রিয়াজুল হক সাগর।রংপুর জেলা প্রতিনিধিঃ রংপুরের হারাগাছ মেট্রো থানা এলাকায় মাদক বিক্রির হিড়িক পড়ে সন্ধা হলেই এই দৃশ্যটি চোখে পড়ার মত। বিশেষ করে উঠতি বয়সের ছেলেরা এই নেশা জাতীয় মাদক দ্রব্যের সাথে বেশি পরিচিত যেমন বাবা ইয়াবা গাজা হিরোইন ফেন্সিডিল সহ এখানে প্রচুর পরিমান মাদক সেবনও বিক্রি হয়ে থাকে।
হারাগাছ মেট্রো থানা এলাকার বিভিন্ন এলাকায় ঘুরে দিখা গেল যে মেনাজ বাজার, মায়া বাজার, সারাই হক বাজার, শেখ পাড়া, খলিফার বাজার,জমচইড়া, কার্ত্তিক হাজির বাজার, কার্ত্তিক খরিয়ার ট্যারী,বুদাই রুবেলের বাজার, সৎবাজার, চাদকুঠির হাট, সহিদ ভাটাসহ অনেক এলাকায় মাদকের দেখা মেলে খুব সহজেই।
এখানে রাতের আধার নামার সাথে সাথে মাদক বিক্রেতাদের আনাগোনা দেখতে পাওয়া যায়। হারাগাছ এলাকায় অনেক যুবক অনলাইন ইনকাম এ্যামাজান হউয়ায় মাদক সেবন দিন দিন বেরেই চলেছে রাত জেগে ইনকাম করে আর অনেক বন্ধু মিলে মাদকের আসর জমায় এই খবর শুনে প্রতিটি পরিবার এখন দিশে হারা ।
এলাকার সাধারণ মানুষ মনে করেন এখানে পুলিশের নাকের ডগাদিয়ে প্রতিদিন মাদক দ্রব্য আসা যাওয়া করে বিক্রিও করে অথচ পুলিশ প্রশাষসন দেখেও না দেখার ভান করে থাকেন বলে অভিযোগ রয়েছে, হারাগাছ মেট্রো থানায় মাদকের বিরুদ্ধে অভিযান সিমিত হওয়ায় মাদক ব্যাবসায়ীরা মাথা চারাদিয়ে উঠেছে বলে জানা গেছে।
এলাকা বাসির অভিযোগ এই এলাকাগুলিতে মাদক এখন ভয়াভহ রুপ নিচ্ছে যাহা আবার আগের মতই মাদকের আখড়া এখন এই হারাগাছ মেট্রো থানা এলাকাগুলি। সন্ধা হলেই ছেলেদের হাট লেগে যায় মোটর বাইক নিয়ে মাদকের সন্ধানে বেড়িয়ে পড়েন আমাদের উঠতি বয়সের সন্তানেরা।
তাই তাদের পরিবারের দাবি রংপুরের মেট্রো পুলিশ কমিশনার এর সু দৃষ্টি কামনা করেন এই হারাগাছ মেট্রো থানার বাসিন্দারা। তাদের সন্তানদের ভভিষত যাতে সুষ্টভাবে পরিচালিত হয় সেই দিকে নজড় দেয়া দরকার বলে মনে করেন এলাকা বাসি।
আমরা মাদকের বিরুদ্ধে লড়াই করে আসিতেছি কিন্তু মাদক ব্যাবসায়ীরা অনেক চালাকও সাহসী তাদের বিরুদ্ধে কথা বললে অনেক বিপদে পড়তে হয় বলে জানান এই সাংবাদিককে। সেই বিষয়টি নিয়ে চিন্তিত এলাকার সাধারণ মানুষগুলি।
এই মাদকের হাত থেকে আমাদের উঠতি বয়সের সন্তানেরা যাতে মুক্তি পায়। সেই ব্যাপারে পুলিশ প্রশাসষনের হস্তক্ষেপ কামনা করেন হারাগাছ মেট্রো থানা এলাকা বাসি।