আন্তর্জাতিক ডেস্কঃ ইসরায়েল-ফিলিস্তিনের সাম্প্রতিক সংঘাতের পর নতুন করে জীবনযুদ্ধে নেমেছেন গাজা উপত্যকার বাসিন্দারা। ধ্বংসস্তূপে কেমন করে তারা বসবাস শুরু করেছেন।
বাসার বদলে তাঁবু
এক ছবিতে দেখা যায়, ভেঙে পড়া বাসার ধ্বংসস্তূপের ওপরে তাবু গেড়ে বসে আছেন জাওয়ারা নামের এক ব্যক্তির পরিবারের সদস্যরা। রাতের আঁধারে মোমবাতির আলোই তাদের সম্বল।
অন্ধকারে আলো
আরেকটি ছবিতে দেখা গেছে, গাজা উপত্যকার উত্তরাঞ্চলের একটি ঘর। আশপাশে কোথাও আলো নেই। শুধু একটি বাসার আলো দেখা যাচ্ছে। সেই বাসার একটি ছেলেকেও দাঁড়িয়ে থাকতে দেখা যাচ্ছে।
পতাকা
দেখা গেছে, ইসরায়েলের বিমান হামলায় ভেঙে পড়েছে গাজা উপত্যকার বহু বাড়িঘর। এমনই এক ভবনের উপরে উড়ছে ফিলিস্তিনের পতাকা।
পড়ে আছে শুধু বিছানা
একটি ছবিতে দেখা যাচ্ছে ধ্বংস হওয়া এক বাসা। সেই বাসার ধ্বংসস্তূপ থেকে একটি জামা ও তোষক উদ্ধার করতে পেরেছে এক বালক।
রান্নাবান্না
আরেক ছবিতে দেখা গেল, বাসার বেশিরভাগ ঘর ধ্বংস। অক্ষত আছে রান্নাঘরের একাংশ। সেখানে চুলা জ্বালিয়ে রান্না করছেন এক ফিলিস্তিনি নারী।
ধ্বংসস্তূপে শৈশব
শহরের বেশ বড় একটা অংশ ইসরায়েলের হামলায় ক্ষতিগ্রস্ত। এর মাঝেই শৈশবের নানা মুহূর্ত খুঁজে নিচ্ছে শিশু-কিশোররা। ছবিতে দেখা যাচ্ছে, ধ্বংসস্তূপের পাশ দিয়ে সাইকেল চালিয়ে যাওয়া এক বালককে।
চলছে আড্ডা
যেখানে কয়েক দিন আগেই চলেছিল বিমান হামলা, সেইখানেই এখন স্থানীয় যুবকেরা জমাচ্ছেন আডডার আসর। ভাঙা বাসার গায়েই তামাক-হুঁকো সহযোগে আড্ডা চলছে।
সংসার
ইসরায়েল-ফিলিস্তিনের মধ্যে যুদ্ধবিরতির পর থেকে ধ্বংসস্তূপের মধ্যে আবার সংসার সাজাতে শুরু করেছেন গাজা উপত্যকার স্থানীয়রা। ছবিতে এমনই একটি পরিবার।
সাজসজ্জা
বিমান হামলায় ধ্বংস হওয়া ভবনের গায়েই পাতা রয়েছে চেয়ার, সামনে আয়না। এ অবস্থাতেই স্থানীয় এক নাপিত তার খদ্দেরদের চুল কাটছেন।
বাস্তবের মুখোমুখি
রাতের অন্ধকারে হাতে ধরা মোমবাতির আলোতেও চলছে ধ্বংসস্তূপের মধ্যে প্রয়োজনীয় জিনিসের খোঁজ। ছবিতে মোমবাতি হাতে এক বালককে তার বাসার ধ্বংসস্তূপের দিকে তাকিয়ে থাকতে দেখা যাচ্ছে।