ঢাকা ০৪:১১ পূর্বাহ্ন, শনিবার, ২৫ অক্টোবর ২০২৫, ৯ কার্তিক ১৪৩২ বঙ্গাব্দ
শিরোনাম:
Logo মানবতার ডাক’-এর মহতী উদ্যোগ: মরণ ফাঁদ রাস্তায় ফেরালো জীবনের চলাচল Logo গাজায় মানবিক সহায়তা বাড়াতে ইসরাইলকে নির্দেশ জাতিসংঘ আদালতের Logo মাটিরাঙ্গায় গনধর্ষণের শিকার কিশোরী: আটক-২ Logo শান্তি ও সম্প্রীতি প্রতিষ্ঠায় পাহাড়ে কাজ করছে বিজিবি Logo ন্যায্য দাবি আদায়ে দীঘিনালায় এমপিওভুক্ত শিক্ষকদের অবস্থান কর্মসূচি Logo শিক্ষকদের বাড়িভাড়া ভাতা হবে মোট ১৫ শতাংশ, দুই ধাপে দেওয়া হবে Logo দশমিনায় জেলেদের জিম্মি করে ছাত্রদল নেতার চাঁদাবাজি Logo বেনাপোলে কোটি টাকার বকেয়া আদায়ের দাবিতে আমদানিকারকের সংবাদ সম্মেলন Logo মানবতার আলোর পথে: লালন দর্শনের নতুন পাঠ Logo পরিমাপের ক্ষেত্রে মানসম্মত পরিসংখ্যানের গুরুত্ব অপরিসীম : ড. ইউনূস

নিজের জীবনের ঝুঁকি নিয়ে কাজ করে যাচ্ছেন প্রধানমন্ত্রী

News Editor
  • আপডেট সময় : ০৮:০১:০০ অপরাহ্ন, মঙ্গলবার, ২২ সেপ্টেম্বর ২০২০
  • / ১০৭১ বার পড়া হয়েছে

নিজের জীবনের ঝুঁকি নিয়ে করোনা মহামারির মধ্যেও দেশ ও মানুষের জন্য দিনরাত নিরলসভাবে কাজ করে যাচ্ছেন প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনা। গত কয়েকমাসে শুধু কোভিড-১৯ মোকাবিলায় প্রধানমন্ত্রীর নির্দেশ বাস্তবায়নে সরকার যেসব নির্দেশনা জারি করেছে, সেগুলো পর্যালোচনা করলে এবং পরিমাণ বিবেচনা করলেই কিছুটা অনুমান করা যায় জনগণের জীবন ও জীবিকা নিশ্চিত করতে দিনরাত কতটা পরিশ্রম করে যাচ্ছেন প্রধানমন্ত্রী।

শুধু কোভিড-১৯ মোকাবিলায় প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনার নির্দেশনা বাস্তবায়নে জানুয়ারি থেকে জুন মাস পর্যন্ত সরকারের বিভিন্ন বিভাগ ও মন্ত্রণালয় যেসব নির্দেশনা জারি করেছে তার পরিমাণ এক হাজার ৯৭৬ পৃষ্ঠা। ভবিষ্যতে করোনা মহামারির মতো দুর্যোগ মোকাবিলার কথা চিন্তা এসব নির্দেশনা সংরক্ষণের উদ্যোগ নিয়েছে প্রধানমন্ত্রীর কার্যালয়। এসব নির্দেশনা বই আকারে পাঁচটি ভলিউমে সংরক্ষণ করা হয়েছে।

আরও পড়ুনঃ ভিপি নূরের আইন অনুযায়ী বিরুদ্ধে ব্যবস্থা: স্বরাষ্ট্রমন্ত্রী

মঙ্গলবার (২২ সেপ্টেম্বর) বিকেলে প্রধানমন্ত্রীর কার্যালয় থেকে গণমাধ্যমে পাঠানো এক বার্তায় এসব তথ্য জানানো হয়।

এতে বলা হয়, প্রধানমন্ত্রীর কার্যালয়ের সচিব মো. তোফাজ্জল হোসেন মিয়ার তত্ত্বাবধায়নে করোনা মোকাবিলায় প্রধানমন্ত্রীর নির্দেশনা বাস্তবায়নে সরকারের বিভিন্ন মন্ত্রণালয় ও বিভাগ থেকে জারি করা এসব প্রজ্ঞাপন সংকলন করা হয়।

