ঢাকা ০৫:০১ পূর্বাহ্ন, সোমবার, ০৮ ডিসেম্বর ২০২৫, ২৩ অগ্রহায়ণ ১৪৩২ বঙ্গাব্দ
শিরোনাম:
Logo চাঁদা না দেওয়ায় বাড়ি নির্মাণে বাধা, ভূমি দখলচেষ্টা ও হত্যার হুমকির Logo ইকরা গার্মেন্টসের উদ্যোগে শীতার্তদের মাঝে শীতবস্ত্র বিতরণ Logo আবার মাইনাস তৎপরতায় ডিপ স্টেট: মাসুদ কামাল Logo বেগম খালেদা জিয়া, তারেক রহমান ও বিএনপি নিয়ে নতুন ষড়যন্ত্র Logo পার্বত্য চট্টগ্রাম শান্তি চুক্তি বাস্তবায়নের দাবিতে খাগড়াছড়িতে সংবাদ সম্মেলন Logo পানছড়িতে অবৈধ কাঠ আটক করেছে বিজিবি Logo পানছড়িতে সেনাবাহিনীর মতবিনিময়, উপহার ও চিকিৎসা সেবা প্রদান Logo কিশোরগঞ্জে রওজা মনি হত্যার বিচার দাবিতে গ্রামবাসীর মানববন্ধন Logo ধানের শীষ প্রতীকের পক্ষে রেজাউল করিম খান চুন্নুর সমর্থকদের গণমিছিল Logo পানছড়িতে শিক্ষার্থীর হাতে ওয়াদুদ ভূঁইয়া ফাউন্ডেশনের অনুদান তুলে দিলো স্বেচ্ছা সেবক দল

বাবা-ছেলের ঝুলন্ত মৃতদেহ উদ্ধার

News Editor
  • আপডেট সময় : ১১:৫৯:০৩ অপরাহ্ন, বুধবার, ১১ নভেম্বর ২০২০
  • / ১০৮১ বার পড়া হয়েছে

রাজধানীর মগবাজার নয়াটোলা একটি বাড়ির পাঁচতলা থেকে বাবা-ছেলের ঝুলন্ত মৃতদেহ উদ্ধার করেছে পুলিশ। নিহতরা হলেন- খাইরুল ইসলাম সোহাগ (৫৫) ও তার ছেলে শাহারাত ইসলাম আরিন (১৪)।

বুধবার (১১ নভেম্বর) হাতিরঝিল থানা পুলিশ বিকেলের দিকে সংবাদ পেয়ে মগবাজার নয়াটোলা র‍্যাব অফিসের পাশে একটি বাড়ির পাঁচতলা থেকে ঝুলন্ত মৃতদেহ উদ্ধার করে। পরে আইনি প্রক্রিয়া শেষে মৃতদেহ ময়নাতদন্তের জন্য রাত সাড়ে ৯টার দিকে ঢাকা মেডিকেল মর্গে পাঠিয়েছে।

বাদুর জুলে ডালে ডালে আর কেরানীগঞ্জের মানুষ ঝুলে নিলয় পরিবহনে

তাদের বাড়ি লক্ষ্মীপুর রামগঞ্জ উপজেলায় এলাকায়। বর্তমানে মগবাজার নয়াটোলা র‍্যাব অফিসের পাশে একটি ভবনের পাঁচতলার ভাড়া থাকত।

হাতিরঝিল থানার (ইন্সপেক্টর তদন্ত) মহিউদ্দিন ফারুকী ঘটনার সত্যতা নিশ্চিত করে জানান, সন্ধ্যার দিকে আমরা ঘটনাস্থলে গিয়ে বাবা-ছেলের ঝুলন্ত মৃতদেহ দেখতে পাই।

রূপপুর বিদ্যুৎ প্রকল্প:রাশিয়া থেকে এলো প্রথম পরমাণু চুল্লিপাত্র

তিনি আরও জানান, আরিন শারীরিক প্রতিবন্ধী ছিল, একটি হাসপাতালে তার চিকিৎসা চলছিল। তার বাবা ব্যবসার লোকসানের কারণে মানসিকভাবে বিপর্যস্ত ছিল।

ঘটনার সময় সোহাগের স্ত্রী নাজমুন নাহার নূপুর বাজারে গিয়েছিলেন। পরে বাজার থেকে এসে দেখে দরজা বন্ধ তারপরে দুটি লাশ উদ্ধার করা হয়। তবে ঝুলন্ত অবস্থায় দুটি মৃতদেহ পৃথক কক্ষে ছিল।

পুলিশের এ কর্মকর্তা আরও জানান, দুজনেরই ঝুলন্ত লাশ উদ্ধার করা হয়েছে। এখন বাবা ছেলেকে মেরে সে নিজে আত্মহত্যা করেছে কিনা বিষয়টি তদন্ত করা হচ্ছে। ময়নাতদন্তের প্রতিবেদন পেলে মৃত্যুর কারণ জানা যাবে।

হাতিরঝিল থানার (ইন্সপেক্টর তদন্ত) মহিউদ্দিন ফারুকী ঘটনার সত্যতা নিশ্চিত করে জানান, সন্ধ্যার দিকে আমরা ঘটনাস্থলে গিয়ে বাবা-ছেলের ঝুলন্ত মৃতদেহ দেখতে পাই।

তিনি আরও জানান, আরিন শারীরিক প্রতিবন্ধী ছিল, একটি হাসপাতালে তার চিকিৎসা চলছিল। তার বাবা ব্যবসার লোকসানের কারণে মানসিকভাবে বিপর্যস্ত ছিল।

