কিশোরগঞ্জের হোসেনপুরে মাদক ব্যবসা ও সেবনের প্রতিবাদ করায় (২৮ শে মার্চ) বিকালে উপজেলার ধুলিহর গ্রামের ময়নার দিঘির পাড় সংলগ্ন খোকন মিয়ার ছেলে পলাশ মিয়া কে হত্যার উদ্দেশ্যে গুরুত্বতর আঘাতের ঘটনায় কিশোর গ্যাং এর মূল হোতা মাদক ব্যবসায়ী সুজনসহ ৫ জনকে গ্রেফতার করেছে পুলিশ।
বুধবার (৫ এপ্রিল) হোসেনপুর থানায় মামলাটি দায়ের করেন গুরুতর আঘাতপ্রাপ্ত পলাশ মিয়া।মামলা নং-০২ ঘটনার মূল হোতা আসামী ১। সুজন মিয়া (৩৭), পিতা-মৃত লাল মাহামুদ বেপারী, ২। মোঃ অর্জন (২৬), পিতা- মোঃ আব্দুল হোসেন, ৩। রফিক মিয়া(২২), ৪। মিনহাজ উদ্দিন (২০), উভয় পিতা- খোকা মিয়া, সর্ব সাং- দক্ষিন আড়াইবাড়িয়া, ৫। হায়দার মিয়া(২২), পিতা-মোঃ হযরত আলী, সাং- ধুলিহর (মাই পরশপাড়া) নতুন বাজার মোড় ও আশপাশ এলাকা হইতে একই দিন ভোর বেলায় গ্রেফতার করে হোসেনপুর থানা পুলিশ। আসামীগণ বখাটে, দাঙ্গাবাজ, ঝগড়াটে, মাদকসেবী ও কিশোর গ্যাং এর সক্রিয় সদস্য। এলাকার সঙ্গবদ্ধ মাদকসেবনকারী, মাদক আমদানি ও চক্রের সহিত জড়িত এবং এলাকায় মাদক সেবন, অনৈতিক কাজকর্ম করে উঠতি বয়সের ছেলেদের নষ্ট করিতেছে মর্মে অভিযোগ রয়েছে। এজাহার নামীয় সকল আসামীগণ পরস্পর যোগসাজসে এবং একই উদ্দেশ্যে দলবদ্ধ ভাবে আসিয়া বাদী এবং তার সহোদর ভাইকে ডাক দিয়া ময়নার দিঘির পাড়ে নিয়া পূর্ব হইতে বালু ও ঝুপঝাড়ে আনিয়া রাখা ধারালো দা, ছুরি, সুইচ গিয়ার, লাঠি, লোহার রড ইত্যাদি দিয়া বাদী পলাশ মিয়ার উপর অতর্কিত হামলা করে। আসামী সুজনের বিরুদ্ধে এই ঘটনা ছাড়াও কিশোরগঞ্জের হোসেনপুর থানার এফআইআর নং-১, তারিখ- ০৩ আগস্ট, ২০১০, ধারা-১৪৩/৩২৩/৩২৬/৩৮৫/৩৮৬/৩৭৯/১১৪/৩৪ পেনাল কোড-১৮৬০ এবং এফআইআর নং-১১/৭৯, তারিখ- ১৬ জুলাই, ২০২০, ধারা- ৩৬(১) সারণির ১০(ক)/৪১ মাদকদ্রব্য নিয়ন্ত্রণ আইনে মামলা রয়েছে।
হোসেনপুর থানা অফিসার ইনচার্জ (ওসি) জানান, গ্রেফতারকৃত আজ আসামিকে কিশোরগঞ্জ বিজ্ঞ আদালতে প্রেরণ করা হয়েছে। তিনি আরো জানান, থানা পুলিশ প্রতিনিয়ত কিশোর অপরাধ প্রবণতা হ্রাসকল্পে প্রতিটি এলাকার বিটে বিটে অঞ্চলে, মসজিদ, মাদ্রাসা ও শিক্ষা প্রতিষ্ঠান ভিত্তিক সচেতনতামূলক কার্যক্রম পরিচালনা করে যাচ্ছে। কিশোর অপরাধীদের দৌরাত্ম্য দূরীকরণে আইনশৃঙ্খলা বাহিনীকে সাধারণ মানুষ এবং স্থানীয় গণ্যমান্য ব্যক্তিদের তথ্য- উপাত্ত দিয়ে সর্বাত্বক সহযোগিতা করা সময়ের উপযুক্ত দাবি। আমি মনে করি, যে সমাজের মানুষ যত বেশি সচেতন সে সমাজে অপরাধ প্রবনতা তথ কম। প্রত্যেকটি অপরাজনক ঘটনার প্রেক্ষিতে আইনগত ব্যবস্থা গ্রহনে থানা পুলিশের তৎপরতা অব্যাহত থাকবে।