ঢাকা ০৯:২০ পূর্বাহ্ন, শুক্রবার, ৩১ অক্টোবর ২০২৫, ১৬ কার্তিক ১৪৩২ বঙ্গাব্দ
শিরোনাম:
Logo পাহাড়ে সন্ত্রাসী কার্যকলাপ বাড়াতে টার্গেট সেনাবাহিনী Logo খাগড়াছড়িতে সেনা ক্যাম্প স্থাপনে বাধা প্রদানের প্রতিবাদে ঢাবিতে ছাত্র-জনতার বিক্ষোভ মিছিল Logo একটি স্নাইপার বুলেটই যথেষ্ট: বাঙালি নেতাকে কেএনএফ-এর হুমকি! Logo খাগড়াছড়িতে নাশকতার পরিকল্পনা করছে ইউপিডিএফ Logo সামনে ঘোর অন্ধকার-আমরা ঘুমাচ্ছি Logo খাগড়াছড়িতে ব্যাপক উৎসাহ উদ্দীপনার মধ্য দিয়ে যুবদলের প্রতিষ্ঠা বাষিকী পালিত Logo কিশোরগঞ্জে ৫ দফা দাবিতে জামায়াতের বিক্ষোভ মিছিল Logo হোসেনপুরে পুলিশের হাত থেকে আওয়ামী লীগ নেতাকে ছিনিয়ে নিল বিএনপি নেতারা Logo কিশোরগঞ্জ শহরে অটোরিকশার যানজট ও ফুটপাত দখল ভাঙতে মাঠে নামলেন ডিসি ফৌজিয়া খান Logo রাজাপুর উপজেলা বিএনপির সাধারণ সম্পাদক নাসিম আকনের মৃত্যুতে মহাসচিব মির্জা ফখরুলের শোক

সাবেক ধর্মমন্ত্রীর জানাজা সম্পন্ন

Astha DESK
  • আপডেট সময় : ০৯:৪৮:২৬ অপরাহ্ন, সোমবার, ২৮ অগাস্ট ২০২৩
  • / ১০৪১ বার পড়া হয়েছে

সাবেক ধর্মমন্ত্রীর জানাজা সম্পন্ন

মোঃ হাবিবুর রহমান হাবিব/ফুলবাড়িয়া প্রতিনিধিঃ

ময়মনসিংহ জেলা আওয়ামী লীগের সাবেক সভাপতি ও
সাবেক ধর্মমন্ত্রী বীর মুক্তিযোদ্ধা অধ্যক্ষ মতিউর রহমানের জানাজা সম্পন্ন হয়েছে। এতে লাখো মানুষ উপস্থিত হয়েছেন।

আজ সোমবার (২৮ আগস্ট) বাদ আসর ময়মনসিংহ নগরীর আঞ্জুমান ঈদহগাহ মাঠে এ জানাজা অনুষ্ঠিত হয়। মঙ্গলবার (২৯ আগস্ট) দ্বিতীয় জানাজা শেষে তাকে আকুয়া মড়ল পাড়ায় পারিবারিক কবরস্থানে দাফন করা হবে।

জানাজায় ঐতিহাসিক আঞ্জুমান ঈদগাহ ময়দান কানায় কানায় পূর্ণ হয়েও আশপাশের রাস্তায় ছড়িয়ে পড়ে। আওয়ামী লীগের কেন্দ্রিয় সংগঠন ও অঙ্গ সংগঠনসহ বৃহত্তর ময়মনসিংহ অঞ্চলের বিভিন্ন জেলা-উপজেলা থেকে শত শত নেতাকর্মী ও মুসল্লি জানাজায় অংশ নেন।

গেলো রোববার (২৭ আগস্ট) রাত ১১টার দিকে ময়মনসিংহের নেক্সাস কার্ডিয়াক হাসপাতালে চিকিৎসাধীন অবস্থায় মারা যান সাবেক ধর্মমন্ত্রী বীর মুক্তিযোদ্ধা অধ্যক্ষ মতিউর রহমান। তিনি ময়মনসিংহ জেলা আওয়ামী লীগের সাবেক সভাপতি ও সাধারণ সম্পাদক। এছাড়া তিনি কেন্দ্রীয় আওয়ামী লীগের উপদেষ্টা ছিলেন। ২০১৪ থেকে ২০১৮ সাল পর্যন্ত ধর্ম বিষয়ক মন্ত্রণালয়ের মন্ত্রী হিসেবে দায়িত্ব পালন করেন।

উল্লেখ্য, অধ্যক্ষ মতিউর রহমান ১৯৪২ সালের ৮ ফেব্রুয়ারি ময়মনসিংহ সদর উপজেলার আকুয়া গ্রামের এক সম্ভ্রান্ত মুসলিম পরিবারে জন্মগ্রহণ করেন। তার বাবার নাম আবদুর রেজ্জাক এবং মায়ের নাম মেহেরুন্নেসা খাতুন।