প্রধানমন্ত্রীর কার্যালয়ের সচিব মো. তোফাজ্জল হোসেন মিয়া বলেন, কোভিড-১৯ মোকাবিলায় প্রধানমন্ত্রীর নির্দেশ বাস্তবায়নে সরকারের বিভিন্ন মন্ত্রণালয় ও বিভাগ যেসব নির্দেশনা জারি করেছে তার পরিমাণ দেখলে কিছুটা অনুমান করা যায় এই করোনার মধ্যেও ঝুঁকি নিয়ে প্রধানমন্ত্রী দিনরাত কতটা পরিশ্রম করে যাচ্ছেন।

তিনি বলেন, প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনা প্রতিটি বিষয়ের সার্বক্ষণিক খোঁজখবর রাখছেন এবং সে অনুযায়ী প্রতিনিয়ত বিভিন্ন নির্দেশনা দিচ্ছেন।

কোভিড-১৯ মোকাবিলায় প্রধানমন্ত্রীর নির্দেশ বাস্তবায়নে সরকারের জারি করা নির্দেশনাগুলো সংরক্ষণ প্রসঙ্গে প্রধানমন্ত্রীর কার্যালয়ের সচিব বলেন, ‘করোনা মোকাবিলায় সরকারের অভিজ্ঞতা ভবিষ্যতে কাজে লাগবে। ভবিষ্যতের কথা চিন্তা করে এসব নির্দেশনা সংরক্ষণের উদ্যোগ নেয়া হয়েছে।’

প্রধানমন্ত্রীর প্রেস সচিব ইহসানুল করিম বলেন, ‘এই করোনা মহামারির মধ্যেও নিজের জীবনের ঝুঁকি নিয়ে জনগণের জীবন ও জীবিকা নিশ্চিত করতে দিনরাত কাজ করে যাচ্ছেন প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনা। স্বাস্থ্যবিধি মেনে তিনি প্রতিটি বিষয়, প্রতিটি মুহূর্ত মনিটর করছেন এবং প্রয়োজনীয় দিকনির্দেশনা দিয়ে যাচ্ছেন।

প্রধানমন্ত্রীর কার্যালয়ের এই মুখপাত্র বলেন, প্রধানমন্ত্রী নিজের জীবনের চেয়ে দেশ ও দেশের জনগণকে বড় মনে করেন। তাই ঝুঁকি থাকা সত্ত্বেও তিনি নিরলসভাবে কাজ করে যাচ্ছেন।

করোনা মহামারি থেকে মানুষের জীবন বাঁচাতে স্বাস্থ্য সুরক্ষা ও চিকিৎসার ব্যবস্থা, জনগণকে সচেতন করা এবং ক্ষতিগ্রস্ত মানুষকে অর্থ ও খাদ্য সহায়তার পাশাপাশি কর্মসংস্থান সৃষ্টি, ব্যবসা-বাণিজ্য, অর্থনীতি চাঙা রাখতে বিভিন্ন পদক্ষেপ নেয় সরকার। গুরুত্বপূর্ণ বিভিন্ন নির্দেশনার পাশাপাশি কোভিড-১৯ মহামারি থেকে মানুষের জীবন বাঁচাতে এবং জীবিকা নিশ্চিত করতে এখন পর্যন্ত মোট এক লাখ ১২ হাজার ৬৩৩ কোটি টাকার (জিডিপির ৪ দশমিক ৩ শতাংশ) ২১টি প্রণোদনা প্যাকেজ ঘোষণা করেছে প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনার নেতৃত্বাধীন সরকার।

