ঢাকা ০৩:২২ অপরাহ্ন, বুধবার, ১৭ সেপ্টেম্বর ২০২৫, ২ আশ্বিন ১৪৩২ বঙ্গাব্দ

এনসিপিতে ইলেকশন ভীতি তৈরি হয়েছে-জাহেদ উর রহমান

Astha DESK
  • আপডেট সময় : ০৩:২৯:৫৩ অপরাহ্ন, শুক্রবার, ২৯ অগাস্ট ২০২৫
  • / ১০৮৬ বার পড়া হয়েছে

এনসিপিতে ইলেকশন ভীতি তৈরি হয়েছে-জাহেদ উর রহমান

স্টাফ রিপোর্টারঃ

এনসিপি বিরাট লঞ্চিং করেছে। এনসিপি হওয়ার আগে তাদের দুটো সংগঠন জাতীয় নাগরিক কমিটি এবং বৈষম্যবিরোধী ছাত্র আন্দোলন ঢাকার অত্যন্ত গুরুত্বপূর্ণ জায়গায় এক্সপেন্সিভ অফিশিয়াল স্পেসে অফিস করেছেন। তারা যখন বিভিন্ন জায়গায় জনসংযোগ করতে গেছেন সেখানেও প্রচুর লোকজন জড় করে দেখানোর চেষ্টা করেছেন।
এনসিপির ইলেকশন ভীতি তৈরি হয়েছে বলে মন্তব্য করেছেন রাজনৈতিক বিশ্লেষক ও নির্বাচনব্যবস্থা সংস্কার কমিশনের সদস্য ডা. জাহেদ উর রহমান।

তিনি আরও বলেন, আমরা বিরাট দল এবং জনগণ সংস্কার চায়, জনগণ গণপরিষদ চায়। সুতরাং, আপনি যখন বলছেন জনগণ আপনার সঙ্গে আছে। ভোটের পর যদি আমরা দেখি যে তারা ভালো করছেন না। তখন ভবিষ্যৎ রাজনীতি বিরাট চ্যালেঞ্জের মুখে পড়বে। এটার কারণেই দুটো দল ইসলামী আন্দোলন এবং এনসিপি তো কাগজে কলমে বিএনপির সঙ্গে ইভেন জোটেও চলে যাওয়া সম্ভব। জামায়াতকে সম্ভবত বিএনপি জোটে নেবে না। জামায়াতের আসলে আর বিএনপির প্রয়োজন নাই।

তিনি বলেন, যখন আওয়ামী লীগ ছিল, হাড্ডাহাড্ডি লড়াই হয়, তখন জামায়াতের বেশ কিছু ভোট আছে এটা কাজে লাগে। এবার আর দরকার নাই। ৫ আগস্টের পরবর্তী সময় থেকে বিএনপি বাংলাদেশের একক বৃহত্তম রাজনৈতিক দল। আর বিএনপি ছাড়া এখন অন্য যারা আছে জামায়াতে ইসলামী, ইসলামী আন্দোলন, এনসিপি। জামায়াতে ইসলামীরা নির্বাচনী রাজনীতি করেছে।

তারা এককভাবে নির্বাচন করেছে। তাদের একটা শক্তি আছে এখন পর্যন্ত। ইসলামী আন্দোলন শেখ হাসিনার সময় হলেও তারা লোকাল অনেকগুলো গভর্নমেন্ট ইলেকশনে পার্টিসিপেট করেছে এবং তাদেরও কিছু ভোটের প্রমাণ আছে। এনসিপি না থাকলে এনসিপিতে যেহেতু আমাদের কিছু অভ্যুত্থানের পরিচিত মুখ আছে। সো এই তিনটা শক্তি এখন নির্বাচন নিয়ে চিন্তা করছে।

ট্যাগস :

এনসিপিতে ইলেকশন ভীতি তৈরি হয়েছে-জাহেদ উর রহমান

আপডেট সময় : ০৩:২৯:৫৩ অপরাহ্ন, শুক্রবার, ২৯ অগাস্ট ২০২৫

এনসিপিতে ইলেকশন ভীতি তৈরি হয়েছে-জাহেদ উর রহমান

স্টাফ রিপোর্টারঃ

এনসিপি বিরাট লঞ্চিং করেছে। এনসিপি হওয়ার আগে তাদের দুটো সংগঠন জাতীয় নাগরিক কমিটি এবং বৈষম্যবিরোধী ছাত্র আন্দোলন ঢাকার অত্যন্ত গুরুত্বপূর্ণ জায়গায় এক্সপেন্সিভ অফিশিয়াল স্পেসে অফিস করেছেন। তারা যখন বিভিন্ন জায়গায় জনসংযোগ করতে গেছেন সেখানেও প্রচুর লোকজন জড় করে দেখানোর চেষ্টা করেছেন।
এনসিপির ইলেকশন ভীতি তৈরি হয়েছে বলে মন্তব্য করেছেন রাজনৈতিক বিশ্লেষক ও নির্বাচনব্যবস্থা সংস্কার কমিশনের সদস্য ডা. জাহেদ উর রহমান।

তিনি আরও বলেন, আমরা বিরাট দল এবং জনগণ সংস্কার চায়, জনগণ গণপরিষদ চায়। সুতরাং, আপনি যখন বলছেন জনগণ আপনার সঙ্গে আছে। ভোটের পর যদি আমরা দেখি যে তারা ভালো করছেন না। তখন ভবিষ্যৎ রাজনীতি বিরাট চ্যালেঞ্জের মুখে পড়বে। এটার কারণেই দুটো দল ইসলামী আন্দোলন এবং এনসিপি তো কাগজে কলমে বিএনপির সঙ্গে ইভেন জোটেও চলে যাওয়া সম্ভব। জামায়াতকে সম্ভবত বিএনপি জোটে নেবে না। জামায়াতের আসলে আর বিএনপির প্রয়োজন নাই।

তিনি বলেন, যখন আওয়ামী লীগ ছিল, হাড্ডাহাড্ডি লড়াই হয়, তখন জামায়াতের বেশ কিছু ভোট আছে এটা কাজে লাগে। এবার আর দরকার নাই। ৫ আগস্টের পরবর্তী সময় থেকে বিএনপি বাংলাদেশের একক বৃহত্তম রাজনৈতিক দল। আর বিএনপি ছাড়া এখন অন্য যারা আছে জামায়াতে ইসলামী, ইসলামী আন্দোলন, এনসিপি। জামায়াতে ইসলামীরা নির্বাচনী রাজনীতি করেছে।

তারা এককভাবে নির্বাচন করেছে। তাদের একটা শক্তি আছে এখন পর্যন্ত। ইসলামী আন্দোলন শেখ হাসিনার সময় হলেও তারা লোকাল অনেকগুলো গভর্নমেন্ট ইলেকশনে পার্টিসিপেট করেছে এবং তাদেরও কিছু ভোটের প্রমাণ আছে। এনসিপি না থাকলে এনসিপিতে যেহেতু আমাদের কিছু অভ্যুত্থানের পরিচিত মুখ আছে। সো এই তিনটা শক্তি এখন নির্বাচন নিয়ে চিন্তা করছে।