ঢাকা ০১:০৮ অপরাহ্ন, সোমবার, ১৫ সেপ্টেম্বর ২০২৫, ৩১ ভাদ্র ১৪৩২ বঙ্গাব্দ

চীনকে ‘কাবু’ করতে তাইওয়ানের নতুন সাবমেরিন

Rayhan Zaman
  • আপডেট সময় : ১০:২৯:৪৯ পূর্বাহ্ন, বৃহস্পতিবার, ২৮ সেপ্টেম্বর ২০২৩
  • / ১০১২ বার পড়া হয়েছে

চীনের আক্রমণ থেকে নিজেদের উপকূল রক্ষা করতে প্রথমবারের মতো ঘরোয়া সাবমেরিন তৈরি করছে তাইওয়ান। বৃহস্পতিবার দেশটির প্রেসিডেন্ট সাই ইং ওয়েন বন্দর নগরী কাওশিউং- এ এটির উদ্বোধন করেন।

খবর বিবিসির উদ্বোধনের পর সাই ইং ওয়েন সাবমেরিনের সামনে দাঁড়িয়ে বলেন, ইতিহাস চিরকাল এই দিনটিকে মনে রাখবে।

তিনি আরও বলেন, ঘরোয়াভাবে সাবমেরিন তৈরির ধারণাটিকে আগে অসম্ভব বলে মনে হতো। কিন্তু আমরা তা করে দেখিয়েছি, আমরা এটা পেরেছি।

দেশটির সামরিক কর্মকর্তারা জানান, সাবমেরিনটি ২০২৪ সালের শেষের দিকে নৌবাহিনীর কাছে হস্তান্তর করা হবে। ডিজেল এবং বিদ্যুতচালিত এই সাবমেরিনটি তৈরিতে ১.৫৪ বিলিয়ন ডলার ব্যয় হয়েছে। সাবমেরিনটির নাম দেওয়া হয়েছে ‘হাইকুন’। উড়তে পারে এমন এক পৌরাণিক বিশাল মাছের নাম অনুসারে এটির নামকরণ করা হয়।

তাইওয়ান নিজেদের স্বাধীন দেশ হিসেবে দাবি করে। এই ভূখণ্ডের সবকিছু থাকার পরও জাতিসংঘের স্বীকৃতি নেই। আর চীন এই এলাকাকে নিজেদের অংশ মনে করে। চীনের কেন্দ্রীয় সরকারের ভাষ্য, প্রয়োজন হলে শক্তি প্রয়োগ করে এই ভূখণ্ডকে মূল ভূখণ্ডের সঙ্গে একীভূত করা হবে।

ট্যাগস :

চীনকে ‘কাবু’ করতে তাইওয়ানের নতুন সাবমেরিন

আপডেট সময় : ১০:২৯:৪৯ পূর্বাহ্ন, বৃহস্পতিবার, ২৮ সেপ্টেম্বর ২০২৩

চীনের আক্রমণ থেকে নিজেদের উপকূল রক্ষা করতে প্রথমবারের মতো ঘরোয়া সাবমেরিন তৈরি করছে তাইওয়ান। বৃহস্পতিবার দেশটির প্রেসিডেন্ট সাই ইং ওয়েন বন্দর নগরী কাওশিউং- এ এটির উদ্বোধন করেন।

খবর বিবিসির উদ্বোধনের পর সাই ইং ওয়েন সাবমেরিনের সামনে দাঁড়িয়ে বলেন, ইতিহাস চিরকাল এই দিনটিকে মনে রাখবে।

তিনি আরও বলেন, ঘরোয়াভাবে সাবমেরিন তৈরির ধারণাটিকে আগে অসম্ভব বলে মনে হতো। কিন্তু আমরা তা করে দেখিয়েছি, আমরা এটা পেরেছি।

দেশটির সামরিক কর্মকর্তারা জানান, সাবমেরিনটি ২০২৪ সালের শেষের দিকে নৌবাহিনীর কাছে হস্তান্তর করা হবে। ডিজেল এবং বিদ্যুতচালিত এই সাবমেরিনটি তৈরিতে ১.৫৪ বিলিয়ন ডলার ব্যয় হয়েছে। সাবমেরিনটির নাম দেওয়া হয়েছে ‘হাইকুন’। উড়তে পারে এমন এক পৌরাণিক বিশাল মাছের নাম অনুসারে এটির নামকরণ করা হয়।

তাইওয়ান নিজেদের স্বাধীন দেশ হিসেবে দাবি করে। এই ভূখণ্ডের সবকিছু থাকার পরও জাতিসংঘের স্বীকৃতি নেই। আর চীন এই এলাকাকে নিজেদের অংশ মনে করে। চীনের কেন্দ্রীয় সরকারের ভাষ্য, প্রয়োজন হলে শক্তি প্রয়োগ করে এই ভূখণ্ডকে মূল ভূখণ্ডের সঙ্গে একীভূত করা হবে।