ধর্ষণের আইনের সংশোধনের বিষয়ে প্রধানমন্ত্রী নিজে উদ্যোগ নিয়েছেন বলে জানিয়েছেন সড়ক পরিবহন ও সেতুমন্ত্রী ওবায়দুল কাদের। সোমবার সচিবালয়ে সেতু মন্ত্রণালয়ে বাংলাদেশে ভারতের নতুন হাইকমিশনার বিক্রম কুমার দোরাইস্বামীর সঙ্গে সাক্ষাৎ শেষে তিনি সাংবাদিকদের এ কথা জানান।
ওবায়দুল কাদের বলেন, ধর্ষণের আইন সংশোধনের বিষয়ে প্রধানমন্ত্রী নিজে উদ্যোগ নিয়েছেন। আমার মনে হয়ে মানুষের মনের ভাষা প্রধানমন্ত্রী বোঝেন। এটি এখন জনদাবিতে পরিণত হয়েছে। কাজেই তাদের এই দাবিকে অবশ্যই আমরা স্বীকৃতি দেবো। এই লক্ষ্য বাস্তবায়নে সরকার দৃঢ় প্রতিজ্ঞ।
কাল থেকেই ধর্ষণের সর্বোচ্চ সাজা মৃত্যুদণ্ড কার্যকর
তিনি বলেন, ধর্ষণের সর্বোচ্চ সাজা নিশ্চিত হলে ধর্ষকদের মধ্যে একটি ভীতিও থাকবে। নারীর প্রতি সহিংসতা ও ধর্ষণ বন্ধ করতে হলে এ ধরনের কঠোর আইন প্রয়োগ করতে হবে।
তিনি আরো বলেন, তিস্তা নিয়ে মোদি অত্যন্ত আন্তরিক। তিনি চেষ্টা চালিয়ে যাচ্ছেন। দুই দেশ আলোচনা করে সমাধানে ইতিবাচক অগ্রগতি হয়েছে। দুদেশের সরকার মধ্যে সম্পর্কে কৃত্রিম দেয়াল আর নেই।
সেতুমন্ত্রী বলেন, এখন সম্পর্ক নতুন উচ্চতায় উন্নীত হয়েছে। সড়ক যোগাযোগ অবকাঠামো নিয়ে দুই দেশের মধ্যে আলোচনা হয়েছে। কাজ চালিয়ে যেতে আলোচনা হয়েছে।
প্রসঙ্গত, ধর্ষণের সর্বোচ্চ শাস্তি মৃত্যুদণ্ডের বিধান রেখে সোমবার সকালে নারী ও শিশু নির্যাতন আইনের নীতিগত অনুমোদন দিয়েছে মন্ত্রিসভা।