DoinikAstha Epaper Version
ঢাকারবিবার ২৪শে নভেম্বর ২০২৪
ঢাকারবিবার ২৪শে নভেম্বর ২০২৪

আজকের সর্বশেষ সবখবর

তীব্র গরমেও ত্বক থাকবে হিমশীতল

DoinikAstha
এপ্রিল ১৬, ২০২১ ৬:০৩ পূর্বাহ্ণ
Link Copied!

সময়ের সঙ্গে সঙ্গে বাড়ছে গরমের তীব্রতা। এদিকে বাইরে বের হতে না পারায় আবদ্ধ ঘরেই কাটছে সময়। শহুরে জীবন এই আবদ্ধ ঘরে থেকে আরও দুর্বিষহ হয়ে উঠেছে। এই লকডাউনের দিনকালে একটু যে খোলা মনে হাওয়া খাবেন তারও উপায় নেই!

এছাড়া গরমে ঘাম জমে বিশ্রী অবস্থা হচ্ছে মুখচোখের। স্বাভাবিকভাবেই এই অবস্থা চলতে থাকলে ব্রণ, ফুসকুড়ি, র‍্যাশের আশঙ্কা বেড়ে যেতে পারে, আর সেজন্যই ত্বকের শীতলতা বজায় রাখা খুবই দরকার। এই সময় পর্যাপ্ত পানি, ফলের রস খাওয়া যেমন জরুরি, তেমনি দরকার ত্বককে বাইরে থেকে ঠাণ্ডা রাখা। তবে ত্বকের এসব জটিল সমস্যা থেকে রেহাই পাওয়া যাবে।

চলুন তবে জেনে নেয়া যাক কীভাবে কী করলে প্রবল গরমেও আপনার ত্বক থাকবে হিমশীতল…

মুখে ঠাণ্ডা পানির ঝাপটা দিন

গরমে হাত-পা ধোয়ার সঙ্গে সঙ্গে মুখেও বারবার ঠাণ্ডা পানির ঝাপটা দিন। সঙ্গে ব্যবহার করুন শসা বা মিন্টের নির্যাস যুক্ত ফেসওয়াশ। ঘরে থাকার সময়ও নির্দিষ্ট সময় অন্তর জল দিয়ে মুখ ধুয়ে নিতে পারেন। তবে ফেসওয়াশ ব্যবহার করার দরকার নেই।

হাতের কাছে রাখুন ফেসিয়াল মিস্ট

বারবার মুখে পানি দিতে ইচ্ছে না করলে ব্যবহার করতে পারেন ফেস মিস্ট। বারদুয়েক স্প্রে করে নিন মুখে, ত্বক থাকবে তরতাজা, সুগন্ধি।

ক্রিম, ময়শ্চারাইজার ফ্রিজে রাখুন

ময়শ্চারাইজার, ক্রিম, বডি লোশনের মতো ত্বক পরিচর্যার সামগ্রী ফ্রিজে রাখার দুটো উপকারিতা আছে। এক, ফ্রিজে রাখলে এসব জিনিসের কার্যকারিতা অনেক বেড়ে যায়, চট করে নষ্ট হয় না, আর দুই, ত্বক ঠাণ্ডা থাকে।

ত্বক শীতল রাখার মাস্ক

ত্বক ঠাণ্ডা রাখতে চাইলে আস্থা রাখুন শসায়। গরমে ত্বক চিড়বিড় বা জ্বালা করলে শসার মাস্ক নিমেষে স্নিগ্ধতা জোগাবে। শসা ফ্রিজে রেখে ঠাণ্ডা করে নিন। তারপর থেঁতো করে রস বের করুন। তুলোয় করে এই রস নিয়ে মুখে মাখুন। পুরো শুকিয়ে গেলে ধুয়ে ফেলবেন। এতে ত্বক শীতল তো থাকবেই, ত্বকের আর্দ্রতাও বজায় থাকবে।

আইস আইস বেবি

ত্বক দ্রুত ঠাণ্ডা করতে হলে বরফের চেয়ে ভালো উপায় আর কী হতে পারে! পরিষ্কার রুমালে বরফ মুড়ে মুখে আলতো করে বুলিয়ে নিন। মুখের প্রদাহ কমবে, রক্ত সংবহন বেড়ে মুখ উজ্জ্বলও দেখাবে।

বিনা অনুমতিতে এই সাইটের সংবাদ, আলোকচিত্র অডিও ও ভিডিও ব্যবহার করা বেআইনি।
সেহরির শেষ সময় - ভোর ৪:৫৭
ইফতার শুরু - সন্ধ্যা ৫:১৫
  • ফজর
  • যোহর
  • আছর
  • মাগরিব
  • এশা
  • সূর্যোদয়
  • ৫:০২
  • ১১:৪৭
  • ৩:৩৬
  • ৫:১৫
  • ৬:৩১
  • ৬:১৬