ঢাকা ০৪:৪০ পূর্বাহ্ন, বৃহস্পতিবার, ২৩ অক্টোবর ২০২৫, ৭ কার্তিক ১৪৩২ বঙ্গাব্দ
শিরোনাম:
Logo মাটিরাঙ্গায় গনধর্ষণের শিকার কিশোরী: আটক-২ Logo শান্তি ও সম্প্রীতি প্রতিষ্ঠায় পাহাড়ে কাজ করছে বিজিবি Logo ন্যায্য দাবি আদায়ে দীঘিনালায় এমপিওভুক্ত শিক্ষকদের অবস্থান কর্মসূচি Logo শিক্ষকদের বাড়িভাড়া ভাতা হবে মোট ১৫ শতাংশ, দুই ধাপে দেওয়া হবে Logo দশমিনায় জেলেদের জিম্মি করে ছাত্রদল নেতার চাঁদাবাজি Logo বেনাপোলে কোটি টাকার বকেয়া আদায়ের দাবিতে আমদানিকারকের সংবাদ সম্মেলন Logo মানবতার আলোর পথে: লালন দর্শনের নতুন পাঠ Logo পরিমাপের ক্ষেত্রে মানসম্মত পরিসংখ্যানের গুরুত্ব অপরিসীম : ড. ইউনূস Logo রানওয়ে থেকে ছিটকে সাগরে পড়ল কার্গো উড়োজাহাজ, নিহত ২ Logo হাসপাতালে সংস্কার উদ্যোগে সহযাত্রী সোশ্যাল ফাউন্ডেশনের অগ্রগতি

৭৩ শতাংশ নারী অনলাইনে হয়রানির শিকার: বেনজীর আহমেদ

News Editor
  • আপডেট সময় : ০৪:২৯:৫৪ অপরাহ্ন, সোমবার, ১৬ নভেম্বর ২০২০
  • / ১০৬০ বার পড়া হয়েছে

অনলাইন ব্যবহারকারী ৭৩ শতাংশ নারী হয়রানীর শিকার হন বলে জানিয়েছেন পুলিশ মহাপরিদর্শক বেনজীর আহমেদ। সাইবার স্পেসে এমন ভুক্তভোগী নারীদের সহায়তায় গঠিত ইউনিটের উদ্বোধন অনুষ্ঠানে তিনি এ তথ্য জানান।

পুলিশের পরিসংখ্যান বলছে, সাইবার অপরাধ সংক্রান্ত বিভিন্ন আইনে হওয়া ৭ হাজার মামলার বেশীরভাগেরই ভুক্তভোগী নারী। এছাড়া অনলাইন ব্যবহারকারী ৭৩ শতাংশ নারী হয়রানীর শিকার হন । সাইবার অপরাধ দমনে পুলিশের অন্তত ৫টি ইউনিট থাকলেও পুরুষ সদস্য দিয়ে পরিচালিত হওয়ায় সেগুলোতে যান না নারীরা।

মাস্ক পরা নিশ্চিতে ঢাকায় নামছে ভ্রাম্যমাণ আদালত

ব্যারিস্টার মিতি সানজানা বলেন, ‘এ ধরনের ঘটনায় নারীদের এত বেশি অপমান করা হয় যে ভুক্তভোগীরা প্রতিকার চাইতে যেতেও ভয় পান।’

এ বাস্তবতায়, শুধু নারী পুলিশ সদস্যদের পরিচালনায় ‘পুলিশ সাইবার সাপোর্ট ফর উইমেন’ নামে নতুন ইউনিট গঠন করেছে পুলিশ সদর দপ্তর।

বেনজীর আহমেদ বলেন, ‘সাইবার অপরাধ দমন এবং পর্নগ্রাফি নিয়ন্ত্রণের বিষয়ে যে সব মামলা হয়েছে তার অধিকাংশতেই দেখা যায় ভিক্টিম নারী।’

ফেসবুক পেজ, ই-মেইল, হটলাইন নম্বরের মাধ্যমে ভুক্তভোগী নারীরা এই ইউনিটের সেবা নিতে পারবেন।

বাসে আগুন দেওয়ার ঘটনায় একটি কল রেকর্ড পেয়েছি: মো. মনিরুল ইসলাম

বাসে আগুন দেওয়ার ঘটনায় একটি কল রেকর্ড পেয়েছি।ডিএমপির অতিরিক্ত কমিশনার ও কাউন্টার টেররিজম ইউনিট প্রধান মো. মনিরুল ইসলাম বলেছেন, রাজধানীতে হঠাৎ বাসে আগুন দেওয়ার ঘটনায় একটি কল রেকর্ড পেয়েছি। সেটি বিশ্লেষণ করা হচ্ছে। যাঁরা কথা বলেছেন, তাঁদের পরিচয় জানতে কাজ করা হচ্ছে। তবে এই কল রেকর্ড মামলা প্রমাণের ক্ষেত্রে গুরুত্বপূর্ণ ইভিডেন্স হিসেবে কাজ করবে। কল রেকর্ড আর আগুনের ঘটনার সঙ্গে কথোপকথনের মিল রয়েছে।

আজ শুক্রবার দুপুরে বাংলাদেশ ক্রাইম রিপোর্টার্স অ্যাসোসিয়েশনের একটি অনুষ্ঠানে সাংবাদিকদের প্রশ্নের জবাবে তিনি এসব কথা বলেন।

