ভারতের সঙ্গে বাংলাদেশের সম্পর্ক ক্রমেই দুর্বল হচ্ছে। পাশাপাশি চীনের সঙ্গে সম্পর্ক আরো জোরদার হচ্ছে বলে এক প্রতিবেদনে জানিয়েছে ইকোনোমিস্ট। ১৯ সেপ্টেম্বর প্রকাশিত প্রতিবেদনে বিনিয়োগ, অবকাঠামো নির্মাণ, আর্থিক সহায়তা ও জলবণ্টন ব্যবস্থাপনায় বাংলাদেশে চীন ও ভারতের ভূমিকার পর্যলোচনা তুলে ধরে এ মন্তব্য করেছে ইকোনোমিস্ট।
যে বাজে কাজটি বার বার করতে পছন্দ করেন রণবীর
প্রতিবেদনে বলা হয়েছে, বাংলাদেশের সিলেটে বিমানবন্দর নির্মাণে ভারতের প্রতিষ্ঠানকে হারিয়ে ২৫ কোটি ডলারের কাজ আদায় করে নেয় চীনের বেইজিং আরবান কনস্ট্রাকশ গ্রুপ। এছাড়া জুন মাসে বাংলাদেশের ৯৭ শতাংশ রপ্তানিতে শুল্কমুক্ত ঘোষণা করেছে চীন। অন্যদিকে, এই মাসে তিস্তাসহ বিরোধপূর্ণ নদ-নদী জল-বণ্টন চুক্তিতে ভারতের সাথে এক দশক দীর্ঘ আলোচনায় আপাতদৃষ্টিতে হতাশ হয়েছে বাংলাদেশ। পরিবর্তে বাংলাদেশের তিস্তা জল-ব্যবস্থাপনা প্রকল্পে ১০০ কোটি ডলার অর্থায়নের প্রস্তাব করেছে চীন।
যদিও বাংলাদেশ সরকারের দাবি, এশিয়ার এ দুই পরাশক্তিই তাদের পরীক্ষিত বন্ধু। সবার সাথে বন্ধুত্ব, কারো সাথে বৈরিতা নয়- এই নীতিতে উভয় রাষ্ট্রকে পাশে চায় বাংলাদেশ।