ঢাকা ০১:৫৮ অপরাহ্ন, সোমবার, ০৮ ডিসেম্বর ২০২৫, ২৪ অগ্রহায়ণ ১৪৩২ বঙ্গাব্দ
শিরোনাম:
Logo চাঁদা না দেওয়ায় বাড়ি নির্মাণে বাধা, ভূমি দখলচেষ্টা ও হত্যার হুমকির Logo ইকরা গার্মেন্টসের উদ্যোগে শীতার্তদের মাঝে শীতবস্ত্র বিতরণ Logo আবার মাইনাস তৎপরতায় ডিপ স্টেট: মাসুদ কামাল Logo বেগম খালেদা জিয়া, তারেক রহমান ও বিএনপি নিয়ে নতুন ষড়যন্ত্র Logo পার্বত্য চট্টগ্রাম শান্তি চুক্তি বাস্তবায়নের দাবিতে খাগড়াছড়িতে সংবাদ সম্মেলন Logo পানছড়িতে অবৈধ কাঠ আটক করেছে বিজিবি Logo পানছড়িতে সেনাবাহিনীর মতবিনিময়, উপহার ও চিকিৎসা সেবা প্রদান Logo কিশোরগঞ্জে রওজা মনি হত্যার বিচার দাবিতে গ্রামবাসীর মানববন্ধন Logo ধানের শীষ প্রতীকের পক্ষে রেজাউল করিম খান চুন্নুর সমর্থকদের গণমিছিল Logo পানছড়িতে শিক্ষার্থীর হাতে ওয়াদুদ ভূঁইয়া ফাউন্ডেশনের অনুদান তুলে দিলো স্বেচ্ছা সেবক দল

কারাবিধি অনুযায়ী ডিভিশন পাবেন ডা. সাবরিনা

News Editor
  • আপডেট সময় : ০৫:৩৩:৪২ অপরাহ্ন, সোমবার, ২৮ সেপ্টেম্বর ২০২০
  • / ১০৮৩ বার পড়া হয়েছে

করোনার ভুয়া রিপোর্ট দেয়ার অভিযোগে প্রতারণার মামলায় জেকেজি হেলথ কেয়ারের চেয়ারম্যান ডা. সাবরিনা চৌধুরী কারাগারে কারাবিধি অনুযায়ী ডিভিশন পাবেন।

সোমবার (২৮ সেপ্টেম্বর) ঢাকা মহানগর হাকিম সারাফুজ্জামান আনছারীর আদালতে সাবরিনার আইনজীবী কারাগারে ডিভিশন চেয়ে আবেদন করেন। আদালত কারাবিধি অনুযায়ী সাবরিনাকে ডিভিশন দিতে কারা কর্তৃপক্ষকে নির্দেশ দেন।

ধর্ষণ থেকে বাঁচতে পুরুষাঙ্গ কেটে দিলেন নারী

সাবরিনার আইনজীবী ফারুক আহম্মেদ বিষয়টি নিশ্চিত করেছেন।

তিনি বলেন, ডা.সাবরিনা সরকারি কর্মকর্তা। আমরা কারাবিধি অনুযায়ী তার জন্য ডিভিশন চেয়ে আবেদন করি। আদালত আবেদন মঞ্জুর করেন।

এছাড়াও সোমবার এ মামলায় মো.ইয়াসিন নামে একজন সাক্ষ্য দেন। তিনি বাসার কেয়ারটেকার। আদালত পরবর্তী সাক্ষ্য গ্রহণের জন্য ১১ অক্টোবর দিন ধার্য করেন। এ মামলায় ৪২ সাক্ষীর মধ্যে পাঁচজনের সাক্ষ্যগ্রহণ শেষ হয়েছে।

মামলা সূত্রে জানা যায়, ঢাকাসহ দেশের বিভিন্ন জায়গায় করোনা শনাক্তের জন্য নমুনা সংগ্রহ করে তা পরীক্ষা না করেই জেকেজি হেলথ কেয়ার ২৭ হাজার মানুষকে রিপোর্ট দেয়। যার বেশিরভাগই ভুয়া বলে ধরা পড়ে। এ অভিযোগে গত ২৩ জুন অভিযান চালিয়ে প্রতিষ্ঠানটি সিলগালা করা হয়। পরে তাদের বিরুদ্ধে তেজগাঁও থানায় মামলা এবং দুজনকে গ্রেফতার করা হয়।

