ঢাকা ০৬:৩৫ পূর্বাহ্ন, শুক্রবার, ১৭ অক্টোবর ২০২৫, ২ কার্তিক ১৪৩২ বঙ্গাব্দ
শিরোনাম:
Logo চট্টগ্রাম ইপিজেডে আগুন নেভাতে সেনা ও নৌবাহিনীর সহায়তা Logo পানছড়ির মধ্যনগরে ভোট ফর ওয়াদুদ ভূইয়া-ভোট ফর ধানের শীষ ক্যাম্পেইন অনুষ্টিত Logo ক্ষতিগ্রস্ত শিক্ষা ও অনুভূতিহীন কর্তৃপক্ষ Logo চট্টগ্রাম শিক্ষাবোর্ডে পাঁচ কলেজে পাস করেনি কেউ! Logo গরমছড়িতে জমি দখল নিয়ে তাণ্ডব, ফটিকছড়িতে বসতবাড়িতে হামলা! Logo চাকসুতে ভিপি-জিএস শিবিরের, এজিএস ছাত্রদলের Logo এইচএসসি পরীক্ষায় শতভাগ পাসের সংখ্যায় বিপর্যয় — মাত্র ৩৪৫ প্রতিষ্ঠান Logo কিশোরগঞ্জে শিশুদের ঝগড়াকে কেন্দ্র করে সংঘবদ্ধ হামলা ও লুটপাট Logo নিজের যোগ্যতায় আসতে হবে: সাবেক স্বরাষ্ট্রমন্ত্রী বাবর Logo শাহবাগ মোড়ে যান চলাচল শুরু যেহেতু শিক্ষকগণ কেন্দ্রিয় শহীদাঙ্গনে জড়ো।

কারাবিধি অনুযায়ী ডিভিশন পাবেন ডা. সাবরিনা

News Editor
  • আপডেট সময় : ০৫:৩৩:৪২ অপরাহ্ন, সোমবার, ২৮ সেপ্টেম্বর ২০২০
  • / ১০৫৯ বার পড়া হয়েছে

করোনার ভুয়া রিপোর্ট দেয়ার অভিযোগে প্রতারণার মামলায় জেকেজি হেলথ কেয়ারের চেয়ারম্যান ডা. সাবরিনা চৌধুরী কারাগারে কারাবিধি অনুযায়ী ডিভিশন পাবেন।

সোমবার (২৮ সেপ্টেম্বর) ঢাকা মহানগর হাকিম সারাফুজ্জামান আনছারীর আদালতে সাবরিনার আইনজীবী কারাগারে ডিভিশন চেয়ে আবেদন করেন। আদালত কারাবিধি অনুযায়ী সাবরিনাকে ডিভিশন দিতে কারা কর্তৃপক্ষকে নির্দেশ দেন।

ধর্ষণ থেকে বাঁচতে পুরুষাঙ্গ কেটে দিলেন নারী

সাবরিনার আইনজীবী ফারুক আহম্মেদ বিষয়টি নিশ্চিত করেছেন।

তিনি বলেন, ডা.সাবরিনা সরকারি কর্মকর্তা। আমরা কারাবিধি অনুযায়ী তার জন্য ডিভিশন চেয়ে আবেদন করি। আদালত আবেদন মঞ্জুর করেন।

এছাড়াও সোমবার এ মামলায় মো.ইয়াসিন নামে একজন সাক্ষ্য দেন। তিনি বাসার কেয়ারটেকার। আদালত পরবর্তী সাক্ষ্য গ্রহণের জন্য ১১ অক্টোবর দিন ধার্য করেন। এ মামলায় ৪২ সাক্ষীর মধ্যে পাঁচজনের সাক্ষ্যগ্রহণ শেষ হয়েছে।

মামলা সূত্রে জানা যায়, ঢাকাসহ দেশের বিভিন্ন জায়গায় করোনা শনাক্তের জন্য নমুনা সংগ্রহ করে তা পরীক্ষা না করেই জেকেজি হেলথ কেয়ার ২৭ হাজার মানুষকে রিপোর্ট দেয়। যার বেশিরভাগই ভুয়া বলে ধরা পড়ে। এ অভিযোগে গত ২৩ জুন অভিযান চালিয়ে প্রতিষ্ঠানটি সিলগালা করা হয়। পরে তাদের বিরুদ্ধে তেজগাঁও থানায় মামলা এবং দুজনকে গ্রেফতার করা হয়।