এক নজরে সরকারঘোষিত ২১টি প্রণোদনা প্যাকেজ-

১. রফতানিমুখী শিল্পপ্রতিষ্ঠানসমূহের জন্য বিশেষ তহবিল (মোট বরাদ্দ ৫০০০ কোটি টাকা)
২. ক্ষতিগ্রস্ত শিল্প ও সার্ভিস সেক্টরের প্রতিষ্ঠানসমূহের জন্য ওয়ার্কিং ক্যাপিটাল সুবিধ প্রদান (মোট বরাদ্দ ৩৩০০০ কোটি টাকা)
৩. ক্ষুদ্র (কুটির শিল্প সহ) ও মাঝারি শিল্প প্রতিষ্ঠানসমূহের ওয়ার্কিং ক্যাপিটাল সুবিধা প্রদান (মোট বরাদ্দ ২০০০০ কোটি টাকা)
৪. বাংলাদেশ ব্যাংক প্রবর্তিত ইডিএফেল সুবিধা বাড়ানো (মোট বরাদ্দ ১২৭৫০ কোটি টাকা)
৫. প্রি-শিপমেন্ট ক্রেডিট রিফাইন্যান্স স্কিমের আওতায় মোট বরাদ্দ ৫,০০০ কোটি টাকা
৬. চিকিৎসক, নার্স এবং স্বাস্থ্যকর্মীদের বিশেষ সম্মানী (১০০ কোটি টাকা)
৭. করোনাভাইরাসে আক্রান্ত অথবা মৃত্যুর ক্ষেত্রে ক্ষতিপূরণ ৭৫০ কোটি টাকা
৮. বিনামূল্যে খাদ্যসামগ্রী বিতরণ (মোট বরাদ্দ ২৫০৩ কোটি টাকা)
৯. ১০ টাকা কেজি দরে চাল বিক্রয় (মোট বরাদ্দ ২৫১ কোটি টাকা)
১০. লক্ষ্যভিত্তিক জনগোষ্ঠীর মাঝে নগদ অর্থ বিতরণ (মোট বরাদ্দ ১২৫৮ কোটি টাকা)
১১. ভাতা কর্মসূচির আওতা বৃদ্ধি (মোট বরাদ্দ ৮১৫ কোটি টাকা)
১২. গৃহহীন মানুষদের জন্য গৃহনির্মাণ (মোট বরাদ্দ ২১৩০ কোটি টাকা)
১৩. বোরো ধান/চাল ক্রয় কার্যক্রম (মোট বরাদ্দ ৮৬০ কোটি টাকা)
১৪. কৃষি কাজ যান্ত্রিকীকরণ (৩২২২০ কোটি টাকা)
১৫. কৃষি ভর্তুকি (৯৫০০ কোটি টাকা)
১৬. কৃষি পুনঃঅর্থায়ন স্কিম (মোট বরাদ্দ ৫০০০ কোটি টাকা)
১৭. নিম্নআয়ের পেশাজীবী কৃষক/ক্ষুদ্র ব্যবসায়ীদের জন্য পুনঃঅর্থায়ন স্কিম (মোট বরাদ্দ ৩০০০ কোটি টাকা)
১৮. কর্মসৃজন কার্যক্রম (পল্লী সঞ্চয় ব্যাংক, কর্মসংস্থান ব্যাংক, প্রবাসী কল্যাণ ব্যাংক এবং পিকেএসএফের মাধ্যমে ২০০০ কোটি টাকা)
১৯. বাণিজ্যিক ব্যাংকসমূহের এপ্রিল-মে/২০২০ মাসে স্থগিতকৃত ঋণের আংশিক সুদ মওকুফ বাবদ সরকারের ভর্তুকি (২০০০ কোটি টাকা)
২০. রফতানিমুখী তৈরি পোশাক, চামড়াজাত পণ্য ও পাদুকাশিল্পের দুস্থ শ্রমিকদের জন্য সামাজিক সুরক্ষা কার্যক্রম প্রবর্তন (১১৩২ কোটি টাকা) এবং
২১. এছাড়া অন্য খাতে ২০০০ কোটি টাকা।

নিজের জীবনের ঝুঁকি নিয়ে কাজ করে যাচ্ছেন প্রধানমন্ত্রী

আপডেট সময় : ০৮:০১:০০ অপরাহ্ন, মঙ্গলবার, ২২ সেপ্টেম্বর ২০২০

নিজের জীবনের ঝুঁকি নিয়ে করোনা মহামারির মধ্যেও দেশ ও মানুষের জন্য দিনরাত নিরলসভাবে কাজ করে যাচ্ছেন প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনা। গত কয়েকমাসে শুধু কোভিড-১৯ মোকাবিলায় প্রধানমন্ত্রীর নির্দেশ বাস্তবায়নে সরকার যেসব নির্দেশনা জারি করেছে, সেগুলো পর্যালোচনা করলে এবং পরিমাণ বিবেচনা করলেই কিছুটা অনুমান করা যায় জনগণের জীবন ও জীবিকা নিশ্চিত করতে দিনরাত কতটা পরিশ্রম করে যাচ্ছেন প্রধানমন্ত্রী।

