ঢাকা ০৭:১৬ অপরাহ্ন, মঙ্গলবার, ১৬ সেপ্টেম্বর ২০২৫, ১ আশ্বিন ১৪৩২ বঙ্গাব্দ

এডভোকেট হাবিবের ঝুলন্ত মরদেহ উদ্ধার: এলাকায় শোকের ছায়া

Rayhan Zaman
  • আপডেট সময় : ১১:১৩:৫১ পূর্বাহ্ন, বৃহস্পতিবার, ১৬ জানুয়ারী ২০২৫
  • / ১০৬৫ বার পড়া হয়েছে

কিশোরগঞ্জের হোসেনপুর উপজেলার বাসুরচর গ্রামের আমিন কাসেমের একমাত্র পুত্র ও তরুণ এডভোকেট হাবিবুল্লাহ হাবিবের (৩২)ঝুলন্ত মরদেহ ঢাকার একটি ভাড়াটিয়া বাসা থেকে উদ্ধার করেছে পুলিশ।

সংশ্লিষ্ট সূত্রে জানা যায়, এডভোকেট হাবিবুল্লাহ বিগত ২০২৩ সাল থেকে ঢাকা বারের সাবেক সভাপতি এ্যাডভোকেট মিজানুর রহমান মামুনের জুনিয়র হিসেবে আইন পেশায় যুক্ত ছিলেন। গত ৫ আগষ্টের পর এ্যাডভোকেট মামুন আত্মগোপনে চলে গেলে তার চলমান মামলাগুলো এ্যাডভোকেট হাবিবুল্লাহই দেখভাল করতেন। পারিবারিক সুত্র জানায়, প্রয়াত হাবিব ঢাকার কাঠালবাগান এলাকার স্কুল স্ট্রিট রোডের ১১/৩ নম্বর বাসায় ভাড়া থাকতেন।

গত বুধবার (১৫ জানুয়ারী) সকালে মোবাইল ফোনে তাকে না পেয়ে সহকর্মীরা বাসায় খোঁজ নিতে গিয়ে দেখেন সিলিং ফ্যানে তাঁর লাশ ঝুলছে।পরে কলাবাগান থানাকে বিষয়টি অবহিত করলে পুলিশ এসে লাশ উদ্ধার করে ময়না তদন্তের জন্য ঢাকা মেডিকেল কলেজ হাসপাতালে প্রেরণ করেন। ময়না তদন্ত শেষে বুধবার বিকেলে ঢাকা মেডিকেল কলেজ মসজিদের সামনে প্রথম জানাযা এবং বৃহস্পতিবার( ১৬ জানুয়ারি) সকালে মরহুমের পৈত্রিক নিবাস হোসেনপুর উপজেলার বাসুরচর পূর্বপাড়া ঈদগাহ মাঠে দ্বিতীয় জানাযা শেষে পারিবারিক কবরস্থানে তাকে দাফন করা হয়। একমাত্র উচ্চ শিক্ষিত ও সুপ্রতিষ্ঠিত সন্তানকে হারিয়ে বাকরুদ্ধ ও দিশেহারা হয়ে পড়েছেন তার পরিবার। তারা এটিকে পরিকল্পিত হত্যাকান্ড বলে সুষ্ঠু তদন্তেরও দাবি জানান। এদিকে তরুণ এডভোকেট হাবিবের মৃত্যুতে পুরো এলাকায় নেমে এসেছে শোকের ছায়া।

এডভোকেট হাবিবের ঝুলন্ত মরদেহ উদ্ধার: এলাকায় শোকের ছায়া

আপডেট সময় : ১১:১৩:৫১ পূর্বাহ্ন, বৃহস্পতিবার, ১৬ জানুয়ারী ২০২৫

কিশোরগঞ্জের হোসেনপুর উপজেলার বাসুরচর গ্রামের আমিন কাসেমের একমাত্র পুত্র ও তরুণ এডভোকেট হাবিবুল্লাহ হাবিবের (৩২)ঝুলন্ত মরদেহ ঢাকার একটি ভাড়াটিয়া বাসা থেকে উদ্ধার করেছে পুলিশ।

সংশ্লিষ্ট সূত্রে জানা যায়, এডভোকেট হাবিবুল্লাহ বিগত ২০২৩ সাল থেকে ঢাকা বারের সাবেক সভাপতি এ্যাডভোকেট মিজানুর রহমান মামুনের জুনিয়র হিসেবে আইন পেশায় যুক্ত ছিলেন। গত ৫ আগষ্টের পর এ্যাডভোকেট মামুন আত্মগোপনে চলে গেলে তার চলমান মামলাগুলো এ্যাডভোকেট হাবিবুল্লাহই দেখভাল করতেন। পারিবারিক সুত্র জানায়, প্রয়াত হাবিব ঢাকার কাঠালবাগান এলাকার স্কুল স্ট্রিট রোডের ১১/৩ নম্বর বাসায় ভাড়া থাকতেন।

গত বুধবার (১৫ জানুয়ারী) সকালে মোবাইল ফোনে তাকে না পেয়ে সহকর্মীরা বাসায় খোঁজ নিতে গিয়ে দেখেন সিলিং ফ্যানে তাঁর লাশ ঝুলছে।পরে কলাবাগান থানাকে বিষয়টি অবহিত করলে পুলিশ এসে লাশ উদ্ধার করে ময়না তদন্তের জন্য ঢাকা মেডিকেল কলেজ হাসপাতালে প্রেরণ করেন। ময়না তদন্ত শেষে বুধবার বিকেলে ঢাকা মেডিকেল কলেজ মসজিদের সামনে প্রথম জানাযা এবং বৃহস্পতিবার( ১৬ জানুয়ারি) সকালে মরহুমের পৈত্রিক নিবাস হোসেনপুর উপজেলার বাসুরচর পূর্বপাড়া ঈদগাহ মাঠে দ্বিতীয় জানাযা শেষে পারিবারিক কবরস্থানে তাকে দাফন করা হয়। একমাত্র উচ্চ শিক্ষিত ও সুপ্রতিষ্ঠিত সন্তানকে হারিয়ে বাকরুদ্ধ ও দিশেহারা হয়ে পড়েছেন তার পরিবার। তারা এটিকে পরিকল্পিত হত্যাকান্ড বলে সুষ্ঠু তদন্তেরও দাবি জানান। এদিকে তরুণ এডভোকেট হাবিবের মৃত্যুতে পুরো এলাকায় নেমে এসেছে শোকের ছায়া।