৫ আগস্ট ঢাকা মহানগর হাকিম আদালতে দুপুরে সাবরিনা ও আরিফসহ আটজনের বিরুদ্ধে চার্জশিট দাখিল করেন ডিবি পুলিশের পরিদর্শক লিয়াকত আলী। চার্জশিটভুক্ত অন্য আসামিরা হলেন— আবু সাঈদ চৌধুরী, হুমায়ূন কবির হিমু, তানজিলা পাটোয়ারী, বিপ্লব দাস, শফিকুল ইসলাম রোমিও ও জেবুন্নেসা। চার্জশিটে সাবরিনা ও আরিফকে প্রতারণার মূল হোতা বলে উল্লেখ করা হয়েছে। বাকিরা প্রতারণা ও জালিয়াতি করতে তাদের সহযোগিতা করেছেন।

২০ আগস্ট ঢাকা মহানগর হাকিম সরাফুজ্জামান আনছারী আসামিদের বিরুদ্ধে অভিযোগ গঠন করেন। এ সময় তারা নিজেদের নির্দোষ দাবি করে ন্যায়বিচার প্রত্যাশা করেন।

কারাবিধি অনুযায়ী ডিভিশন পাবেন ডা. সাবরিনা

আপডেট সময় : ০৫:৩৩:৪২ অপরাহ্ন, সোমবার, ২৮ সেপ্টেম্বর ২০২০

করোনার ভুয়া রিপোর্ট দেয়ার অভিযোগে প্রতারণার মামলায় জেকেজি হেলথ কেয়ারের চেয়ারম্যান ডা. সাবরিনা চৌধুরী কারাগারে কারাবিধি অনুযায়ী ডিভিশন পাবেন।

সোমবার (২৮ সেপ্টেম্বর) ঢাকা মহানগর হাকিম সারাফুজ্জামান আনছারীর আদালতে সাবরিনার আইনজীবী কারাগারে ডিভিশন চেয়ে আবেদন করেন। আদালত কারাবিধি অনুযায়ী সাবরিনাকে ডিভিশন দিতে কারা কর্তৃপক্ষকে নির্দেশ দেন।

ধর্ষণ থেকে বাঁচতে পুরুষাঙ্গ কেটে দিলেন নারী

সাবরিনার আইনজীবী ফারুক আহম্মেদ বিষয়টি নিশ্চিত করেছেন।

তিনি বলেন, ডা.সাবরিনা সরকারি কর্মকর্তা। আমরা কারাবিধি অনুযায়ী তার জন্য ডিভিশন চেয়ে আবেদন করি। আদালত আবেদন মঞ্জুর করেন।

এছাড়াও সোমবার এ মামলায় মো.ইয়াসিন নামে একজন সাক্ষ্য দেন। তিনি বাসার কেয়ারটেকার। আদালত পরবর্তী সাক্ষ্য গ্রহণের জন্য ১১ অক্টোবর দিন ধার্য করেন। এ মামলায় ৪২ সাক্ষীর মধ্যে পাঁচজনের সাক্ষ্যগ্রহণ শেষ হয়েছে।

মামলা সূত্রে জানা যায়, ঢাকাসহ দেশের বিভিন্ন জায়গায় করোনা শনাক্তের জন্য নমুনা সংগ্রহ করে তা পরীক্ষা না করেই জেকেজি হেলথ কেয়ার ২৭ হাজার মানুষকে রিপোর্ট দেয়। যার বেশিরভাগই ভুয়া বলে ধরা পড়ে। এ অভিযোগে গত ২৩ জুন অভিযান চালিয়ে প্রতিষ্ঠানটি সিলগালা করা হয়। পরে তাদের বিরুদ্ধে তেজগাঁও থানায় মামলা এবং দুজনকে গ্রেফতার করা হয়।

৫ আগস্ট ঢাকা মহানগর হাকিম আদালতে দুপুরে সাবরিনা ও আরিফসহ আটজনের বিরুদ্ধে চার্জশিট দাখিল করেন ডিবি পুলিশের পরিদর্শক লিয়াকত আলী। চার্জশিটভুক্ত অন্য আসামিরা হলেন— আবু সাঈদ চৌধুরী, হুমায়ূন কবির হিমু, তানজিলা পাটোয়ারী, বিপ্লব দাস, শফিকুল ইসলাম রোমিও ও জেবুন্নেসা। চার্জশিটে সাবরিনা ও আরিফকে প্রতারণার মূল হোতা বলে উল্লেখ করা হয়েছে। বাকিরা প্রতারণা ও জালিয়াতি করতে তাদের সহযোগিতা করেছেন।

২০ আগস্ট ঢাকা মহানগর হাকিম সরাফুজ্জামান আনছারী আসামিদের বিরুদ্ধে অভিযোগ গঠন করেন। এ সময় তারা নিজেদের নির্দোষ দাবি করে ন্যায়বিচার প্রত্যাশা করেন।