ঢাকা ০৭:৫৭ অপরাহ্ন, রবিবার, ২৩ নভেম্বর ২০২৫, ৯ অগ্রহায়ণ ১৪৩২ বঙ্গাব্দ
শিরোনাম:
Logo খাগড়াছড়িতে সাংবাদিকদের সাথে নবাগত জেলা প্রশাসকের মতবিনিময় সভা অনুষ্ঠিত Logo মানবতাবিরোধী অপরাধ : ট্রাইব্যুনালে ১৩ সেনা কর্মকর্তা Logo ভুটানের প্রধানমন্ত্রীর সঙ্গে এনসিপি নেতাদের সাক্ষাৎ Logo প্রথম বাংলাদেশি হিসেবে তাইজুলের ২৫০ Logo যুদ্ধবিরতি লঙ্ঘন করে গাজায় ইসরায়েলি হামলা, নিহত ২৪ Logo কিশোরগঞ্জে মানব কল্যাণ ফাউন্ডেশনের উদ্যোগে কুরআন বিতরণ Logo মূকাভিনয়ে কৃতিত্ব রাখায় রিফাত ইসলামকে সম্মাননা প্রদান Logo বাজিতপুরে সৈয়দ এহসানুল হুদার কর্মী-সমর্থকদের ওপর বিএনপির নেতাকর্মীদের হামলা Logo দ্বিতীয়বারের মতো শ্রেষ্ঠ ওসি অষ্টগ্রাম থানার রুহুল আমিন Logo সাংবাদিকতার এক নক্ষত্র এম এ রশিদ ভূইয়ার ইন্তেকাল

সাবেক প্রতিমন্ত্রীর তিন বছরের কারাদণ্ড

Astha DESK
  • আপডেট সময় : ০২:৩৬:২৮ অপরাহ্ন, সোমবার, ১৪ অগাস্ট ২০২৩
  • / ১০৪৫ বার পড়া হয়েছে

সাবেক প্রতিমন্ত্রীর তিন বছরের কারাদণ্ড

আস্থা ডেস্কঃ

সাবেক প্রতিমন্ত্রী রেদোয়ান আহমেদের তিন বছরের কারাদণ্ড দিয়েছে আদালত। অর্থ আত্মসাতের দায়ে সাবেক মুক্তিযুদ্ধ বিষয়ক প্রতিমন্ত্রী রেদওয়ান আহমেদকে এ কারাদণ্ড দেন আদালত। পাশাপাশি ৫০ লাখ টাকা জরিমানা এবং সমপরিমাণ সম্পত্তি বাজেয়াপ্তের নির্দেশ দেয়া হয়েছে।

আজ সোমবার (১৪ আগস্ট) ঢাকার বিশেষ জজ-২ এর বিচারক মোঃ আখতারুজ্জামান এই রায় ঘোষণা করেন।
এছাড়া অভিযোগ প্রমাণিত না হওয়ায় মুক্তিযোদ্ধা সংসদের মহাসচিব শাহ আলম চৌধুরিকে খালাস প্রদান করেন। রেদোয়ান আহমেদ রায় ঘোষণার সময় পলাতক থাকায় আদালত তার বিরুদ্ধে গ্রেপ্তারি পরোয়া জারি করেছেন।

২০০৭ সালে ১৯ ডিসেম্বর ২ কোটি ৯৫ লাখ টাকার আয়বহির্ভূত সম্পদ অর্জন ও ৪ কোটি ৫ লাখ টাকার সম্পদের তথ্য গোপনের অভিযোগ আনা হয় রেদোয়ান আহমেদের বিরুদ্ধে। তদন্তকারী কর্মকর্তা মামলাটি তদন্ত শেষ করে ২০০৮ সালের ৭ জুলাই অভিযোগপত্র দাখিল করেন। পরে একইবছর মামলার বৈধতা নিয়ে হাইকোর্টে আবেদন করেন রেদোয়ান আহমেদ।

২০০৮ সালে রেদোয়ানের করা রিট আবেদনের শুনানির পর আদালত তাকে জামিন দেন। আদালত একইসঙ্গে এই মামলার বিচারিক কার্যক্রমের ওপর স্থগিতাদেশ দেন এবং রুল দেন, কেন এই কার্যক্রমকে বাতিল করা হবে না। দুদককে রুলের জবাব দিতে বলা হয়।

২০০৮ এর ৮ জুলাই, এই মামলার তদন্তকারী কর্মকর্তা ও দুদকের তৎকালীন সহকারী পরিচালক শাহীন আরা মমতাজ রেদোয়ান আহমেদ ও তার স্ত্রী মমতাজ আহমেদের বিরুদ্ধে চিফ মেট্রোপলিটন ম্যাজিস্ট্রেটের আদালতে অভিযোগপত্র জমা দেন। অভিযোগপত্রে তিনি রাষ্ট্রপক্ষসহ ৩৫ জন সাক্ষীর নাম উল্লেখ করেন।

