করোনার কারণে চলতি বছরের আইপিএল সম্পন্ন করা সম্ভব হয়নি।
বিসিসিআইয়ের সিদ্ধান্ত অনুযায়ী আগামী ১৯ সেপ্টেম্বর থেকে মাঠে গড়াবে আইপিএলের স্থগিত হওয়া আসরটি।
১৫ অক্টোবরের ফাইনাল দিয়ে পর্দা নামবে টুর্নামেন্টটির। এদিকে আগামী সেপ্টেম্বর-অক্টোবরে টি-টোয়েন্টি ও ওয়ানডে সিরিজ খেলতে বাংলাদেশে আসার কথা ছিল ইংল্যান্ডের। সেই সফরটি স্থগিত হয়ে গেছে।
টি-টোয়েন্টি বিশ্বকাপের প্রস্তুতি হিসেবে সমান তিনটি ওয়ানডে ও টি-টোয়েন্টি খেলার কথা ছিল বাংলাদেশ ও ইংল্যান্ডের। আপাতত সেটি হচ্ছে না। অক্টোবরে পাকিস্তানেও যাওয়ার কথা ছিল ইংল্যান্ডের। সেটির ভবিষ্যৎ অনিশ্চিত হয়ে গেছে।
ইংল্যান্ড আনুষ্ঠানিকভাবে কিছু না জানালেও ক্রিকেট ভিত্তিক ওয়েবসাইট ক্রিকইনফো জানিয়েছে, সীমিত ওভারের সিরিজ খেলতে ইংল্যান্ড ক্রিকেট দলের বাংলাদেশ সফর অনির্দিষ্টকালের জন্য স্থগিত করেছে ইংল্যান্ড এন্ড ওয়েলস ক্রিকেট বোর্ড (ইসিবি)।
বিশ্বের জনপ্রিয় ক্রিকেট লিগটির ক্ষমতা এতটাই যে যেখানে খেলতে সবাই মরিয়া থাকেন। এই আইপিএল চাইলেই যে অনেক কিছু করতে পারে তার অনন্য উদাহরণ হতে পারে পাকিস্তান-আফগানিস্তান সিরিজ।
আইপিএল দুবাইতে হবে বলে দুই দেশের মধ্যে প্রথমবারের মতো কোনো দ্বিপাক্ষিক সিরিজও সেখান থেকে সরিয়ে শ্রীলঙ্কায় নিতে হল। সেই ধারাবাহিকতায় আইপিএলের ভয়াল থাবা পড়ল বাংলাদেশ-ইংল্যান্ড সিরিজেও।
আইপিএলের কারণেই অনিশ্চিত হয়ে পড়ল ইংল্যান্ডের বাংলাদেশ সফর। ইয়ন মরগ্যান-জস বাটলারদের পেতে দেশটির ক্রিকেট বোর্ডের সঙ্গে আলোচনাও করে ফেলেছে বিসিসিআই। তাই হয়তো ইংল্যান্ডের এমন সিদ্ধান্ত।