্যবসা ও সেবনের প্রতিবাদ করায় (২৮ শে মার্চ) বিকালে উপজেলার ধুলিহর গ্রামের ময়নার দিঘির পাড় সংলগ্ন খোকন মিয়ার ছেলে পলাশ মিয়া কে হত্যার উদ্দেশ্যে গুরুত্বতর আঘাতের ঘটনায় কিশোর গ্যাং এর মূল হোতা মাদক ব্যবসায়ী সুজনসহ ৫ জনকে গ্রেফতার করেছে পুলিশ। বুধবার (৫ এপ্রিল) হোসেনপুর থানায় মামলাটি দায়ের করেন গুরুতর আঘাতপ্রাপ্ত পলাশ মিয়া।মামলা নং-০২ ঘটনার মূল হোতা আসামী ১। সুজন মিয়া (৩৭), পিতা-মৃত লাল মাহামুদ বেপারী, ২। মোঃ অর্জন (২৬), পিতা- মোঃ আব্দুল হোসেন, ৩। রফিক মিয়া(২২), ৪। মিনহাজ উদ্দিন (২০), উভয় পিতা- খোকা মিয়া, সর্ব সাং- দক্ষিন আড়াইবাড়িয়া, ৫। হায়দার মিয়া(২২), পিতা-মোঃ হযরত আলী, সাং- ধুলিহর (মাই পরশপাড়া) নতুন বাজার মোড় ও আশপাশ এলাকা হইতে একই দিন ভোর বেলায় গ্রেফতার করে হোসেনপুর থানা পুলিশ। আসামীগণ বখাটে, দাঙ্গাবাজ, ঝগড়াটে, মাদকসেবী ও কিশোর গ্যাং এর সক্রিয় সদস্য। এলাকার সঙ্গবদ্ধ মাদকসেবনকারী, মাদক আমদানি ও চক্রের সহিত জড়িত এবং এলাকায় মাদক সেবন, অনৈতিক কাজকর্ম করে উঠতি বয়সের ছেলেদের নষ্ট করিতেছে মর্মে অভিযোগ রয়েছে। এজাহার নামীয় সকল আসামীগণ পরস্পর যোগসাজসে এবং একই উদ্দেশ্যে দলবদ্ধ ভাবে আসিয়া বাদী এবং তার সহোদর ভাইকে ডাক দিয়া ময়নার দিঘির পাড়ে নিয়া পূর্ব হইতে বালু ও ঝুপঝাড়ে আনিয়া রাখা ধারালো দা, ছুরি, সুইচ গিয়ার, লাঠি, লোহার রড ইত্যাদি দিয়া বাদী পলাশ মিয়ার উপর অতর্কিত হামলা করে। আসামী সুজনের বিরুদ্ধে এই ঘটনা ছাড়াও কিশোরগঞ্জের হোসেনপুর থানার এফআইআর নং-১, তারিখ- ০৩ আগস্ট, ২০১০, ধারা-১৪৩/৩২৩/৩২৬/৩৮৫/৩৮৬/৩৭৯/১১৪/৩৪ পেনাল কোড-১৮৬০ এবং এফআইআর নং-১১/৭৯, তারিখ- ১৬ জুলাই, ২০২০, ধারা- ৩৬(১) সারণির ১০(ক)/৪১ মাদকদ্রব্য নিয়ন্ত্রণ আইনে মামলা রয়েছে। হোসেনপুর থানা অফিসার ইনচার্জ (ওসি) জানান, গ্রেফতারকৃত আজ আসামিকে কিশোরগঞ্জ বিজ্ঞ আদালতে প্রেরণ করা হয়েছে। তিনি আরো জানান, থানা পুলিশ প্রতিনিয়ত কিশোর অপরাধ প্রবণতা হ্রাসকল্পে প্রতিটি এলাকার বিটে বিটে অঞ্চলে, মসজিদ, মাদ্রাসা ও শিক্ষা প্রতিষ্ঠান ভিত্তিক সচেতনতামূলক কার্যক্রম পরিচালনা করে যাচ্ছে। কিশোর অপরাধীদের দৌরাত্ম্য দূরীকরণে আইনশৃঙ্খলা বাহিনীকে সাধারণ মানুষ এবং স্থানীয় গণ্যমান্য ব্যক্তিদের তথ্য- উপাত্ত দিয়ে সর্বাত্বক সহযোগিতা করা সময়ের উপযুক্ত দাবি। আমি মনে করি, যে সমাজের মানুষ যত বেশি সচেতন সে সমাজে অপরাধ প্রবনতা তথ কম। প্রত্যেকটি অপরাজনক ঘটনার প্রেক্ষিতে আইনগত ব্যবস্থা গ্রহনে থানা পুলিশের তৎপরতা অব্যাহত থাকবে।