২০০৭ সালের ১৯ ডিসেম্বর দুদক এই দম্পতির বিরুদ্ধে রমনা থানায় মামলা দায়ের করেছিল। তবে হাইকোর্ট একটি রিট আবেদনের প্রেক্ষিতে ২০০৮ সালের জুলাই মাসে মমতাজ আহমেদের বিরুদ্ধে বিচারিক কার্যক্রম বাতিল করে। স্বামীকে অবৈধ সম্পদ অর্জনে সহায়তার অভিযোগে মমতাজের বিরুদ্ধে মামলা দায়ের করা হয়েছিল।

ট্যাগস :

সাবেক প্রতিমন্ত্রীর তিন বছরের কারাদণ্ড

আপডেট সময় : ০২:৩৬:২৮ অপরাহ্ন, সোমবার, ১৪ অগাস্ট ২০২৩

সাবেক প্রতিমন্ত্রীর তিন বছরের কারাদণ্ড

আস্থা ডেস্কঃ

সাবেক প্রতিমন্ত্রী রেদোয়ান আহমেদের তিন বছরের কারাদণ্ড দিয়েছে আদালত। অর্থ আত্মসাতের দায়ে সাবেক মুক্তিযুদ্ধ বিষয়ক প্রতিমন্ত্রী রেদওয়ান আহমেদকে এ কারাদণ্ড দেন আদালত। পাশাপাশি ৫০ লাখ টাকা জরিমানা এবং সমপরিমাণ সম্পত্তি বাজেয়াপ্তের নির্দেশ দেয়া হয়েছে।

আজ সোমবার (১৪ আগস্ট) ঢাকার বিশেষ জজ-২ এর বিচারক মোঃ আখতারুজ্জামান এই রায় ঘোষণা করেন।
এছাড়া অভিযোগ প্রমাণিত না হওয়ায় মুক্তিযোদ্ধা সংসদের মহাসচিব শাহ আলম চৌধুরিকে খালাস প্রদান করেন। রেদোয়ান আহমেদ রায় ঘোষণার সময় পলাতক থাকায় আদালত তার বিরুদ্ধে গ্রেপ্তারি পরোয়া জারি করেছেন।

২০০৭ সালে ১৯ ডিসেম্বর ২ কোটি ৯৫ লাখ টাকার আয়বহির্ভূত সম্পদ অর্জন ও ৪ কোটি ৫ লাখ টাকার সম্পদের তথ্য গোপনের অভিযোগ আনা হয় রেদোয়ান আহমেদের বিরুদ্ধে। তদন্তকারী কর্মকর্তা মামলাটি তদন্ত শেষ করে ২০০৮ সালের ৭ জুলাই অভিযোগপত্র দাখিল করেন। পরে একইবছর মামলার বৈধতা নিয়ে হাইকোর্টে আবেদন করেন রেদোয়ান আহমেদ।

২০০৮ সালে রেদোয়ানের করা রিট আবেদনের শুনানির পর আদালত তাকে জামিন দেন। আদালত একইসঙ্গে এই মামলার বিচারিক কার্যক্রমের ওপর স্থগিতাদেশ দেন এবং রুল দেন, কেন এই কার্যক্রমকে বাতিল করা হবে না। দুদককে রুলের জবাব দিতে বলা হয়।

২০০৮ এর ৮ জুলাই, এই মামলার তদন্তকারী কর্মকর্তা ও দুদকের তৎকালীন সহকারী পরিচালক শাহীন আরা মমতাজ রেদোয়ান আহমেদ ও তার স্ত্রী মমতাজ আহমেদের বিরুদ্ধে চিফ মেট্রোপলিটন ম্যাজিস্ট্রেটের আদালতে অভিযোগপত্র জমা দেন। অভিযোগপত্রে তিনি রাষ্ট্রপক্ষসহ ৩৫ জন সাক্ষীর নাম উল্লেখ করেন।

২০০৭ সালের ১৯ ডিসেম্বর দুদক এই দম্পতির বিরুদ্ধে রমনা থানায় মামলা দায়ের করেছিল। তবে হাইকোর্ট একটি রিট আবেদনের প্রেক্ষিতে ২০০৮ সালের জুলাই মাসে মমতাজ আহমেদের বিরুদ্ধে বিচারিক কার্যক্রম বাতিল করে। স্বামীকে অবৈধ সম্পদ অর্জনে সহায়তার অভিযোগে মমতাজের বিরুদ্ধে মামলা দায়ের করা হয়েছিল।