DoinikAstha Epaper Version
ঢাকারবিবার ১৯শে মে ২০২৪
ঢাকারবিবার ১৯শে মে ২০২৪

আজকের সর্বশেষ সবখবর

কোন তেল বেশি স্বাস্থ্যসম্মত, সয়াবিন না সরিষা?

DoinikAstha
এপ্রিল ৩, ২০২১ ৬:২৭ পূর্বাহ্ণ
Link Copied!

সঠিকভাবে ও গুণগতভাবে রান্না করা খাবার খাওয়ার ফলে শরীর ও স্বাস্থ্য দুটোই ভালো থাকে। সবজি থেকে শুরু করে তরকারির সকল কিছু ভালো হওয়ার পরও অনেক সময় তেলের জন্য তরকারির স্বাদ নষ্ট হয়ে যায়। আবার কিছু তেল স্বাদ ঠিক রাখলেও পুষ্টিসহ অন্যান্য স্বাস্থ্য গুণাগুণ নষ্ট করে দেয়।

কমবেশি সকল তেলেই চর্বি বা ফ্যাট থাকে। সাধারণত স্যাচুরেটেড, মনো-আনস্যাচুরেটেড ও পলি-আনস্যাচুরেটেড ফ্যাট উপাদান থাকে। এসব উপাদান শরীরে রক্তের কোলেস্টেরলের মাত্রার হেরফের করে থাকে। স্যাচুরেটেড ফ্যাট রক্তের কোলেস্টেরলের মাত্রা বাড়িয়ে দেয়। এতে হৃদরোগের ঝুঁকি বেশি থাকে। তাই স্যাচুরেটেড ফ্যাটযুক্ত তেলের ব্যবহার এড়িয়ে চলা উচিত।

পলি-আনস্যাচুরেটেড ফ্যাট ও মনো-আনস্যাচুরেটেড ফ্যাট স্বাস্থ্যের জন্য ভালো। সকল প্রকার তেলের বোতলের গায়েই ফ্যাটের মাত্রা উল্লেখ থাকে। তাই কেনার আগে অবশ্যই এটা দেখে নেবেন। আবার যে তাপমাত্রায় তেল পুড়ে ফ্যাটগুলো ভেঙে ফ্রি রেডিক্যাল সৃষ্টি করে সেসব শরীরের জন্য একদমই ভালো নয়।

সয়াবিন তেল : সয়াবিন জাতীয় তেলে স্যাচুরেটেড ফ্যাট ৩৫ শতাংশের কম এবং আনস্যাচুরেটেড ফ্যাট ৫০ শতাংশের বেশি থাকে। এছাড়া এর স্মোক পয়েন্টও অনেক বেশি, প্রায় ২৫৬ ডিগ্রি। রান্না, ভাজা বা পোড়া ইত্যাদি খাবারের জন্য সয়াবিন ভালো। এ তেল স্বাস্থ্যের জন্য ভালো। তবে ডায়াবেটিস, স্থূলতা, স্নায়ুজনিত রোগের ক্ষেত্রে বিপরীত। তাদের জন্য সয়াবিন এড়িয়ে চলা উচিত।

সানফ্লাওয়ার তেল : এই তেলের স্মোক পয়েন্টও অনেক বেশি। দৈনন্দিন জীবনের যাবতীয় রান্নার জন্য উপযোগী এই তেল। ওমেগা-৩ ও ওমেগা-৬ উপাদান রয়েছে, যা কিনা রক্তের খারাপ কোলেস্টেরলের মাত্র নিয়ন্ত্রণে রাখে।

সরিষার তেল : মনো-আনস্যাচুরেটেড ফ্যাটের পরিমাণ প্রায় ৬০ শতাংশ থাকে এই তেলে। তাই শরীরের কোলেস্টেরলের ভারসাম্য রক্ষায় বেশ উপকারী সরিষার তেল। নিয়মিত খাওয়ার ফলে কার্ডিওভাসকুলার রোগের ঝুঁকি হ্রাস হয়। প্রাচীনকাল থেকে ওষুধি গুণের জন্য ব্যবহার হয়ে আসছে এই তেল। সম্প্রতি সময়ে সয়াবিনের ব্যবহার বৃদ্ধি পাওয়ায় গুরুত্ব কমছে সরিষার তেলের।

বিনা অনুমতিতে এই সাইটের সংবাদ, আলোকচিত্র অডিও ও ভিডিও ব্যবহার করা বেআইনি।
সেহরির শেষ সময় - ভোর ৩:৫০
ইফতার শুরু - সন্ধ্যা ৬:৩৭
  • ফজর
  • যোহর
  • আছর
  • মাগরিব
  • এশা
  • সূর্যোদয়
  • ৩:৫৫
  • ১১:৫৮
  • ৪:৩২
  • ৬:৩৭
  • ৮:০০
  • ৫:১৬