এলিমিনেটরের ২য় ম্যাচে টস জিতে ফিল্ডিং করার সিদ্ধান্ত নেয় মুলতান সুলতানস। তবে শুরু টা ভালো হয়নি তাদের। তাদের সিদ্ধান্ত ভুল প্রমাণ করেন তামিম। ১৮২ রান সংগ্রহ করেছে লাহোর কালান্দার্স ।
দ্রুত রান তোলা শুরু করে তামিম। অপর প্রান্তে ফাখার জামান স্ট্রাইকে বেশি না গেলেও একাই রান করছিলো তামিম, তবে লম্বা হয়নি তার ইনিংস। গত ম্যাচের মতই এ ম্যাচেও শুরুটা ধরে রাখতে পারেনি তিনি।
ম্যাচের ৫ম ওভারের ৫ম বলে জুনায়েদ খানের বলে খুশদিলের হাতে ক্যাচ দিয়ে প্যাভিলিয়নে ফেরেন। সাজঘরে আসার আগে ২০ বলে ৩০ রানের ইনিংস খেলেন, যেখানে ৫ টি বাউন্ডারি ছিল। তার বিদায়ের পর ক্রিজে আসে অধিনায়ক সোহাইল আখতার। তবে এসে তিনি থিতু হতে পারেন নি। দ্রুত আউট হয়ে প্যাভিলিয়নে ফেরেন তিনি।
পাকিস্তান ও ভারতকে হারানো সবসময়ই উপভোগ্য: তামিম
৪ বলে ৫ রান করে মোহাম্মদ ইলিয়াসের বলে রাইলি রুশোর হাতে ক্যাচ দিয়ে সাজঘরে ফেরেন তিনি। ৪৫ রানে উইকেট শুন্য থাকার পর ৫৪ রানে ২ উইকেট হারিয়ে চাপে পরে লাহোর। এরপর ফাখার জামান ও মোহাম্মদ হাফিজ এসে চাপ সামাল দেন। ২ জন মিলে গড়েন ৪০ রানের জুটি। আগের ম্যাচের সেরা প্লেয়ার হাফিজ এই ম্যাচে ওয়ানডে মেজাজে ২১ বলে ১৯ রান করে আফ্রিদির বলে লিথের হাতে ক্যাচ আউট হয়।
বিশ্বকাপজয়ী জুনিয়র টাইগার ক্রিকেটার সজিবের আত্মহত্যা
পর পর ৩ ওভারে হাফিজ, ফাখার ও ডাংক এর উইকেট গেলে বড় সংগ্রহের স্বপ্নে ধাক্কা খায়। লিথের বলে তানভীরের হাতে ক্যাচ দিয়ে ফাখার প্যাভিলিয়নে ফেরেন ৩৬ বলে ৪৬ রান করে।
পরের ওভারে আফ্রিদির বলে বোল্ড হয়ে ফেরত যায় বেন ডাংক।
তবে শেষ দিকে এসে অসাধারণ এক পার্টনারশিপ গড়েন ডেভিড উইজা ও সামিথ প্যাটেল। মাত্র ২৭ বলে অর্ধশতক পার্টনারশিপ গড়েন তারা।
শচীন টেন্ডুলকার ১৫ নভেম্বর, টেস্টের শুরু ও শেষ
জুনায়েদ খানের ১৯তম ওভারে ২০ রান করেন উইজা। শেষ ওভারে সামিথ প্যাটেল আউট হওয়ার আগে ১৬ বলে ২৬ রান করেন তিনি।
উইজা শেষ পর্যন্ত ২১ বলে ৪৮ রানে অপরাজিত থাকে এবং শেষ পর্যন্ত ১৮২ রান সংগ্রহ করেছে লাহোর কালান্দার্স ।