শুধু কোভিড-১৯ মোকাবিলায় প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনার নির্দেশনা বাস্তবায়নে জানুয়ারি থেকে জুন মাস পর্যন্ত সরকারের বিভিন্ন বিভাগ ও মন্ত্রণালয় যেসব নির্দেশনা জারি করেছে তার পরিমাণ এক হাজার ৯৭৬ পৃষ্ঠা। ভবিষ্যতে করোনা মহামারির মতো দুর্যোগ মোকাবিলার কথা চিন্তা এসব নির্দেশনা সংরক্ষণের উদ্যোগ নিয়েছে প্রধানমন্ত্রীর কার্যালয়। এসব নির্দেশনা বই আকারে পাঁচটি ভলিউমে সংরক্ষণ করা হয়েছে।

আরও পড়ুনঃ ভিপি নূরের আইন অনুযায়ী বিরুদ্ধে ব্যবস্থা: স্বরাষ্ট্রমন্ত্রী

মঙ্গলবার (২২ সেপ্টেম্বর) বিকেলে প্রধানমন্ত্রীর কার্যালয় থেকে গণমাধ্যমে পাঠানো এক বার্তায় এসব তথ্য জানানো হয়।

এতে বলা হয়, প্রধানমন্ত্রীর কার্যালয়ের সচিব মো. তোফাজ্জল হোসেন মিয়ার তত্ত্বাবধায়নে করোনা মোকাবিলায় প্রধানমন্ত্রীর নির্দেশনা বাস্তবায়নে সরকারের বিভিন্ন মন্ত্রণালয় ও বিভাগ থেকে জারি করা এসব প্রজ্ঞাপন সংকলন করা হয়।

প্রধানমন্ত্রীর কার্যালয়ের সচিব মো. তোফাজ্জল হোসেন মিয়া বলেন, কোভিড-১৯ মোকাবিলায় প্রধানমন্ত্রীর নির্দেশ বাস্তবায়নে সরকারের বিভিন্ন মন্ত্রণালয় ও বিভাগ যেসব নির্দেশনা জারি করেছে তার পরিমাণ দেখলে কিছুটা অনুমান করা যায় এই করোনার মধ্যেও ঝুঁকি নিয়ে প্রধানমন্ত্রী দিনরাত কতটা পরিশ্রম করে যাচ্ছেন।

তিনি বলেন, প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনা প্রতিটি বিষয়ের সার্বক্ষণিক খোঁজখবর রাখছেন এবং সে অনুযায়ী প্রতিনিয়ত বিভিন্ন নির্দেশনা দিচ্ছেন।

কোভিড-১৯ মোকাবিলায় প্রধানমন্ত্রীর নির্দেশ বাস্তবায়নে সরকারের জারি করা নির্দেশনাগুলো সংরক্ষণ প্রসঙ্গে প্রধানমন্ত্রীর কার্যালয়ের সচিব বলেন, ‘করোনা মোকাবিলায় সরকারের অভিজ্ঞতা ভবিষ্যতে কাজে লাগবে। ভবিষ্যতের কথা চিন্তা করে এসব নির্দেশনা সংরক্ষণের উদ্যোগ নেয়া হয়েছে।’

প্রধানমন্ত্রীর প্রেস সচিব ইহসানুল করিম বলেন, ‘এই করোনা মহামারির মধ্যেও নিজের জীবনের ঝুঁকি নিয়ে জনগণের জীবন ও জীবিকা নিশ্চিত করতে দিনরাত কাজ করে যাচ্ছেন প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনা। স্বাস্থ্যবিধি মেনে তিনি প্রতিটি বিষয়, প্রতিটি মুহূর্ত মনিটর করছেন এবং প্রয়োজনীয় দিকনির্দেশনা দিয়ে যাচ্ছেন।

প্রধানমন্ত্রীর কার্যালয়ের এই মুখপাত্র বলেন, প্রধানমন্ত্রী নিজের জীবনের চেয়ে দেশ ও দেশের জনগণকে বড় মনে করেন। তাই ঝুঁকি থাকা সত্ত্বেও তিনি নিরলসভাবে কাজ করে যাচ্ছেন।

করোনা মহামারি থেকে মানুষের জীবন বাঁচাতে স্বাস্থ্য সুরক্ষা ও চিকিৎসার ব্যবস্থা, জনগণকে সচেতন করা এবং ক্ষতিগ্রস্ত মানুষকে অর্থ ও খাদ্য সহায়তার পাশাপাশি কর্মসংস্থান সৃষ্টি, ব্যবসা-বাণিজ্য, অর্থনীতি চাঙা রাখতে বিভিন্ন পদক্ষেপ নেয় সরকার। গুরুত্বপূর্ণ বিভিন্ন নির্দেশনার পাশাপাশি কোভিড-১৯ মহামারি থেকে মানুষের জীবন বাঁচাতে এবং জীবিকা নিশ্চিত করতে এখন পর্যন্ত মোট এক লাখ ১২ হাজার ৬৩৩ কোটি টাকার (জিডিপির ৪ দশমিক ৩ শতাংশ) ২১টি প্রণোদনা প্যাকেজ ঘোষণা করেছে প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনার নেতৃত্বাধীন সরকার।

