রস্ত শিক্ষা ও অনুভূতিহীন কর্তৃপক্ষ Logo চট্টগ্রাম শিক্ষাবোর্ডে পাঁচ কলেজে পাস করেনি কেউ! Logo গরমছড়িতে জমি দখল নিয়ে তাণ্ডব, ফটিকছড়িতে বসতবাড়িতে হামলা!

রাজস্ব খাতে পাহাড়ের ৭৩৮ শিক্ষক

Md Elias
  • আপডেট সময় : ১১:০৫:২৪ অপরাহ্ন, শুক্রবার, ৮ এপ্রিল ২০২২
  • / ১০২৯ বার পড়া হয়েছে

রাজস্ব খাতে পাহাড়ের ৭৩৮ শিক্ষক

স্টাফ রিপোর্টারঃ

রাঙ্গামাটি, খাগড়াছড়ি ও বান্দরবানে ইউএনডিপির অর্থায়নে পরিচালিত ২শ ১০টি প্রাথমিক বিদ্যালয়ের শিক্ষককে রাজস্ব খাতে আনা হয়েছে। তিন পার্বত্য জেলা পরিষদের ব্যবস্থাপনায় জাতিসংঘ উন্নয়ন কর্মসূচির (ইউএনডিপি) সহায়তায় পরিচালিত এ ২শ ১০টি প্রাথমিক বিদ্যালয়কে জাতীয়করণ করা হয় ২০১৭ সালে ২০ ফেব্রুয়ারী।

প্রাথমিক ও গণশিক্ষা মন্ত্রণালয়ের অতিরিক্ত সচিব এবং তিন পার্বত্য জেলার অবশিষ্ট ২১০টি বিদ্যালয় জাতীয়করণের জন্য গঠিত কেন্দ্রীয় টাস্কফোর্স কমিটির সভাপতি মোঃ নজরুল ইসলাম খান বলেন, পার্বত্য চট্টগ্রামের তিন জেলায় ইউএনডিপির সহায়তায় সিএইচটিডিএফ প্রকল্পের আওতায় ২শ ৩৩টি বিদ্যালয় পরিচালিত হয়েছে। এগুলোর মধ্যে যাচাই-বাছাইয়ের মাধ্যমে ২৩টি বিদ্যালয় আগেই জাতীয়করণের আওতায় এসেছে।

ইউএনডিপির ২য় দফা প্রকল্পের মেয়াদ শেষ হওয়ায় বাকি ২শ ১০টি বিদ্যালয় পরিচালনার ব্যয়ভার বহন করতে ইউএনডিপি অপারাগত প্রকাশ করায় দুর্গম পাহাড়ি এলাকার বিভিন্ন সুবিধা ও অসুবিধার বিষয় বিবেচনা করে এ স্কুলগুলোকে জাতীয়করণ করার বিষয়ে সম্মতির জন্য প্রধানমন্ত্রীর কাছে একটি প্রস্থাব প্রেরণ করা হয়।

প্রধানমন্ত্রী এ স্কুলগুলোর বিষয়ে যাবতীয় তথ্য-উপাত্ত এবং আর্থিক সংশ্লেষ বিষয়ে অর্থ মন্ত্রণালয়ের মতামতসহ সুনির্দিষ্ট প্রস্তাব পাঠাতে বলেন। সে অনুযায়ী অর্থ মন্ত্রণালয় থেকে বিদ্যালয়গুলো জাতীয়করণের বিষয়ে কোনো আপত্তি নেই বলে জানানো হয়।

নজরুল ইসলাম খান বলেন, বিদ্যালয়গুলোর ক্যাচমেন্ট এলাকার মধ্যে অন্য কোনো বিদ্যালয় আছে কি না, ছাত্রছাত্রীর সংখ্যা, ছাত্রছাত্রী অনুপাতে শিক্ষক সংখ্যা, প্রয়োজনীয় সংখ্যক শ্রেণিকক্ষ, পাঠদানের অবস্থা, বিদ্যালয় স্থাপনের যৌক্তিকতা, জমি সংক্রান্ত জটিলতা ইত্যাদি যাচাই করে আর্থিক সংশ্লেষসহ জাতীয়করণের জন্য নির্ধারিত ছক অনুযায়ী তথ্য সংগ্রহ করে একটি প্রতিবেদন তৈরি করা হয়। এ প্রতিবেদন পাওয়ার পরই পূর্ণাঙ্গ একটি প্রস্থাব প্রধানমন্ত্রীর কাছে পাঠানো হবে। প্রধানমন্ত্রী সম্মতিতেই এ স্কুলগুলো জাতীয়করণ করা হয়।