মুক্তিযোদ্ধাদের প্রশিক্ষক ও সফল সংগঠকের দায়িত্ব পালন করেছেন সাবেক এ ধর্মমন্ত্রী। মুক্তিযুদ্ধের রণাঙ্গনে তিনি সরাসরি অংশ নেন। মুক্তিযুদ্ধচলাকালীন ভারতের মেঘালয় রাজ্যের ঢালু যুব শিবিরের ইনচার্জ ছিলেন। তার নেতৃত্বে ১০ ডিসেম্বর ময়মনসিংহ হানাদারমুক্ত হয়। মুক্তিযুদ্ধে বিশেষ অবদানের স্বীকৃতি হিসেবে তিনি একুশে পদকে ভূষিত হন।

ট্যাগস :

সাবেক ধর্মমন্ত্রীর জানাজা সম্পন্ন

আপডেট সময় : ০৯:৪৮:২৬ অপরাহ্ন, সোমবার, ২৮ অগাস্ট ২০২৩

সাবেক ধর্মমন্ত্রীর জানাজা সম্পন্ন

মোঃ হাবিবুর রহমান হাবিব/ফুলবাড়িয়া প্রতিনিধিঃ

ময়মনসিংহ জেলা আওয়ামী লীগের সাবেক সভাপতি ও
সাবেক ধর্মমন্ত্রী বীর মুক্তিযোদ্ধা অধ্যক্ষ মতিউর রহমানের জানাজা সম্পন্ন হয়েছে। এতে লাখো মানুষ উপস্থিত হয়েছেন।

আজ সোমবার (২৮ আগস্ট) বাদ আসর ময়মনসিংহ নগরীর আঞ্জুমান ঈদহগাহ মাঠে এ জানাজা অনুষ্ঠিত হয়। মঙ্গলবার (২৯ আগস্ট) দ্বিতীয় জানাজা শেষে তাকে আকুয়া মড়ল পাড়ায় পারিবারিক কবরস্থানে দাফন করা হবে।

জানাজায় ঐতিহাসিক আঞ্জুমান ঈদগাহ ময়দান কানায় কানায় পূর্ণ হয়েও আশপাশের রাস্তায় ছড়িয়ে পড়ে। আওয়ামী লীগের কেন্দ্রিয় সংগঠন ও অঙ্গ সংগঠনসহ বৃহত্তর ময়মনসিংহ অঞ্চলের বিভিন্ন জেলা-উপজেলা থেকে শত শত নেতাকর্মী ও মুসল্লি জানাজায় অংশ নেন।

গেলো রোববার (২৭ আগস্ট) রাত ১১টার দিকে ময়মনসিংহের নেক্সাস কার্ডিয়াক হাসপাতালে চিকিৎসাধীন অবস্থায় মারা যান সাবেক ধর্মমন্ত্রী বীর মুক্তিযোদ্ধা অধ্যক্ষ মতিউর রহমান। তিনি ময়মনসিংহ জেলা আওয়ামী লীগের সাবেক সভাপতি ও সাধারণ সম্পাদক। এছাড়া তিনি কেন্দ্রীয় আওয়ামী লীগের উপদেষ্টা ছিলেন। ২০১৪ থেকে ২০১৮ সাল পর্যন্ত ধর্ম বিষয়ক মন্ত্রণালয়ের মন্ত্রী হিসেবে দায়িত্ব পালন করেন।

উল্লেখ্য, অধ্যক্ষ মতিউর রহমান ১৯৪২ সালের ৮ ফেব্রুয়ারি ময়মনসিংহ সদর উপজেলার আকুয়া গ্রামের এক সম্ভ্রান্ত মুসলিম পরিবারে জন্মগ্রহণ করেন। তার বাবার নাম আবদুর রেজ্জাক এবং মায়ের নাম মেহেরুন্নেসা খাতুন।

মুক্তিযোদ্ধাদের প্রশিক্ষক ও সফল সংগঠকের দায়িত্ব পালন করেছেন সাবেক এ ধর্মমন্ত্রী। মুক্তিযুদ্ধের রণাঙ্গনে তিনি সরাসরি অংশ নেন। মুক্তিযুদ্ধচলাকালীন ভারতের মেঘালয় রাজ্যের ঢালু যুব শিবিরের ইনচার্জ ছিলেন। তার নেতৃত্বে ১০ ডিসেম্বর ময়মনসিংহ হানাদারমুক্ত হয়। মুক্তিযুদ্ধে বিশেষ অবদানের স্বীকৃতি হিসেবে তিনি একুশে পদকে ভূষিত হন।