তিনি বলেন, গতকালের ঘটনার সঙ্গে ২০১৪-১৫ সালের ঘটনাগুলোর মিল রয়েছে। তবে কারা আগুন দিয়েছে তা নিয়ে তদন্ত করছে পুলিশ। ছয় বছর আগের ওই সময়ে আগুন দেওয়ার ঘটনাগুলোতে মানুষ যেমন আতঙ্কগ্রস্ত ছিল, একইভাবে গতকালও হঠাৎ বাসে আগুনের ঘটনায় নগরবাসী আতঙ্কিত হয়েছে। এটি হওয়ারই কথা। পুলিশও হতবাক হয়েছে হঠাৎ এতগুলো বাসে আগুন দেওয়ার ঘটনায়। আমরা কাজ করছি, যারা এসব ঘটনায় জড়িত তাদের খুঁজে বের করা হবে।

৭৩ শতাংশ নারী অনলাইনে হয়রানির শিকার: বেনজীর আহমেদ

আপডেট সময় : ০৪:২৯:৫৪ অপরাহ্ন, সোমবার, ১৬ নভেম্বর ২০২০

অনলাইন ব্যবহারকারী ৭৩ শতাংশ নারী হয়রানীর শিকার হন বলে জানিয়েছেন পুলিশ মহাপরিদর্শক বেনজীর আহমেদ। সাইবার স্পেসে এমন ভুক্তভোগী নারীদের সহায়তায় গঠিত ইউনিটের উদ্বোধন অনুষ্ঠানে তিনি এ তথ্য জানান।

পুলিশের পরিসংখ্যান বলছে, সাইবার অপরাধ সংক্রান্ত বিভিন্ন আইনে হওয়া ৭ হাজার মামলার বেশীরভাগেরই ভুক্তভোগী নারী। এছাড়া অনলাইন ব্যবহারকারী ৭৩ শতাংশ নারী হয়রানীর শিকার হন । সাইবার অপরাধ দমনে পুলিশের অন্তত ৫টি ইউনিট থাকলেও পুরুষ সদস্য দিয়ে পরিচালিত হওয়ায় সেগুলোতে যান না নারীরা।

মাস্ক পরা নিশ্চিতে ঢাকায় নামছে ভ্রাম্যমাণ আদালত

ব্যারিস্টার মিতি সানজানা বলেন, ‘এ ধরনের ঘটনায় নারীদের এত বেশি অপমান করা হয় যে ভুক্তভোগীরা প্রতিকার চাইতে যেতেও ভয় পান।’

এ বাস্তবতায়, শুধু নারী পুলিশ সদস্যদের পরিচালনায় ‘পুলিশ সাইবার সাপোর্ট ফর উইমেন’ নামে নতুন ইউনিট গঠন করেছে পুলিশ সদর দপ্তর।

বেনজীর আহমেদ বলেন, ‘সাইবার অপরাধ দমন এবং পর্নগ্রাফি নিয়ন্ত্রণের বিষয়ে যে সব মামলা হয়েছে তার অধিকাংশতেই দেখা যায় ভিক্টিম নারী।’

ফেসবুক পেজ, ই-মেইল, হটলাইন নম্বরের মাধ্যমে ভুক্তভোগী নারীরা এই ইউনিটের সেবা নিতে পারবেন।

বাসে আগুন দেওয়ার ঘটনায় একটি কল রেকর্ড পেয়েছি: মো. মনিরুল ইসলাম

বাসে আগুন দেওয়ার ঘটনায় একটি কল রেকর্ড পেয়েছি।ডিএমপির অতিরিক্ত কমিশনার ও কাউন্টার টেররিজম ইউনিট প্রধান মো. মনিরুল ইসলাম বলেছেন, রাজধানীতে হঠাৎ বাসে আগুন দেওয়ার ঘটনায় একটি কল রেকর্ড পেয়েছি। সেটি বিশ্লেষণ করা হচ্ছে। যাঁরা কথা বলেছেন, তাঁদের পরিচয় জানতে কাজ করা হচ্ছে। তবে এই কল রেকর্ড মামলা প্রমাণের ক্ষেত্রে গুরুত্বপূর্ণ ইভিডেন্স হিসেবে কাজ করবে। কল রেকর্ড আর আগুনের ঘটনার সঙ্গে কথোপকথনের মিল রয়েছে।

আজ শুক্রবার দুপুরে বাংলাদেশ ক্রাইম রিপোর্টার্স অ্যাসোসিয়েশনের একটি অনুষ্ঠানে সাংবাদিকদের প্রশ্নের জবাবে তিনি এসব কথা বলেন।

তিনি বলেন, গতকালের ঘটনার সঙ্গে ২০১৪-১৫ সালের ঘটনাগুলোর মিল রয়েছে। তবে কারা আগুন দিয়েছে তা নিয়ে তদন্ত করছে পুলিশ। ছয় বছর আগের ওই সময়ে আগুন দেওয়ার ঘটনাগুলোতে মানুষ যেমন আতঙ্কগ্রস্ত ছিল, একইভাবে গতকালও হঠাৎ বাসে আগুনের ঘটনায় নগরবাসী আতঙ্কিত হয়েছে। এটি হওয়ারই কথা। পুলিশও হতবাক হয়েছে হঠাৎ এতগুলো বাসে আগুন দেওয়ার ঘটনায়। আমরা কাজ করছি, যারা এসব ঘটনায় জড়িত তাদের খুঁজে বের করা হবে।