ঢাকা ০৮:০৮ অপরাহ্ন, শনিবার, ১৩ ডিসেম্বর ২০২৫, ২৯ অগ্রহায়ণ ১৪৩২ বঙ্গাব্দ

রায়হান হত্যা: এএসআই আশেক এলাহী গ্রেফতার

News Editor
  • আপডেট সময় : ০১:১৪:১৭ অপরাহ্ন, বৃহস্পতিবার, ২৯ অক্টোবর ২০২০
  • / ১১১৬ বার পড়া হয়েছে

পুলিশ ফাঁড়িতে নির্যাতনে রায়হান আহমদ হত্যা মামলায় সিলেটের বন্দরবাজার পুলিশ ফাঁড়ির প্রত্যাহার হওয়া উপসহকারী পরিদর্শক (এএসআই) আশেক এলাহীকে গ্রেফতার করেছে পুলিশ ব্যুরো অব ইনভেস্টিগেশন (পিবিআই)। বুধবার দিবাগত রাতে এসএমপির রিজার্ভ অফিস থেকে তাকে গ্রেফতার করা হয়।

আশেক এলাহীকে আজই আদালতে তোলা হবে।

যুগান্তরকে এসব তথ্য নিশ্চিত করেছেন পিবিআই সিলেটের পুলিশ সুপার খালেকুজ্জামান।

গত ১১ অক্টোবর ভোরে সিলেট শহরের আখালিয়া এলাকার বাসিন্দা রায়হানকে বন্দরবাজার পুলিশ ফাঁড়িতে নেয়া হয়। সেখান থেকে অসুস্থ অবস্থায় সিলেট ওসমানী মেডিকেল কলেজ হাসপাতালে নেয়ার পর তিনি মারা যান।

তাকে ফাঁড়িতে নিয়ে ‘নির্যাতন’ করে হত্যা করা হয়েছে বলে অভিযোগ করেন রায়হানের স্ত্রী তাহমিনা আক্তার তান্নী। তিনি ১২ অক্টোবর কোতোয়ালি থানায় হত্যা মামলা করেন।

এ ঘটনায় ওই ফাঁড়ির ইনচার্জ এসআই আকবর হোসেন ভূঁইয়াসহ চার পুলিশ সদস্যকে বরখাস্ত করা হয়। এ ছাড়া প্রত্যাহার করা হয় তিন পুলিশ সদস্যকে।

রায়হান হত্যা: এএসআই আশেক এলাহী গ্রেফতার

আপডেট সময় : ০১:১৪:১৭ অপরাহ্ন, বৃহস্পতিবার, ২৯ অক্টোবর ২০২০

পুলিশ ফাঁড়িতে নির্যাতনে রায়হান আহমদ হত্যা মামলায় সিলেটের বন্দরবাজার পুলিশ ফাঁড়ির প্রত্যাহার হওয়া উপসহকারী পরিদর্শক (এএসআই) আশেক এলাহীকে গ্রেফতার করেছে পুলিশ ব্যুরো অব ইনভেস্টিগেশন (পিবিআই)। বুধবার দিবাগত রাতে এসএমপির রিজার্ভ অফিস থেকে তাকে গ্রেফতার করা হয়।

আশেক এলাহীকে আজই আদালতে তোলা হবে।

যুগান্তরকে এসব তথ্য নিশ্চিত করেছেন পিবিআই সিলেটের পুলিশ সুপার খালেকুজ্জামান।

গত ১১ অক্টোবর ভোরে সিলেট শহরের আখালিয়া এলাকার বাসিন্দা রায়হানকে বন্দরবাজার পুলিশ ফাঁড়িতে নেয়া হয়। সেখান থেকে অসুস্থ অবস্থায় সিলেট ওসমানী মেডিকেল কলেজ হাসপাতালে নেয়ার পর তিনি মারা যান।

তাকে ফাঁড়িতে নিয়ে ‘নির্যাতন’ করে হত্যা করা হয়েছে বলে অভিযোগ করেন রায়হানের স্ত্রী তাহমিনা আক্তার তান্নী। তিনি ১২ অক্টোবর কোতোয়ালি থানায় হত্যা মামলা করেন।

এ ঘটনায় ওই ফাঁড়ির ইনচার্জ এসআই আকবর হোসেন ভূঁইয়াসহ চার পুলিশ সদস্যকে বরখাস্ত করা হয়। এ ছাড়া প্রত্যাহার করা হয় তিন পুলিশ সদস্যকে।