এক নজরে সরকারঘোষিত ২১টি প্রণোদনা প্যাকেজ-

১. রফতানিমুখী শিল্পপ্রতিষ্ঠানসমূহের জন্য বিশেষ তহবিল (মোট বরাদ্দ ৫০০০ কোটি টাকা)
২. ক্ষতিগ্রস্ত শিল্প ও সার্ভিস সেক্টরের প্রতিষ্ঠানসমূহের জন্য ওয়ার্কিং ক্যাপিটাল সুবিধ প্রদান (মোট বরাদ্দ ৩৩০০০ কোটি টাকা)
৩. ক্ষুদ্র (কুটির শিল্প সহ) ও মাঝারি শিল্প প্রতিষ্ঠানসমূহের ওয়ার্কিং ক্যাপিটাল সুবিধা প্রদান (মোট বরাদ্দ ২০০০০ কোটি টাকা)
৪. বাংলাদেশ ব্যাংক প্রবর্তিত ইডিএফেল সুবিধা বাড়ানো (মোট বরাদ্দ ১২৭৫০ কোটি টাকা)
৫. প্রি-শিপমেন্ট ক্রেডিট রিফাইন্যান্স স্কিমের আওতায় মোট বরাদ্দ ৫,০০০ কোটি টাকা
৬. চিকিৎসক, নার্স এবং স্বাস্থ্যকর্মীদের বিশেষ সম্মানী (১০০ কোটি টাকা)
৭. করোনাভাইরাসে আক্রান্ত অথবা মৃত্যুর ক্ষেত্রে ক্ষতিপূরণ ৭৫০ কোটি টাকা
৮. বিনামূল্যে খাদ্যসামগ্রী বিতরণ (মোট বরাদ্দ ২৫০৩ কোটি টাকা)
৯. ১০ টাকা কেজি দরে চাল বিক্রয় (মোট বরাদ্দ ২৫১ কোটি টাকা)
১০. লক্ষ্যভিত্তিক জনগোষ্ঠীর মাঝে নগদ অর্থ বিতরণ (মোট বরাদ্দ ১২৫৮ কোটি টাকা)
১১. ভাতা কর্মসূচির আওতা বৃদ্ধি (মোট বরাদ্দ ৮১৫ কোটি টাকা)
১২. গৃহহীন মানুষদের জন্য গৃহনির্মাণ (মোট বরাদ্দ ২১৩০ কোটি টাকা)
১৩. বোরো ধান/চাল ক্রয় কার্যক্রম (মোট বরাদ্দ ৮৬০ কোটি টাকা)
১৪. কৃষি কাজ যান্ত্রিকীকরণ (৩২২২০ কোটি টাকা)
১৫. কৃষি ভর্তুকি (৯৫০০ কোটি টাকা)
১৬. কৃষি পুনঃঅর্থায়ন স্কিম (মোট বরাদ্দ ৫০০০ কোটি টাকা)
১৭. নিম্নআয়ের পেশাজীবী কৃষক/ক্ষুদ্র ব্যবসায়ীদের জন্য পুনঃঅর্থায়ন স্কিম (মোট বরাদ্দ ৩০০০ কোটি টাকা)
১৮. কর্মসৃজন কার্যক্রম (পল্লী সঞ্চয় ব্যাংক, কর্মসংস্থান ব্যাংক, প্রবাসী কল্যাণ ব্যাংক এবং পিকেএসএফের মাধ্যমে ২০০০ কোটি টাকা)
১৯. বাণিজ্যিক ব্যাংকসমূহের এপ্রিল-মে/২০২০ মাসে স্থগিতকৃত ঋণের আংশিক সুদ মওকুফ বাবদ সরকারের ভর্তুকি (২০০০ কোটি টাকা)
২০. রফতানিমুখী তৈরি পোশাক, চামড়াজাত পণ্য ও পাদুকাশিল্পের দুস্থ শ্রমিকদের জন্য সামাজিক সুরক্ষা কার্যক্রম প্রবর্তন (১১৩২ কোটি টাকা) এবং
২১. এছাড়া অন্য খাতে ২০০০ কোটি টাকা।