৫ আগস্ট ঢাকা মহানগর হাকিম আদালতে দুপুরে সাবরিনা ও আরিফসহ আটজনের বিরুদ্ধে চার্জশিট দাখিল করেন ডিবি পুলিশের পরিদর্শক লিয়াকত আলী। চার্জশিটভুক্ত অন্য আসামিরা হলেন— আবু সাঈদ চৌধুরী, হুমায়ূন কবির হিমু, তানজিলা পাটোয়ারী, বিপ্লব দাস, শফিকুল ইসলাম রোমিও ও জেবুন্নেসা। চার্জশিটে সাবরিনা ও আরিফকে প্রতারণার মূল হোতা বলে উল্লেখ করা হয়েছে। বাকিরা প্রতারণা ও জালিয়াতি করতে তাদের সহযোগিতা করেছেন।

২০ আগস্ট ঢাকা মহানগর হাকিম সরাফুজ্জামান আনছারী আসামিদের বিরুদ্ধে অভিযোগ গঠন করেন। এ সময় তারা নিজেদের নির্দোষ দাবি করে ন্যায়বিচার প্রত্যাশা করেন।

কারাবিধি অনুযায়ী ডিভিশন পাবেন ডা. সাবরিনা

আপডেট সময় : ০৫:৩৩:৪২ অপরাহ্ন, সোমবার, ২৮ সেপ্টেম্বর ২০২০

করোনার ভুয়া রিপোর্ট দেয়ার অভিযোগে প্রতারণার মামলায় জেকেজি হেলথ কেয়ারের চেয়ারম্যান ডা. সাবরিনা চৌধুরী কারাগারে কারাবিধি অনুযায়ী ডিভিশন পাবেন।

সোমবার (২৮ সেপ্টেম্বর) ঢাকা মহানগর হাকিম সারাফুজ্জামান আনছারীর আদালতে সাবরিনার আইনজীবী কারাগারে ডিভিশন চেয়ে আবেদন করেন। আদালত কারাবিধি অনুযায়ী সাবরিনাকে ডিভিশন দিতে কারা কর্তৃপক্ষকে নির্দেশ দেন।

ধর্ষণ থেকে বাঁচতে পুরুষাঙ্গ কেটে দিলেন নারী

সাবরিনার আইনজীবী ফারুক আহম্মেদ বিষয়টি নিশ্চিত করেছেন।

তিনি বলেন, ডা.সাবরিনা সরকারি কর্মকর্তা। আমরা কারাবিধি অনুযায়ী তার জন্য ডিভিশন চেয়ে আবেদন করি। আদালত আবেদন মঞ্জুর করেন।

এছাড়াও সোমবার এ মামলায় মো.ইয়াসিন নামে একজন সাক্ষ্য দেন। তিনি বাসার কেয়ারটেকার। আদালত পরবর্তী সাক্ষ্য গ্রহণের জন্য ১১ অক্টোবর দিন ধার্য করেন। এ মামলায় ৪২ সাক্ষীর মধ্যে পাঁচজনের সাক্ষ্যগ্রহণ শেষ হয়েছে।

মামলা সূত্রে জানা যায়, ঢাকাসহ দেশের বিভিন্ন জায়গায় করোনা শনাক্তের জন্য নমুনা সংগ্রহ করে তা পরীক্ষা না করেই জেকেজি হেলথ কেয়ার ২৭ হাজার মানুষকে রিপোর্ট দেয়। যার বেশিরভাগই ভুয়া বলে ধরা পড়ে। এ অভিযোগে গত ২৩ জুন অভিযান চালিয়ে প্রতিষ্ঠানটি সিলগালা করা হয়। পরে তাদের বিরুদ্ধে তেজগাঁও থানায় মামলা এবং দুজনকে গ্রেফতার করা হয়।

৫ আগস্ট ঢাকা মহানগর হাকিম আদালতে দুপুরে সাবরিনা ও আরিফসহ আটজনের বিরুদ্ধে চার্জশিট দাখিল করেন ডিবি পুলিশের পরিদর্শক লিয়াকত আলী। চার্জশিটভুক্ত অন্য আসামিরা হলেন— আবু সাঈদ চৌধুরী, হুমায়ূন কবির হিমু, তানজিলা পাটোয়ারী, বিপ্লব দাস, শফিকুল ইসলাম রোমিও ও জেবুন্নেসা। চার্জশিটে সাবরিনা ও আরিফকে প্রতারণার মূল হোতা বলে উল্লেখ করা হয়েছে। বাকিরা প্রতারণা ও জালিয়াতি করতে তাদের সহযোগিতা করেছেন।

২০ আগস্ট ঢাকা মহানগর হাকিম সরাফুজ্জামান আনছারী আসামিদের বিরুদ্ধে অভিযোগ গঠন করেন। এ সময় তারা নিজেদের নির্দোষ দাবি করে ন্যায়বিচার প্রত্যাশা করেন।