ঢাকা ০১:৫০ অপরাহ্ন, মঙ্গলবার, ০২ ডিসেম্বর ২০২৫, ১৮ অগ্রহায়ণ ১৪৩২ বঙ্গাব্দ
শিরোনাম:
Logo ইকরা গার্মেন্টসের উদ্যোগে শীতার্তদের মাঝে শীতবস্ত্র বিতরণ Logo আবার মাইনাস তৎপরতায় ডিপ স্টেট: মাসুদ কামাল Logo বেগম খালেদা জিয়া, তারেক রহমান ও বিএনপি নিয়ে নতুন ষড়যন্ত্র Logo পার্বত্য চট্টগ্রাম শান্তি চুক্তি বাস্তবায়নের দাবিতে খাগড়াছড়িতে সংবাদ সম্মেলন Logo পানছড়িতে অবৈধ কাঠ আটক করেছে বিজিবি Logo পানছড়িতে সেনাবাহিনীর মতবিনিময়, উপহার ও চিকিৎসা সেবা প্রদান Logo কিশোরগঞ্জে রওজা মনি হত্যার বিচার দাবিতে গ্রামবাসীর মানববন্ধন Logo ধানের শীষ প্রতীকের পক্ষে রেজাউল করিম খান চুন্নুর সমর্থকদের গণমিছিল Logo পানছড়িতে শিক্ষার্থীর হাতে ওয়াদুদ ভূঁইয়া ফাউন্ডেশনের অনুদান তুলে দিলো স্বেচ্ছা সেবক দল Logo পানছড়িতে অসহায়, গরীব ও দুস্থের মাঝে ৩ বিজিবির মানবিক সহায়তা বিতরণ

আব্দুর রব মুনা বিশ্বাস চেয়ারম্যানের চাঁদাবাজি ও দূর্নীতির প্রামান্য চিত্র! পর্ব-২

News Editor
  • আপডেট সময় : ১০:৪২:৪৯ পূর্বাহ্ন, শুক্রবার, ২৩ অক্টোবর ২০২০
  • / ১০৮৯ বার পড়া হয়েছে

আব্দুর রব মুনা বিশ্বাস চেয়ারম্যানের চাঁদাবাজি ও দূর্নীতির প্রামান্য চিত্র! পর্ব-২

রাজবাড়ী প্রতিনিধিঃ
রাজবাড়ি জেলার পাংশা উপজেলার, অস্ত্রধারী সন্ত্রাস,ক্যাডার বাহিনির প্রধান, দূর্নীতিবাজ, চাঁদাবাজ, ঠকবাজ, শালিসবাজ, জুলুমবাজ, দখলবাজ, অসহায় মিসকিনদের ত্রানের চাউল ও অর্থ আত্নসাতকারি রাজবাড়ি দুই আসনের(পাংশা, বালিয়াকান্দি, কালুখালির ক্ষমতাধর জিল্লুল হাকিমের পোষ্য পুত্র, আশ্রিত, আশির্বাদ পুষ্ট,সকল ধরনের অপকর্মের সমর্থন পুষ্ট আওয়ামিলীগ সভাপতি ও চেয়ারম্যান আব্দুর রব মুনা বিশ্বাস।
সরেজমিনে তদন্ত করলে তার সঠিক প্রমাণ পাওয়া যাবে।
আওয়ামীলীগ সরকার ২০০৮ সালে ক্ষমতায় আসার পর ২০০৯ সালে ইউনিয়ন নির্বাচনে আব্দুর রব মুনা বিশ্বাসের ভরাডুবির পর তিনি রাজনীতিতে সক্রিয় ও বেপরোয়া হয়ে ওঠেন।
এমপি জিল্লুল হাকিমের অন্যায় সমর্থনে মুনা বিশ্বাস বিভিন্ন ধরনের অপকর্ম,সন্ত্রাসি,চাঁদাবাজি আরাম্ভ করেন।
এমপি জিল্লুল হাকিম কারো সমর্থন না নিয়েই মুনা বিশ্বাসকে ইউনিয়ন আওয়ামীলীগের সভাপতি নির্বাচিত করেন।
তখন থেকে তিনি বেপরোয়া হয়ে উঠেন।প্রথমে জিল্লুল হাকিমর ডি ও লেটার নিয়ে স্থানিয় বয়রাট ফাজিল মাদ্রাসার কমিটির সভাপতি পদ দখল করেন,তার পরেই আরম্ভ হয় তার রমরামা নিয়োগ বাণিজ্য ব্যবসা সহ মাদ্রাসার গাছ,ইট,রড,ঘর ইত্যাদির দূর্নীতি।

