ঢাকা ০৭:৫৯ অপরাহ্ন, শুক্রবার, ১৭ অক্টোবর ২০২৫, ২ কার্তিক ১৪৩২ বঙ্গাব্দ
শিরোনাম:
Logo শিক্ষা প্রতিষ্ঠানের যোগ্যতা যাচাইয়ের আহ্বান উপ-প্রেস সচিবের Logo চট্টগ্রামের কারখানার ভয়াবহ আগুন ১৭ ঘণ্টা পর নিয়ন্ত্রণে! Logo চট্টগ্রাম ইপিজেডে আগুন নেভাতে সেনা ও নৌবাহিনীর সহায়তা Logo পানছড়ির মধ্যনগরে ভোট ফর ওয়াদুদ ভূইয়া-ভোট ফর ধানের শীষ ক্যাম্পেইন অনুষ্টিত Logo ক্ষতিগ্রস্ত শিক্ষা ও অনুভূতিহীন কর্তৃপক্ষ Logo চট্টগ্রাম শিক্ষাবোর্ডে পাঁচ কলেজে পাস করেনি কেউ! Logo গরমছড়িতে জমি দখল নিয়ে তাণ্ডব, ফটিকছড়িতে বসতবাড়িতে হামলা! Logo চাকসুতে ভিপি-জিএস শিবিরের, এজিএস ছাত্রদলের Logo এইচএসসি পরীক্ষায় শতভাগ পাসের সংখ্যায় বিপর্যয় — মাত্র ৩৪৫ প্রতিষ্ঠান Logo কিশোরগঞ্জে শিশুদের ঝগড়াকে কেন্দ্র করে সংঘবদ্ধ হামলা ও লুটপাট

শেখ হাসিনা রাতে হিন্দুদের ছোবল দিত,দিনে ওঝার আচরণ করত: মানুনুল হক

Doinik Astha
Doinik Astha
  • আপডেট সময় : ০৯:১৬:৩২ অপরাহ্ন, শনিবার, ২৮ সেপ্টেম্বর ২০২৪
  • / ১০৪৬ বার পড়া হয়েছে

বাংলাদেশ খেলাফত মজলিশের মহাসচিব মাওলানা মামুনুল হক বলেন, ‘শেখ হাসিনা রাতের বেলায় হিন্দুদের ওপর কালনাগিনী হয়ে ছোবল মারে, আর দিনের বেলা ওঝার আচরণ করে।’

শনিবার (২৮ সেপ্টেম্বর) বিকালে কিশোরগঞ্জের আজিম উদ্দিন উচ্চ বিদ্যালয় মাঠে আয়োজিত সমাবেশে প্রধান অতিথির বক্তব্যে তিনি এসব কথা বলেন।

সমাবেশে ছাত্র-জনতার আন্দোলনে শহীদদের রুহের মাগফেরাত কামনা করে মামুনুল হক বলেন, শেখ হাসিনা বাংলাদেশের মানুষের কাছ থেকে প্রতিশোধ গ্রহণ করতে চেয়েছিল। বাংলাদেশকে অন্য একটি দেশের অঙ্গ রাজ্যে পরিণত করতে চেয়েছিল। শেখ হাসিনার রাজনীতি ছিল বাংলাদেশকে ধ্বংস করার রাজনীতি। এদেশে সম্পদ লুট করে শেখ হাসিনা ও তার পরিবারের সদস্যরা লাখ লাখ কোটি টাকা পাচার করেছে। যেন বাংলাদেশ বিশ্ব দরবারে মাথা তুলে দাঁড়াতে না পারে। শেখ হাসিনা বাংলাদেশের মানুষের ধর্মীয় অধিকার ছিনতাই করেছে। মানুষের ধর্মীয় ও অর্থনৈতিক অধিকার ছিনতাই করা হয়েছিল।

অন্তর্বর্তী সরকারের প্রধান উপদেষ্টাকে উদ্দেশ্য করে মামুনুল হক বলেন, ভারতের রাষ্ট্রদূতকে ডেকে এনে প্রতিবাদ করুন। বিশ্ব মানবতার দূত হযরত মোহাম্মদ (সা.) কে যারা গালি দেবে, কটূক্তি করবে, তাদেরকে ইলিশ দেবেন তা মেনে নেওয়া হবে না।

তিনি আরও বলেন, দেশের শিক্ষা ব্যবস্থায় হিন্দুত্ববাদ ও নাস্তিক্যবাদ বরদাস্ত করা হবে না। অবিলম্বে শিক্ষা কমিশন থেকে নাস্তিক, মুরতাদ ও সমকামীদের সরাতে হবে এবং শিক্ষা কমিশনে ইসলামী শিক্ষাবিদ ও আলেমদেরকে অন্তর্ভুক্ত করতে হবে।