্যবসা ও সেবনের প্রতিবাদ করায় (২৮ শে মার্চ) বিকালে উপজেলার ধুলিহর গ্রামের ময়নার দিঘির পাড় সংলগ্ন খোকন মিয়ার ছেলে পলাশ মিয়া কে হত্যার উদ্দেশ্যে গুরুত্বতর আঘাতের ঘটনায় কিশোর গ্যাং এর মূল হোতা মাদক ব্যবসায়ী সুজনসহ ৫ জনকে গ্রেফতার করেছে পুলিশ। বুধবার (৫ এপ্রিল) হোসেনপুর থানায় মামলাটি দায়ের করেন গুরুতর আঘাতপ্রাপ্ত পলাশ মিয়া।মামলা নং-০২ ঘটনার মূল হোতা আসামী ১। সুজন মিয়া (৩৭), পিতা-মৃত লাল মাহামুদ বেপারী, ২। মোঃ অর্জন (২৬), পিতা- মোঃ আব্দুল হোসেন, ৩। রফিক মিয়া(২২), ৪। মিনহাজ উদ্দিন (২০), উভয় পিতা- খোকা মিয়া, সর্ব সাং- দক্ষিন আড়াইবাড়িয়া, ৫। হায়দার মিয়া(২২), পিতা-মোঃ হযরত আলী, সাং- ধুলিহর (মাই পরশপাড়া) নতুন বাজার মোড় ও আশপাশ এলাকা হইতে একই দিন ভোর বেলায় গ্রেফতার করে হোসেনপুর থানা পুলিশ। আসামীগণ বখাটে, দাঙ্গাবাজ, ঝগড়াটে, মাদকসেবী ও কিশোর গ্যাং এর সক্রিয় সদস্য। এলাকার সঙ্গবদ্ধ মাদকসেবনকারী, মাদক আমদানি ও চক্রের সহিত জড়িত এবং এলাকায় মাদক সেবন, অনৈতিক কাজকর্ম করে উঠতি বয়সের ছেলেদের নষ্ট করিতেছে মর্মে অভিযোগ রয়েছে। এজাহার নামীয় সকল আসামীগণ পরস্পর যোগসাজসে এবং একই উদ্দেশ্যে দলবদ্ধ ভাবে আসিয়া বাদী এবং তার সহোদর ভাইকে ডাক দিয়া ময়নার দিঘির পাড়ে নিয়া পূর্ব হইতে বালু ও ঝুপঝাড়ে আনিয়া রাখা ধারালো দা, ছুরি, সুইচ গিয়ার, লাঠি, লোহার রড ইত্যাদি দিয়া বাদী পলাশ মিয়ার উপর অতর্কিত হামলা করে। আসামী সুজনের বিরুদ্ধে এই ঘটনা ছাড়াও কিশোরগঞ্জের হোসেনপুর থানার এফআইআর নং-১, তারিখ- ০৩ আগস্ট, ২০১০, ধারা-১৪৩/৩২৩/৩২৬/৩৮৫/৩৮৬/৩৭৯/১১৪/৩৪ পেনাল কোড-১৮৬০ এবং এফআইআর নং-১১/৭৯, তারিখ- ১৬ জুলাই, ২০২০, ধারা- ৩৬(১) সারণির ১০(ক)/৪১ মাদকদ্রব্য নিয়ন্ত্রণ আইনে মামলা রয়েছে। হোসেনপুর থানা অফিসার ইনচার্জ (ওসি) জানান, গ্রেফতারকৃত আজ আসামিকে কিশোরগঞ্জ বিজ্ঞ আদালতে প্রেরণ করা হয়েছে।
তিনি আরো জানান, থানা পুলিশ প্রতিনিয়ত কিশোর অপরাধ প্রবণতা হ্রাসকল্পে প্রতিটি এলাকার বিটে বিটে অঞ্চলে, মসজিদ, মাদ্রাসা ও শিক্ষা প্রতিষ্ঠান ভিত্তিক সচেতনতামূলক কার্যক্রম পরিচালনা করে যাচ্ছে। কিশোর অপরাধীদের দৌরাত্ম্য দূরীকরণে আইনশৃঙ্খলা বাহিনীকে সাধারণ মানুষ এবং স্থানীয় গণ্যমান্য ব্যক্তিদের তথ্য- উপাত্ত দিয়ে সর্বাত্বক সহযোগিতা করা সময়ের উপযুক্ত দাবি। আমি মনে করি, যে সমাজের মানুষ যত বেশি সচেতন সে সমাজে অপরাধ প্রবনতা তথ কম। প্রত্যেকটি অপরাজনক ঘটনার প্রেক্ষিতে আইনগত ব্যবস্থা গ্রহনে থানা পুলিশের তৎপরতা অব্যাহত থাকবে।