ঢাকা ১১:৩০ পূর্বাহ্ন, মঙ্গলবার, ২১ অক্টোবর ২০২৫, ৬ কার্তিক ১৪৩২ বঙ্গাব্দ

চুলকাঠি নিকলাপুরে গৃহবধূর মৃত্যু নিয়ে গুনজন

News Editor
  • আপডেট সময় : ০৭:০৯:৫১ অপরাহ্ন, রবিবার, ২৭ সেপ্টেম্বর ২০২০
  • / ১০৫৩ বার পড়া হয়েছে

বাগেরহাট জেলা প্রতিনিধি

বাগেরহাট সদরের চুলকাঠি নিকলাপুর গ্রামে তামান্না বেগম (১৯) নামের এক গৃহবধূর রহস্যজনক মৃত্যুর ঘটনা নিয়ে পক্ষে বিপক্ষে অভিযোগ উঠেছে। এ ঘটনায় চুলকাঠি তদন্ত কেন্দ্রের পুলিশ নিহতের লাশ উদ্ধার ও সুরতহাল রিপোর্ট তৈরি করে ময়না তদন্তের জন্য বাগেরহাটের মর্গে প্রেরণ করেছে।

আরও পড়ুন : স্বামী-শাশুড়ির জ্বালা সইতে পারলেন না ইতি, দিলেন ফাঁস 

নিহতের পিতা আ. সবুর জানান, গত জানুয়ারীর ২০ তারিখ নিকলাপুর গ্রামের আনসার মাষ্টারের পুত্র নিয়ামত শেখ (২৫) সাথে বিবাহ হয়। বিয়ের পর থেকেই তামান্নার স্বামী, শশুর যৌতুকের দাবিতে মারপিট ও নির্যাতন করত। নিয়ামতকে বিভিন্ন সময়ে অনেক টাকা পয়সা ও মালামাল দিয়েছি। মেয়ের সুখের কথা চিন্তা করে অনেক সহ্য করেছি। আমার মেয়েকে পরিকল্পিতভাবে মেরে গলায় ওড়না পেচিয়ে ঝুলিয়ে রেখেছে। তিনি নিরপেক্ষ তদন্তসহ মেয়ে নিহতের ঘটনায় দৃষ্টান্তমূলক শাস্তির দাবী জানান।

নিহত তামান্নার শশুর অভিযোগ অস্বীকার করে বলেন, বৌমা কেন আত্মহত্যা করেছে তা তিনি বুঝতে পারছেন না। এ ব্যাপারে চুলকাঠি তদন্ত কেন্দ্রের ইনচার্জ এসআই আহাদ নিহতের বিষয়টি নিশ্চিত করে বলেছেন, লাশ উদ্ধার করে ময়না তদন্তের জন্য বাগেরহাটের মর্গে পাঠানো হয়েছে। ময়না তদন্তের রিপোর্ট পাওয়ার পর জানা যাবে এটি পরিকল্পিত হত্যা না আত্মহত্যা।

চুলকাঠি নিকলাপুরে গৃহবধূর মৃত্যু নিয়ে গুনজন

আপডেট সময় : ০৭:০৯:৫১ অপরাহ্ন, রবিবার, ২৭ সেপ্টেম্বর ২০২০

বাগেরহাট জেলা প্রতিনিধি

বাগেরহাট সদরের চুলকাঠি নিকলাপুর গ্রামে তামান্না বেগম (১৯) নামের এক গৃহবধূর রহস্যজনক মৃত্যুর ঘটনা নিয়ে পক্ষে বিপক্ষে অভিযোগ উঠেছে। এ ঘটনায় চুলকাঠি তদন্ত কেন্দ্রের পুলিশ নিহতের লাশ উদ্ধার ও সুরতহাল রিপোর্ট তৈরি করে ময়না তদন্তের জন্য বাগেরহাটের মর্গে প্রেরণ করেছে।

আরও পড়ুন : স্বামী-শাশুড়ির জ্বালা সইতে পারলেন না ইতি, দিলেন ফাঁস 

নিহতের পিতা আ. সবুর জানান, গত জানুয়ারীর ২০ তারিখ নিকলাপুর গ্রামের আনসার মাষ্টারের পুত্র নিয়ামত শেখ (২৫) সাথে বিবাহ হয়। বিয়ের পর থেকেই তামান্নার স্বামী, শশুর যৌতুকের দাবিতে মারপিট ও নির্যাতন করত। নিয়ামতকে বিভিন্ন সময়ে অনেক টাকা পয়সা ও মালামাল দিয়েছি। মেয়ের সুখের কথা চিন্তা করে অনেক সহ্য করেছি। আমার মেয়েকে পরিকল্পিতভাবে মেরে গলায় ওড়না পেচিয়ে ঝুলিয়ে রেখেছে। তিনি নিরপেক্ষ তদন্তসহ মেয়ে নিহতের ঘটনায় দৃষ্টান্তমূলক শাস্তির দাবী জানান।

নিহত তামান্নার শশুর অভিযোগ অস্বীকার করে বলেন, বৌমা কেন আত্মহত্যা করেছে তা তিনি বুঝতে পারছেন না। এ ব্যাপারে চুলকাঠি তদন্ত কেন্দ্রের ইনচার্জ এসআই আহাদ নিহতের বিষয়টি নিশ্চিত করে বলেছেন, লাশ উদ্ধার করে ময়না তদন্তের জন্য বাগেরহাটের মর্গে পাঠানো হয়েছে। ময়না তদন্তের রিপোর্ট পাওয়ার পর জানা যাবে এটি পরিকল্পিত হত্যা না আত্মহত্যা।