তার এই দূর্নীতির বিরুদ্ধে কেউ কথা বলতে পারেনা বললেই বিভিন্ন ভাবে হত্যা করার হুমকি দেন।

বর্তমানে তার এই দূর্নীতের জন্য সভাপতি পদ থেকে অব্যহতি দিয়ে অতিরিক্ত জেলা প্রশাসক (শিক্ষা ও আইসিটি) রাজবাড়িকে সভাপতি নির্বাচিত করা হলেও তার ক্ষমতা বলে অপকর্ম ও দূর্নীতি বন্ধ হয়নি আজও।তার দায়িত্ব পালন করা কালিন,রোজিনা খাতুন সহ-মৌলবী, শাহানাজ বেগম ইবতেদায়ী প্রধান, মাহমুদা সুলতানা ইংরেজি শিক্ষক,।

শামসুল হুদা আরবী প্রভাষক।তাদের থেকে আদায়কৃত টাকার সঠি তথ্য এখনো জানা যায়নি।আহসান হাবিব সহকারি গন্থগারিক ৬,৫০,০০০/= এস এম কাউসার উপাধ্যক্ষ ৪,০০০০০ টাকা তাকে আরবী প্রভাষক থেকে পদোন্নতি দিয়ে পদ শূন্য করে সেই পদে মোঃ আব্দুল হালিমকে ১১,০০০০০ টাকায় নিয়োগ দিয়ে ডাবল বানিজ্য করেন।মাসুদ রানা সহকারি শিক্ষক (কৃষি শিক্ষা) ৮,০০০০০/= টাকা।শামসুল ইসলাম (নয়ন) সহকারি শিক্ষক (কম্পিউটার) ৪,০০০০০টাকা।

এই পদে চাকরি করতেন মোঃ আবু সায়েম এম এ (ইংরাজি) যিনি ছিলেন একজন যোগ্য শিক্ষক।

আরও পড়ুন ঃআব্দুর রব মুনা বিশ্বাসের অস্ত্রবাজি ও চাঁদাবাজির অপকর্ম, পর্ব-১
কম্পিউটার বিষয়ে মাস্টার ট্রেইনার ছিলেন।আব্দুর রব মুনা বিশ্বাস অপকৌশলে আবু সায়েমকে অপমান করে বাদদিয়ে দিয়ে সেই জায়গায় নয়নকে নিয়োগ দেন।আব্দুর রব মুনা বিশ্বাসের সহোদর ছোট ভাই ডাবলু বিশ্বাসের স্ত্রী আফিয়া সুলতানাকে ইবতেদায়ি জুনিয়র শিক্ষক পদে চাকরি দিয়েছেন।

যে পদের জন্য উচ্চ মাধ্যমিক পাশ দ্বিতীয় বিভাগ প্রাপ্ত হতে হবে।কিন্তু আফিয়া সুলতানা মাদ্রাসা থেকে আলিম পাশ তৃতীয় বিভাগ প্রাপ্ত। এছাড়াও আব্দুর রব মুনা বিশ্বাসের অপকর্মের শেষ নেই।।

আব্দুর রব মুনা বিশ্বাস চেয়ারম্যানের চাঁদাবাজি ও দূর্নীতির প্রামান্য চিত্র! পর্ব-২

আপডেট সময় : ১০:৪২:৪৯ পূর্বাহ্ন, শুক্রবার, ২৩ অক্টোবর ২০২০

আব্দুর রব মুনা বিশ্বাস চেয়ারম্যানের চাঁদাবাজি ও দূর্নীতির প্রামান্য চিত্র! পর্ব-২

