ঢাকা ০১:১১ পূর্বাহ্ন, বৃহস্পতিবার, ১৬ অক্টোবর ২০২৫, ৩০ আশ্বিন ১৪৩২ বঙ্গাব্দ
শিরোনাম:
Logo কিশোরগঞ্জে শিশুদের ঝগড়াকে কেন্দ্র করে সংঘবদ্ধ হামলা ও লুটপাট Logo নিজের যোগ্যতায় আসতে হবে: সাবেক স্বরাষ্ট্রমন্ত্রী বাবর Logo শাহবাগ মোড়ে যান চলাচল শুরু যেহেতু শিক্ষকগণ কেন্দ্রিয় শহীদাঙ্গনে জড়ো। Logo ঈশ্বরগঞ্জে হাত ধোয়ার গুরুত্ব বিষয়ে সচেতনতামূলক র‍্যালি ও প্রদর্শনী Logo জাতিসংঘ শান্তিরক্ষা মিশন থেকে বাংলাদেশ পুলিশ প্রত্যাহারের নির্দেশ Logo কারো কোনো ব্যথা নেই, শিক্ষকদের দাবি না মানায় চলছে টানা কর্মবিরতি Logo দশমিনা উপজেলার সাবেক চেয়ারম্যান ইকবালের চতুর্থ জানাযা সম্পন্ন Logo শেষ মুহূর্তে সরে দাঁড়ালেন স্বতন্ত্র প্রার্থী সনেট Logo শাপলা না পাওয়ার প্রশ্নই আসে না: ময়মনসিংহে এনসিপির সারজিস আলম Logo অধ্যক্ষসহ ৫৫ জনের ভুয়া সনদ! বনপাড়া আদর্শ কলেজে নিয়োগ কেলেঙ্কারি ফাঁস

নিজের যোগ্যতায় আসতে হবে: সাবেক স্বরাষ্ট্রমন্ত্রী বাবর

Astha DESK
  • আপডেট সময় : ১০:৩৭:১৯ অপরাহ্ন, বুধবার, ১৫ অক্টোবর ২০২৫
  • / ১০২৩ বার পড়া হয়েছে

সাবেক স্বরাষ্ট্রমন্ত্রী ও বিএনপির নেতা লুৎফুজ্জামান বাবর বলেছেন, “আগে যেমন জোর করে করতে পেরেছি, এখন পারবো না। মিডিয়া এখন স্ট্রং। নিজের যোগ্যতায় রিটেন পাশ ও শারীরিক যোগ্যতা অর্জন করতে হবে। তারপর ভাইভাতে আমি সাহায্য করব।”

বাবরের এ বক্তব্যে স্পষ্ট হয়েছে, সময় বদলেছে — এখন আর প্রভাব, ক্ষমতা কিংবা রাজনৈতিক সুপারিশ দিয়ে যোগ্যতার পরীক্ষা উতরে যাওয়া সম্ভব নয়। প্রশাসন ও নিয়োগ প্রক্রিয়ায় গণমাধ্যমের তীক্ষ্ণ নজর এবং জনসচেতনতা এক ধরনের জবাবদিহিতা তৈরি করেছে, যা অতীতে ছিল না।

এক সময় যেসব প্রক্রিয়ায় রাজনৈতিক প্রভাব বিস্তার সাধারণ ঘটনা ছিল, এখন সেখানে মিডিয়া ও নাগরিক সমাজের ভূমিকা সেই সংস্কৃতিতে পরিবর্তন আনছে। বাবরের মন্তব্যটি হয়তো সেই পরিবর্তিত বাস্তবতারই প্রতিফলন।

তবে প্রশ্ন থেকেই যায় — কেবল “মিডিয়ার ভয়” নয়, প্রশাসন ও রাজনীতির অভ্যন্তরীণ সংস্কার কতদূর হয়েছে? যোগ্যতা ও সততার ভিত্তিতে নিয়োগের যে সংস্কৃতি গড়ে উঠছে, তা টেকসই করতে রাজনৈতিক সদিচ্ছা ও প্রশাসনিক স্বচ্ছতা—দুটোই প্রয়োজন।

এই বক্তব্য আমাদের মনে করিয়ে দেয়:
যোগ্যতার বিকল্প নেই। প্রভাব নয়, দক্ষতাই হোক সফলতার মানদণ্ড।

এমএইচ/আস্থা

ট্যাগস :

নিজের যোগ্যতায় আসতে হবে: সাবেক স্বরাষ্ট্রমন্ত্রী বাবর

আপডেট সময় : ১০:৩৭:১৯ অপরাহ্ন, বুধবার, ১৫ অক্টোবর ২০২৫

সাবেক স্বরাষ্ট্রমন্ত্রী ও বিএনপির নেতা লুৎফুজ্জামান বাবর বলেছেন, “আগে যেমন জোর করে করতে পেরেছি, এখন পারবো না। মিডিয়া এখন স্ট্রং। নিজের যোগ্যতায় রিটেন পাশ ও শারীরিক যোগ্যতা অর্জন করতে হবে। তারপর ভাইভাতে আমি সাহায্য করব।”

বাবরের এ বক্তব্যে স্পষ্ট হয়েছে, সময় বদলেছে — এখন আর প্রভাব, ক্ষমতা কিংবা রাজনৈতিক সুপারিশ দিয়ে যোগ্যতার পরীক্ষা উতরে যাওয়া সম্ভব নয়। প্রশাসন ও নিয়োগ প্রক্রিয়ায় গণমাধ্যমের তীক্ষ্ণ নজর এবং জনসচেতনতা এক ধরনের জবাবদিহিতা তৈরি করেছে, যা অতীতে ছিল না।

এক সময় যেসব প্রক্রিয়ায় রাজনৈতিক প্রভাব বিস্তার সাধারণ ঘটনা ছিল, এখন সেখানে মিডিয়া ও নাগরিক সমাজের ভূমিকা সেই সংস্কৃতিতে পরিবর্তন আনছে। বাবরের মন্তব্যটি হয়তো সেই পরিবর্তিত বাস্তবতারই প্রতিফলন।

তবে প্রশ্ন থেকেই যায় — কেবল “মিডিয়ার ভয়” নয়, প্রশাসন ও রাজনীতির অভ্যন্তরীণ সংস্কার কতদূর হয়েছে? যোগ্যতা ও সততার ভিত্তিতে নিয়োগের যে সংস্কৃতি গড়ে উঠছে, তা টেকসই করতে রাজনৈতিক সদিচ্ছা ও প্রশাসনিক স্বচ্ছতা—দুটোই প্রয়োজন।

এই বক্তব্য আমাদের মনে করিয়ে দেয়:
যোগ্যতার বিকল্প নেই। প্রভাব নয়, দক্ষতাই হোক সফলতার মানদণ্ড।

এমএইচ/আস্থা