মামুনুল হক বলেন, ‘অনেক রক্তের বিনিময়ে বাংলাদেশ স্বাধীন হয়েছে। এই স্বাধীন দেশে পতিত স্বৈরাচারী আওয়ামী লীগ বাংলাদেশের রাজনীতিতে আর কোনো দিন পুনর্বাসিত হতে পারবে না।’

সমাবেশে  মাওলানা  আব্দুল  করীমের সভাপতিত্বে বক্তব্য দেন বাংলাদেশ খেলাফত মজলিসের যুগ্ম মহাসচিব জালাল উদ্দিন আহমদ, আতাউল্লাহ আমীন প্রমুখ।

শেখ হাসিনা রাতে হিন্দুদের ছোবল দিত,দিনে ওঝার আচরণ করত: মানুনুল হক

আপডেট সময় : ০৯:১৬:৩২ অপরাহ্ন, শনিবার, ২৮ সেপ্টেম্বর ২০২৪

বাংলাদেশ খেলাফত মজলিশের মহাসচিব মাওলানা মামুনুল হক বলেন, ‘শেখ হাসিনা রাতের বেলায় হিন্দুদের ওপর কালনাগিনী হয়ে ছোবল মারে, আর দিনের বেলা ওঝার আচরণ করে।’

শনিবার (২৮ সেপ্টেম্বর) বিকালে কিশোরগঞ্জের আজিম উদ্দিন উচ্চ বিদ্যালয় মাঠে আয়োজিত সমাবেশে প্রধান অতিথির বক্তব্যে তিনি এসব কথা বলেন।

সমাবেশে ছাত্র-জনতার আন্দোলনে শহীদদের রুহের মাগফেরাত কামনা করে মামুনুল হক বলেন, শেখ হাসিনা বাংলাদেশের মানুষের কাছ থেকে প্রতিশোধ গ্রহণ করতে চেয়েছিল। বাংলাদেশকে অন্য একটি দেশের অঙ্গ রাজ্যে পরিণত করতে চেয়েছিল। শেখ হাসিনার রাজনীতি ছিল বাংলাদেশকে ধ্বংস করার রাজনীতি। এদেশে সম্পদ লুট করে শেখ হাসিনা ও তার পরিবারের সদস্যরা লাখ লাখ কোটি টাকা পাচার করেছে। যেন বাংলাদেশ বিশ্ব দরবারে মাথা তুলে দাঁড়াতে না পারে। শেখ হাসিনা বাংলাদেশের মানুষের ধর্মীয় অধিকার ছিনতাই করেছে। মানুষের ধর্মীয় ও অর্থনৈতিক অধিকার ছিনতাই করা হয়েছিল।

অন্তর্বর্তী সরকারের প্রধান উপদেষ্টাকে উদ্দেশ্য করে মামুনুল হক বলেন, ভারতের রাষ্ট্রদূতকে ডেকে এনে প্রতিবাদ করুন। বিশ্ব মানবতার দূত হযরত মোহাম্মদ (সা.) কে যারা গালি দেবে, কটূক্তি করবে, তাদেরকে ইলিশ দেবেন তা মেনে নেওয়া হবে না।

তিনি আরও বলেন, দেশের শিক্ষা ব্যবস্থায় হিন্দুত্ববাদ ও নাস্তিক্যবাদ বরদাস্ত করা হবে না। অবিলম্বে শিক্ষা কমিশন থেকে নাস্তিক, মুরতাদ ও সমকামীদের সরাতে হবে এবং শিক্ষা কমিশনে ইসলামী শিক্ষাবিদ ও আলেমদেরকে অন্তর্ভুক্ত করতে হবে।

মামুনুল হক বলেন, ‘অনেক রক্তের বিনিময়ে বাংলাদেশ স্বাধীন হয়েছে। এই স্বাধীন দেশে পতিত স্বৈরাচারী আওয়ামী লীগ বাংলাদেশের রাজনীতিতে আর কোনো দিন পুনর্বাসিত হতে পারবে না।’

সমাবেশে  মাওলানা  আব্দুল  করীমের সভাপতিত্বে বক্তব্য দেন বাংলাদেশ খেলাফত মজলিসের যুগ্ম মহাসচিব জালাল উদ্দিন আহমদ, আতাউল্লাহ আমীন প্রমুখ।