ঢাকা ১২:৪৪ অপরাহ্ন, রবিবার, ০৯ নভেম্বর ২০২৫, ২৫ কার্তিক ১৪৩২ বঙ্গাব্দ

শিক্ষার্থীদের থেকে অর্থ গ্রহণের অভিযোগে ইবির তিন কর্মচারীকে শোকজ

News Editor
  • আপডেট সময় : ০৩:৪১:০৭ অপরাহ্ন, সোমবার, ২১ সেপ্টেম্বর ২০২০
  • / ১১১৩ বার পড়া হয়েছে

কজের ক্ষেত্রে উদাসীনতা ও সেবার বিনিময়ে শিক্ষার্থীদের থেকে অর্থ গ্রহণের অভিযোগে ইসলামী বিশ্ববিদ্যালয়ের (ইবি) তিন কর্মচারীকে শোকজ করেছে বিশ্ববিদ্যালয় প্রশাসন। তাদের বিরুদ্ধে গণমাধ্যমে প্রকাশিত সংবাদকে আমলে নিয়ে এ সিদ্ধান্ত নেয় কর্তৃপক্ষ। শোকজ হওয়া তিন কর্মচারী হলেন পরীক্ষা নিয়ন্ত্রক অফিসে কর্মরত জিল্লুর রহমান, মনিরুল ইসলাম ও মুরাদ হোসেন।

সোমবার বিশ্ববিদ্যালয়ের পরিক্ষা নিয়ন্ত্রক (ভারপ্রাপ্ত) আবুল কালাম আজাদ লাভলু বিষয়টি নিশ্চিত করেন।

তিনি জানান, অভিযোগের ভিত্তিতে উপ-উপাচার্যের নির্দেশনায় তাদেরকে শোকজ করা হয়েছে। গতকাল তারা নিঃশর্ত ক্ষমা প্রার্থনা করে জবাব দিয়েছেন। জবাব উপ-উপাচার্যের কাছে পাঠানো হয়েছে।

আরও পড়ুনঃদীর্ঘদিন পর খুলে দেওয়া হল তাজমহলের প্রবেশ দ্বার

তিনি বলেন, শিক্ষার্থীরা যাতে হয়রানির শিকার না হয় তাদের এমন কড়া নির্দেশনা দেওয়া হয়েছিল। তবুও এমন ঘটনা দুঃখজনক। শিক্ষার্থীদের থেকে সেবার বিনিময়ে টাকা নেওয়া কোনোভাবেই সমর্থনযোগ্য নয়।’

তিনি ব্যাংক রশিদ ছাড়া কাউকে টাকা না দিতে এবং কেউ অসদাচারণ করলে সরাসরি পরিক্ষা নিয়ন্ত্রকের সাথে যোগাযোগ করতে বলেন।

শিক্ষার্থীদের থেকে অর্থ গ্রহণের অভিযোগে ইবির তিন কর্মচারীকে শোকজ

আপডেট সময় : ০৩:৪১:০৭ অপরাহ্ন, সোমবার, ২১ সেপ্টেম্বর ২০২০

কজের ক্ষেত্রে উদাসীনতা ও সেবার বিনিময়ে শিক্ষার্থীদের থেকে অর্থ গ্রহণের অভিযোগে ইসলামী বিশ্ববিদ্যালয়ের (ইবি) তিন কর্মচারীকে শোকজ করেছে বিশ্ববিদ্যালয় প্রশাসন। তাদের বিরুদ্ধে গণমাধ্যমে প্রকাশিত সংবাদকে আমলে নিয়ে এ সিদ্ধান্ত নেয় কর্তৃপক্ষ। শোকজ হওয়া তিন কর্মচারী হলেন পরীক্ষা নিয়ন্ত্রক অফিসে কর্মরত জিল্লুর রহমান, মনিরুল ইসলাম ও মুরাদ হোসেন।

সোমবার বিশ্ববিদ্যালয়ের পরিক্ষা নিয়ন্ত্রক (ভারপ্রাপ্ত) আবুল কালাম আজাদ লাভলু বিষয়টি নিশ্চিত করেন।

তিনি জানান, অভিযোগের ভিত্তিতে উপ-উপাচার্যের নির্দেশনায় তাদেরকে শোকজ করা হয়েছে। গতকাল তারা নিঃশর্ত ক্ষমা প্রার্থনা করে জবাব দিয়েছেন। জবাব উপ-উপাচার্যের কাছে পাঠানো হয়েছে।

আরও পড়ুনঃদীর্ঘদিন পর খুলে দেওয়া হল তাজমহলের প্রবেশ দ্বার

তিনি বলেন, শিক্ষার্থীরা যাতে হয়রানির শিকার না হয় তাদের এমন কড়া নির্দেশনা দেওয়া হয়েছিল। তবুও এমন ঘটনা দুঃখজনক। শিক্ষার্থীদের থেকে সেবার বিনিময়ে টাকা নেওয়া কোনোভাবেই সমর্থনযোগ্য নয়।’

তিনি ব্যাংক রশিদ ছাড়া কাউকে টাকা না দিতে এবং কেউ অসদাচারণ করলে সরাসরি পরিক্ষা নিয়ন্ত্রকের সাথে যোগাযোগ করতে বলেন।