ঢাকা ১০:০৫ পূর্বাহ্ন, মঙ্গলবার, ২৫ নভেম্বর ২০২৫, ১১ অগ্রহায়ণ ১৪৩২ বঙ্গাব্দ

ঘুষ লেনদেনের ফোনালাপ ফাঁস যোগদানের ৫৮ দিন পর প্রত্যাহার হলেন সুন্দরগঞ্জের সেই ওসি

Iftekhar Ahamed
  • আপডেট সময় : ০৭:১৩:১৬ অপরাহ্ন, বুধবার, ১৬ মার্চ ২০২২
  • / ১১০৪ বার পড়া হয়েছে

ওমর ফারুক রনি গাইবান্ধা প্রতিনিধিঃ

গাইবান্ধা শহরের জুতা ব্যবসায়ী হাসান আলী হত্যা মামলার এক আসামির স্বজনের কাছে ঘুষ লেনদেনের ফোনালাপ ফাঁসের ঘটনায় যোগদানের ৫৮ দিনের মাথায় সুন্দরগঞ্জ থানার ভারপ্রাপ্ত কর্মকর্তা (ওসি) তৌহিদুজ্জামানকে গত ১৫ মার্চ মঙ্গলবার রাতে জেলা পুলিশ লাইনে প্রত্যাহার (ক্লোজড) করা হয়েছে। এরআগে ওসি তৌহিদুজ্জামান গাইবান্ধা ডিবি পুলিশের ওসি হিসাবে দায়িত্ব পালন করেন।

জানা যায়, গত বছরের ১০ এপ্রিল গাইবান্ধা জেলা আওয়ামী লীগের উপ-দপ্তর সম্পাদক মাসুদ রানার বাসা থেকে জুতা ব্যবসায়ী হাসান আলীর (৪৫) লাশ উদ্ধার করে পুলিশ। এ ঘটনায় নিহতের স্ত্রী বিথী বেগম মাসুদসহ তিনজনকে আসামি করে হত্যা মামলা দায়ের করেন। অপর দুইজন আসামি হচ্ছেন রুমেল হক ও খলিলুর রহমান। মামলার তদন্তকারি কর্মকর্তা তৎকালীন গাইবান্ধা ডিবি পুলিশের ওসি ও বর্তমানে সুন্দরগঞ্জ থানার ওসি তৌহিদুজ্জামানের সঙ্গে মামলার এক আসামির স্বজনের ঘুষ লেনদেনের ফোনালাপ ফাঁস হয়।
মামলার অভিযোগ পত্র থেকে এক আসামির নাম বাদ দেওয়ার জন্য টাকা লেনদেনের কথাবার্তা হয়।গাইবান্ধা জেলা পুলিশ সুপার তৌহিদুল ইসলাম প্রত্যাহারের বিষয়টি নিশ্চিত করেন বলেন ইলেক্ট্রনিক ও প্রিন্ট মিডিয়া ঘুষ লেনদেনের বিষয়ে সংবাদটি প্রকাশ হওয়ায় তদন্ত করার জন্য প্রত্যাহার করা হয়েছে।

[irp]

ট্যাগস :

ঘুষ লেনদেনের ফোনালাপ ফাঁস যোগদানের ৫৮ দিন পর প্রত্যাহার হলেন সুন্দরগঞ্জের সেই ওসি

আপডেট সময় : ০৭:১৩:১৬ অপরাহ্ন, বুধবার, ১৬ মার্চ ২০২২

ওমর ফারুক রনি গাইবান্ধা প্রতিনিধিঃ

গাইবান্ধা শহরের জুতা ব্যবসায়ী হাসান আলী হত্যা মামলার এক আসামির স্বজনের কাছে ঘুষ লেনদেনের ফোনালাপ ফাঁসের ঘটনায় যোগদানের ৫৮ দিনের মাথায় সুন্দরগঞ্জ থানার ভারপ্রাপ্ত কর্মকর্তা (ওসি) তৌহিদুজ্জামানকে গত ১৫ মার্চ মঙ্গলবার রাতে জেলা পুলিশ লাইনে প্রত্যাহার (ক্লোজড) করা হয়েছে। এরআগে ওসি তৌহিদুজ্জামান গাইবান্ধা ডিবি পুলিশের ওসি হিসাবে দায়িত্ব পালন করেন।

জানা যায়, গত বছরের ১০ এপ্রিল গাইবান্ধা জেলা আওয়ামী লীগের উপ-দপ্তর সম্পাদক মাসুদ রানার বাসা থেকে জুতা ব্যবসায়ী হাসান আলীর (৪৫) লাশ উদ্ধার করে পুলিশ। এ ঘটনায় নিহতের স্ত্রী বিথী বেগম মাসুদসহ তিনজনকে আসামি করে হত্যা মামলা দায়ের করেন। অপর দুইজন আসামি হচ্ছেন রুমেল হক ও খলিলুর রহমান। মামলার তদন্তকারি কর্মকর্তা তৎকালীন গাইবান্ধা ডিবি পুলিশের ওসি ও বর্তমানে সুন্দরগঞ্জ থানার ওসি তৌহিদুজ্জামানের সঙ্গে মামলার এক আসামির স্বজনের ঘুষ লেনদেনের ফোনালাপ ফাঁস হয়।
মামলার অভিযোগ পত্র থেকে এক আসামির নাম বাদ দেওয়ার জন্য টাকা লেনদেনের কথাবার্তা হয়।গাইবান্ধা জেলা পুলিশ সুপার তৌহিদুল ইসলাম প্রত্যাহারের বিষয়টি নিশ্চিত করেন বলেন ইলেক্ট্রনিক ও প্রিন্ট মিডিয়া ঘুষ লেনদেনের বিষয়ে সংবাদটি প্রকাশ হওয়ায় তদন্ত করার জন্য প্রত্যাহার করা হয়েছে।

[irp]