ঘটনার সময় সোহাগের স্ত্রী নাজমুন নাহার নূপুর বাজারে গিয়েছিলেন। পরে বাজার থেকে এসে দেখে দরজা বন্ধ তারপরে দুটি লাশ উদ্ধার করা হয়। তবে ঝুলন্ত অবস্থায় দুটি মৃতদেহ পৃথক কক্ষে ছিল।

পুলিশের এ কর্মকর্তা আরও জানান, দুজনেরই ঝুলন্ত লাশ উদ্ধার করা হয়েছে। এখন বাবা ছেলেকে মেরে সে নিজে আত্মহত্যা করেছে কিনা বিষয়টি তদন্ত করা হচ্ছে। ময়নাতদন্তের প্রতিবেদন পেলে মৃত্যুর কারণ জানা যাবে।

বাবা-ছেলের ঝুলন্ত মৃতদেহ উদ্ধার

আপডেট সময় : ১১:৫৯:০৩ অপরাহ্ন, বুধবার, ১১ নভেম্বর ২০২০

রাজধানীর মগবাজার নয়াটোলা একটি বাড়ির পাঁচতলা থেকে বাবা-ছেলের ঝুলন্ত মৃতদেহ উদ্ধার করেছে পুলিশ। নিহতরা হলেন- খাইরুল ইসলাম সোহাগ (৫৫) ও তার ছেলে শাহারাত ইসলাম আরিন (১৪)।

বুধবার (১১ নভেম্বর) হাতিরঝিল থানা পুলিশ বিকেলের দিকে সংবাদ পেয়ে মগবাজার নয়াটোলা র‍্যাব অফিসের পাশে একটি বাড়ির পাঁচতলা থেকে ঝুলন্ত মৃতদেহ উদ্ধার করে। পরে আইনি প্রক্রিয়া শেষে মৃতদেহ ময়নাতদন্তের জন্য রাত সাড়ে ৯টার দিকে ঢাকা মেডিকেল মর্গে পাঠিয়েছে।

বাদুর জুলে ডালে ডালে আর কেরানীগঞ্জের মানুষ ঝুলে নিলয় পরিবহনে

তাদের বাড়ি লক্ষ্মীপুর রামগঞ্জ উপজেলায় এলাকায়। বর্তমানে মগবাজার নয়াটোলা র‍্যাব অফিসের পাশে একটি ভবনের পাঁচতলার ভাড়া থাকত।

হাতিরঝিল থানার (ইন্সপেক্টর তদন্ত) মহিউদ্দিন ফারুকী ঘটনার সত্যতা নিশ্চিত করে জানান, সন্ধ্যার দিকে আমরা ঘটনাস্থলে গিয়ে বাবা-ছেলের ঝুলন্ত মৃতদেহ দেখতে পাই।

রূপপুর বিদ্যুৎ প্রকল্প:রাশিয়া থেকে এলো প্রথম পরমাণু চুল্লিপাত্র

তিনি আরও জানান, আরিন শারীরিক প্রতিবন্ধী ছিল, একটি হাসপাতালে তার চিকিৎসা চলছিল। তার বাবা ব্যবসার লোকসানের কারণে মানসিকভাবে বিপর্যস্ত ছিল।

ঘটনার সময় সোহাগের স্ত্রী নাজমুন নাহার নূপুর বাজারে গিয়েছিলেন। পরে বাজার থেকে এসে দেখে দরজা বন্ধ তারপরে দুটি লাশ উদ্ধার করা হয়। তবে ঝুলন্ত অবস্থায় দুটি মৃতদেহ পৃথক কক্ষে ছিল।

পুলিশের এ কর্মকর্তা আরও জানান, দুজনেরই ঝুলন্ত লাশ উদ্ধার করা হয়েছে। এখন বাবা ছেলেকে মেরে সে নিজে আত্মহত্যা করেছে কিনা বিষয়টি তদন্ত করা হচ্ছে। ময়নাতদন্তের প্রতিবেদন পেলে মৃত্যুর কারণ জানা যাবে।

হাতিরঝিল থানার (ইন্সপেক্টর তদন্ত) মহিউদ্দিন ফারুকী ঘটনার সত্যতা নিশ্চিত করে জানান, সন্ধ্যার দিকে আমরা ঘটনাস্থলে গিয়ে বাবা-ছেলের ঝুলন্ত মৃতদেহ দেখতে পাই।

তিনি আরও জানান, আরিন শারীরিক প্রতিবন্ধী ছিল, একটি হাসপাতালে তার চিকিৎসা চলছিল। তার বাবা ব্যবসার লোকসানের কারণে মানসিকভাবে বিপর্যস্ত ছিল।

ঘটনার সময় সোহাগের স্ত্রী নাজমুন নাহার নূপুর বাজারে গিয়েছিলেন। পরে বাজার থেকে এসে দেখে দরজা বন্ধ তারপরে দুটি লাশ উদ্ধার করা হয়। তবে ঝুলন্ত অবস্থায় দুটি মৃতদেহ পৃথক কক্ষে ছিল।

পুলিশের এ কর্মকর্তা আরও জানান, দুজনেরই ঝুলন্ত লাশ উদ্ধার করা হয়েছে। এখন বাবা ছেলেকে মেরে সে নিজে আত্মহত্যা করেছে কিনা বিষয়টি তদন্ত করা হচ্ছে। ময়নাতদন্তের প্রতিবেদন পেলে মৃত্যুর কারণ জানা যাবে।