স্টাফ রিপোটার
রাজবাড়ীরআব্দুর রব মুনা বিশ্বাসের পাট্টা শাষণ|পাংশা উপজেলার পাট্টা ইউনিয়নের চেয়ারম্যান আব্দুর রব মুনা বিশ্বাস একজন সন্ত্রাস ।এবং তার আছে বিশাল এক সন্ত্রাস বাহিনি যাদের দ্বারা তিনি পাট্টা ইউনিয়ন শাষন করে চলেছেন নিজের ইচ্ছা মতো।
আব্দুর রব মুনা বিশ্বাসের অন্যায় ও অপকর্মে অতিষ্ট পাট্টা ইউনিয়নের জনগণ।
আব্দুর রব মুনা বিশ্বাস ২০১৭ সালে পাট্টা ইউনিয়নের চেয়ারম্যান হওয়ার পর থেকে তার এই অপক্ষমতার ব্যবহার আরাম্ভ করেন।
পাট্টা গ্রামের একজন মেয়ের সাথে কথা বলতেন এক পর্যায়ে তাদের মাঝে প্রেমের সম্পর্ক হয়। তাদের দুজনের সম্মতিতে বিবাহ করেন কিন্তু এটা চেয়ারম্যান আব্দুর রব মুনা বিশ্বাস মানতে নারাজ।আব্দুর রব মুনা বিশ্বাস তাদের দুজনকে ইউনিয়ন পরিষদে ডেকে এনে জোর/ জুলুম করে চাঁদা আদায় করেন এবং তাঁর বডিগার্ড কেও টাকা দেন সেই প্রেমিক জুগল এখনো একসাথেই সংসার করছেন।পাট্টা গ্রামের এক মেয়ের প্রেমে পড়ে বিয়ে করতে চাইলে তার নিজ বাড়িতে আনেন মেয়েকে।
কিন্তু আব্দুর রব মুনা বিশ্বাস জানান বিয়ে করতে হলে শালিসের মাধ্যেমে সমাধাণ করে তারপর বিয়ে করতে হবে।শালিসের নামে ইউনিয়ন পরিষদে এনে তাদের থেকে মোটাঅংকের টাকা নিয়ে মেয়েকে তার বাবার কাছে তুলে দেন কিন্তু সেই টাকা মেয়েকে না দিয়ে পুরাই তিনি নিজ পকেটে ঢুকান।আব্দুর রব মুনা বিশ্বাস এমন অগণিত শালিসের নাম করে চাঁদাবাজি করেন।পাট্টা ইউনিয়নের তিন নং ওয়ার্ড জোনাপাট্টায় তিনটি চাউলের কার্ড ও এক নং ওয়ার্ডয়ে দুইটি চাউলের কার্ড সহ পাট্টা ইউনিয়নের প্রায় প্রতিটা ওয়ার্ডে রয়েছে এমন চাউলের কার্ডের দুর্নীতি।
পাট্টা ইউনিয় পরিষদ চলে সম্পূন্য আব্দুর রব মুনা বিশ্বাসে নেত্রিত্বে।পাট্টা ইউনিয়ন পরিষদের এমন মেম্বার ও গত চার বছরে একদিনের জন্যও ইউনিয়ন পরিষদে যেতে পারেননি।কারণ তিনি সত্যবাদী কখনই অন্যায়কে আশ্রয় দেননা এজন্যই হয়তো তিনি ইউনিয়ন পরিষদে প্রবেশ করতে পারেননা।
আরও পড়ুন ঃআব্দুর রব মুনা বিশ্বাসের অন্যায় ও অপকর্ম, পর্ব-৩
৭ নং ওয়ার্ডের মেম্বার সদস্য আব্দুর রব তিনিও আজ অবধি ইউনিয়ন পরিষদে যেতে পারেননি তাদের অপরাধ কি?তারা কি জনগনের ভোটে মেম্বার হননি নাকি তারা আব্দুর রব মুনা বিশ্বাসের অপকর্মের সাথে জরিত হতে চাননা বলে তাদের অনুমতি দেওয়া হয়না।আব্দুর রব মুনা বিশ্বার পাট্টা ইউনিয়ন পরিষদকে নিজের ইচ্ছা মতো পরিচালনা করেন যেখানে কারো মত প্রকাশের সুযোগ নেই।এমন হাজারো অপকর্মের মাধ্যেমে তিনি গড়েছেন কোটি কোটি টাকার পাহাড়।