রাজবাড়ী প্রতিনিধিঃ
রাজবাড়ি জেলার পাংশা উপজেলার, অস্ত্রধারী সন্ত্রাস,ক্যাডার বাহিনির প্রধান, দূর্নীতিবাজ, চাঁদাবাজ, ঠকবাজ, শালিসবাজ, জুলুমবাজ, দখলবাজ, অসহায় মিসকিনদের ত্রানের চাউল ও অর্থ আত্নসাতকারি রাজবাড়ি দুই আসনের(পাংশা, বালিয়াকান্দি, কালুখালির ক্ষমতাধর জিল্লুল হাকিমের পোষ্য পুত্র, আশ্রিত, আশির্বাদ পুষ্ট,সকল ধরনের অপকর্মের সমর্থন পুষ্ট আওয়ামিলীগ সভাপতি ও চেয়ারম্যান আব্দুর রব মুনা বিশ্বাস।
সরেজমিনে তদন্ত করলে তার সঠিক প্রমাণ পাওয়া যাবে।
আওয়ামীলীগ সরকার ২০০৮ সালে ক্ষমতায় আসার পর ২০০৯ সালে ইউনিয়ন নির্বাচনে আব্দুর রব মুনা বিশ্বাসের ভরাডুবির পর তিনি রাজনীতিতে সক্রিয় ও বেপরোয়া হয়ে ওঠেন।
এমপি জিল্লুল হাকিমের অন্যায় সমর্থনে মুনা বিশ্বাস বিভিন্ন ধরনের অপকর্ম,সন্ত্রাসি,চাঁদাবাজি আরাম্ভ করেন।
এমপি জিল্লুল হাকিম কারো সমর্থন না নিয়েই মুনা বিশ্বাসকে ইউনিয়ন আওয়ামীলীগের সভাপতি নির্বাচিত করেন।
তখন থেকে তিনি বেপরোয়া হয়ে উঠেন।প্রথমে জিল্লুল হাকিমর ডি ও লেটার নিয়ে স্থানিয় বয়রাট ফাজিল মাদ্রাসার কমিটির সভাপতি পদ দখল করেন,তার পরেই আরম্ভ হয় তার রমরামা নিয়োগ বাণিজ্য ব্যবসা সহ মাদ্রাসার গাছ,ইট,রড,ঘর ইত্যাদির দূর্নীতি।

তার এই দূর্নীতির বিরুদ্ধে কেউ কথা বলতে পারেনা বললেই বিভিন্ন ভাবে হত্যা করার হুমকি দেন।

বর্তমানে তার এই দূর্নীতের জন্য সভাপতি পদ থেকে অব্যহতি দিয়ে অতিরিক্ত জেলা প্রশাসক (শিক্ষা ও আইসিটি) রাজবাড়িকে সভাপতি নির্বাচিত করা হলেও তার ক্ষমতা বলে অপকর্ম ও দূর্নীতি বন্ধ হয়নি আজও।তার দায়িত্ব পালন করা কালিন,রোজিনা খাতুন সহ-মৌলবী, শাহানাজ বেগম ইবতেদায়ী প্রধান, মাহমুদা সুলতানা ইংরেজি শিক্ষক,।

শামসুল হুদা আরবী প্রভাষক।তাদের থেকে আদায়কৃত টাকার সঠি তথ্য এখনো জানা যায়নি।আহসান হাবিব সহকারি গন্থগারিক ৬,৫০,০০০/= এস এম কাউসার উপাধ্যক্ষ ৪,০০০০০ টাকা তাকে আরবী প্রভাষক থেকে পদোন্নতি দিয়ে পদ শূন্য করে সেই পদে মোঃ আব্দুল হালিমকে ১১,০০০০০ টাকায় নিয়োগ দিয়ে ডাবল বানিজ্য করেন।মাসুদ রানা সহকারি শিক্ষক (কৃষি শিক্ষা) ৮,০০০০০/= টাকা।শামসুল ইসলাম (নয়ন) সহকারি শিক্ষক (কম্পিউটার) ৪,০০০০০টাকা।

এই পদে চাকরি করতেন মোঃ আবু সায়েম এম এ (ইংরাজি) যিনি ছিলেন একজন যোগ্য শিক্ষক।

আরও পড়ুন ঃআব্দুর রব মুনা বিশ্বাসের অস্ত্রবাজি ও চাঁদাবাজির অপকর্ম, পর্ব-১
কম্পিউটার বিষয়ে মাস্টার ট্রেইনার ছিলেন।আব্দুর রব মুনা বিশ্বাস অপকৌশলে আবু সায়েমকে অপমান করে বাদদিয়ে দিয়ে সেই জায়গায় নয়নকে নিয়োগ দেন।আব্দুর রব মুনা বিশ্বাসের সহোদর ছোট ভাই ডাবলু বিশ্বাসের স্ত্রী আফিয়া সুলতানাকে ইবতেদায়ি জুনিয়র শিক্ষক পদে চাকরি দিয়েছেন।

যে পদের জন্য উচ্চ মাধ্যমিক পাশ দ্বিতীয় বিভাগ প্রাপ্ত হতে হবে।কিন্তু আফিয়া সুলতানা মাদ্রাসা থেকে আলিম পাশ তৃতীয় বিভাগ প্রাপ্ত। এছাড়াও আব্দুর রব মুনা বিশ্বাসের অপকর্মের শেষ নেই।।