প্রাথমিক ও গণশিক্ষা মন্ত্রণালয় থেকে জানা যায়, ইতোমধ্যে জাতীয়করণের আওতায় আসা পার্বত্য চট্টগ্রামের তিন জেলার ২শ ১০টি বিদ্যালয়ের ৭শ ৩৮জন শিক্ষককে জাতীয় করণ করা হয়েছে।

ট্যাগস :

রাজস্ব খাতে পাহাড়ের ৭৩৮ শিক্ষক

আপডেট সময় : ১১:০৫:২৪ অপরাহ্ন, শুক্রবার, ৮ এপ্রিল ২০২২

রাজস্ব খাতে পাহাড়ের ৭৩৮ শিক্ষক

স্টাফ রিপোর্টারঃ

রাঙ্গামাটি, খাগড়াছড়ি ও বান্দরবানে ইউএনডিপির অর্থায়নে পরিচালিত ২শ ১০টি প্রাথমিক বিদ্যালয়ের শিক্ষককে রাজস্ব খাতে আনা হয়েছে। তিন পার্বত্য জেলা পরিষদের ব্যবস্থাপনায় জাতিসংঘ উন্নয়ন কর্মসূচির (ইউএনডিপি) সহায়তায় পরিচালিত এ ২শ ১০টি প্রাথমিক বিদ্যালয়কে জাতীয়করণ করা হয় ২০১৭ সালে ২০ ফেব্রুয়ারী।

প্রাথমিক ও গণশিক্ষা মন্ত্রণালয়ের অতিরিক্ত সচিব এবং তিন পার্বত্য জেলার অবশিষ্ট ২১০টি বিদ্যালয় জাতীয়করণের জন্য গঠিত কেন্দ্রীয় টাস্কফোর্স কমিটির সভাপতি মোঃ নজরুল ইসলাম খান বলেন, পার্বত্য চট্টগ্রামের তিন জেলায় ইউএনডিপির সহায়তায় সিএইচটিডিএফ প্রকল্পের আওতায় ২শ ৩৩টি বিদ্যালয় পরিচালিত হয়েছে। এগুলোর মধ্যে যাচাই-বাছাইয়ের মাধ্যমে ২৩টি বিদ্যালয় আগেই জাতীয়করণের আওতায় এসেছে।

ইউএনডিপির ২য় দফা প্রকল্পের মেয়াদ শেষ হওয়ায় বাকি ২শ ১০টি বিদ্যালয় পরিচালনার ব্যয়ভার বহন করতে ইউএনডিপি অপারাগত প্রকাশ করায় দুর্গম পাহাড়ি এলাকার বিভিন্ন সুবিধা ও অসুবিধার বিষয় বিবেচনা করে এ স্কুলগুলোকে জাতীয়করণ করার বিষয়ে সম্মতির জন্য প্রধানমন্ত্রীর কাছে একটি প্রস্থাব প্রেরণ করা হয়।

প্রধানমন্ত্রী এ স্কুলগুলোর বিষয়ে যাবতীয় তথ্য-উপাত্ত এবং আর্থিক সংশ্লেষ বিষয়ে অর্থ মন্ত্রণালয়ের মতামতসহ সুনির্দিষ্ট প্রস্তাব পাঠাতে বলেন। সে অনুযায়ী অর্থ মন্ত্রণালয় থেকে বিদ্যালয়গুলো জাতীয়করণের বিষয়ে কোনো আপত্তি নেই বলে জানানো হয়।

নজরুল ইসলাম খান বলেন, বিদ্যালয়গুলোর ক্যাচমেন্ট এলাকার মধ্যে অন্য কোনো বিদ্যালয় আছে কি না, ছাত্রছাত্রীর সংখ্যা, ছাত্রছাত্রী অনুপাতে শিক্ষক সংখ্যা, প্রয়োজনীয় সংখ্যক শ্রেণিকক্ষ, পাঠদানের অবস্থা, বিদ্যালয় স্থাপনের যৌক্তিকতা, জমি সংক্রান্ত জটিলতা ইত্যাদি যাচাই করে আর্থিক সংশ্লেষসহ জাতীয়করণের জন্য নির্ধারিত ছক অনুযায়ী তথ্য সংগ্রহ করে একটি প্রতিবেদন তৈরি করা হয়। এ প্রতিবেদন পাওয়ার পরই পূর্ণাঙ্গ একটি প্রস্থাব প্রধানমন্ত্রীর কাছে পাঠানো হবে। প্রধানমন্ত্রী সম্মতিতেই এ স্কুলগুলো জাতীয়করণ করা হয়।

প্রাথমিক ও গণশিক্ষা মন্ত্রণালয় থেকে জানা যায়, ইতোমধ্যে জাতীয়করণের আওতায় আসা পার্বত্য চট্টগ্রামের তিন জেলার ২শ ১০টি বিদ্যালয়ের ৭শ ৩৮জন শিক্ষককে জাতীয় করণ করা হয়েছে।