নভেল করোনাভাইরাসের সংক্রমণ বিস্তার রোধে ফের ‘ঘরে থাকার’ নির্দেশ জারি করেছেন আয়ারল্যান্ডের প্রধানমন্ত্রী মিশেল মার্টিন। ইউরোপের মধ্যে কঠোরতম লকডাউন ঘোষণা করেছেন তিনি।
করোনা সংক্রমণরোধে পাঁচটি ধাপের একটি পরিকল্পনা নিয়ে এগোচ্ছিলো আয়ারল্যান্ড। প্রথম, দ্বিতীয়, তৃতীয় ধাপেও সংক্রমণরোধ সম্ভব হয়নি, বরং শ’ ছাড়িয়ে প্রতিদিন হাজারেরও বেশি আক্রান্ত হচ্ছে গেলো কয়েক সপ্তাহ ধরে। এ অবস্থায় পাঁচ নম্বর ধাপে পুরো লকডাউনের ঘোষণা প্রধানমন্ত্রী মিহল মার্টিনের।
প্রথম লকডাউনে স্কুলগুলো বন্ধ থাকলেও দ্বিতীয় লকডাউনে স্কুলগুলো খোলা রেখেই বুধবার মধ্যরাত থেকে কার্যকর হচ্ছে বিধি-নিষেধ।
সংক্রমণের ঊর্ধ্বগতি ভাবিয়ে তুলছে বাংলাদেশি কমিউনিটিকেও। তবে সঠিক সময়ে সরকার লকডাউনের সিদ্ধান্ত নিয়েছে বলে মত তাদের।
পাকিস্তানে আবাসিক ভবনে বিস্ফোরণ, আহত ২০,নিহত ৫
আয়ারল্যান্ড প্রবাসী এক বাংলাদেশি বলেন, গেলো কয়েক সপ্তাহ ধরে করোনা আক্রান্ত রোগীর সংখ্যা বাড়ছে। বর্তমানে প্রতিদিন প্রায় ১ হাজার মানুষের শরীরে করোনা ভাইরাসের উপস্থিতি মিলছে। আয়ারল্যান্ডের আয়তন এবং জনসংখ্যার আনুপাতিক হারে এ সংখ্যা অনেক বেশি। এ কারণে সরকার সময় উপযোগী সিদ্ধান্ত নিয়েছে বলে আমাদের বিশ্বাস।
দেশটিতে এখন পর্যন্ত আক্রান্ত হয়েছেন ৫২ হাজারের বেশি মানুষ।