মগজে ধোঁয়া দিয়ে মগজের কতটা ক্ষতি হচ্ছে তা পরিষ্কার জানলে অনেক ধূমপায়ীই বোধহয় দ্বিতীয়বার ভাববেন। অ্যাটেনশান ডেফিশিয়েট হাইপার অ্যাক্টিভিটি ডিসঅর্ডার বা এইএইচডি মতো রোগ যেখানে রোগীর মনোযোগের সমস্যা হয়, তার পেছনে হাত রয়েছে সিগারেটের।
গবেষণায় দেখা গেছে, শতকরা ৬০-৮০ ভাগ এডিএইচডি রোগীর ক্ষেত্রেই জেনেটিক কার্যকারণ থাকে। কিন্তু সিগারেট এখানে কোমরবিডিটি ফ্যাক্টর হিসেবে কাজ করে। অর্থাৎ রোগে আক্রান্ত হওয়ার আশঙ্কা আরও বাড়িয়ে দেয়।
দেখা যাচ্ছে, অ্যাংজাইটি ডিসঅর্ডারের মতো রোগের ক্ষেত্রেও নিকোটিন আসক্ত মানুষ অনেক বেশি পরিমাণে এ রোগের শিকার হন।
নিয়া শর্মার জন্মদিনে পুরুষাঙ্গ আকারের বার্থ ডে কেক!
দেশ ভেদে দেখা যাচ্ছে বাইপোলার ডিসঅর্ডারের শিকার রোগীদের মধ্যে ৩০-৭০ শতাংশই ধূমপায়ী।
ডিপ্রেশনের সঙ্গেও সিগারেটের নিবিড় যোগাযোগ রয়েছে। এক গবেষণায় দেখা গেছে, যুক্তরাষ্ট্রে অবসাদে ভোগা ৩০ শতাংশ মানুষই ধূমপায়ী। এছাড়া অবসাদে ভুগছেন এমন মানুষের ৬০ শতাংশের মধ্যেই অতীতে ধূমপানের অভ্যাস ছিল।