ঢাকা ০৯:১৭ অপরাহ্ন, মঙ্গলবার, ২৫ নভেম্বর ২০২৫, ১১ অগ্রহায়ণ ১৪৩২ বঙ্গাব্দ

রামু বৌদ্ধ পল্লীতে হামলা: ৮ বছরেও ১৮ মামলার একটিও নিষ্পত্তি হয়নি

News Editor
  • আপডেট সময় : ০১:২০:৩৪ অপরাহ্ন, মঙ্গলবার, ২৯ সেপ্টেম্বর ২০২০
  • / ১০৭৮ বার পড়া হয়েছে

নানা জটিলতার মুখে ৮ বছরেও কক্সবাজারের রামু বৌদ্ধ পল্লীতে হামলার ঘটনায় দায়েরকৃত ১৮টি মামলার একটিরও নিষ্পত্তি হয়নি। ফলে দোষীরা আইনের আওতায় না আসায় স্থানীয়দের মধ্যে রয়েছে হতাশা। বৌদ্ধ নেতাদের দাবি, এ ধরণের ঘটনা দেশের কোথাও পুনরাবৃত্তি না হয় সে জন্য একটা দৃষ্টান্তের দরকার। তবে রাষ্ট্রপক্ষের আইনজীবির দাবি, সাক্ষীদের সঠিকভাবে উপস্থাপনের মাধ্যমে ন্যায়বিচার নিশ্চিত করা হবে।

ফেসবুকে পবিত্র কোরআন অবমাননাকর ছবি পোষ্ট করার অভিযোগে ২০১২ সালের ২৯ সেপ্টেম্বর কক্সবাজারের রামুর বৌদ্ধ পল্লীতে হামলা চালায় দুর্বৃত্তরা। এসময় মন্দিরে অগ্নিসংযোগ, ভাংচুর ও লুটপাটের পাশাপাশি কক্সবাজার সদর, রামু, উখিয়া ও টেকনাফে ১৩ টি বৌদ্ধবিহার এবং ৩০টি বসতবাড়ি মারাত্মকভাবে ক্ষতিগ্রস্ত হয়।

ভয়াবহ এ হামলার পর সরকারসহ প্রশাসনের নানা ব্যবস্থায় এলাকায় সম্প্রীতি ফিরলেও স্বস্তি ফিরছে না বাসিন্দাদের মাঝে।

এমসি কলেজে গণধর্ষণ: আসামি রবিউল মুক্তিযুদ্ধ মঞ্চেরও সভাপতি

এ ধরনের ঘটনা দেশের কোথাও পুনরাবৃত্তি না হয় তার জন্য একটা দৃষ্টান্ত তৈরি করা দরকার বলে জানালেন কক্সবাজার রামু কেন্দ্রীয় সীমা বিহার পরিচালক প্রজ্ঞানন্দ ভিক্ষু।

কক্সবাজার পাবলিক প্রসিকিউটর ফরিদুল আলমের দাবি, সাক্ষীদের সঠিকভাবে উপস্থাপনের মাধ্যমে ন্যায়বিচার নিশ্চিত করা হবে।

উত্তম বড়ুয়া নামে স্থানীয় এক ব্যক্তির ফেসবুক আইডি থেকে আপত্তিকর এই ছবি আপলোড করা হয়েছে বলে অভিযোগ উঠে। কিন্তু হামলার পর থেকে উত্তম বড়ুয়া নিরুদ্দেশ।

রামু বৌদ্ধ পল্লীতে হামলা: ৮ বছরেও ১৮ মামলার একটিও নিষ্পত্তি হয়নি

আপডেট সময় : ০১:২০:৩৪ অপরাহ্ন, মঙ্গলবার, ২৯ সেপ্টেম্বর ২০২০

নানা জটিলতার মুখে ৮ বছরেও কক্সবাজারের রামু বৌদ্ধ পল্লীতে হামলার ঘটনায় দায়েরকৃত ১৮টি মামলার একটিরও নিষ্পত্তি হয়নি। ফলে দোষীরা আইনের আওতায় না আসায় স্থানীয়দের মধ্যে রয়েছে হতাশা। বৌদ্ধ নেতাদের দাবি, এ ধরণের ঘটনা দেশের কোথাও পুনরাবৃত্তি না হয় সে জন্য একটা দৃষ্টান্তের দরকার। তবে রাষ্ট্রপক্ষের আইনজীবির দাবি, সাক্ষীদের সঠিকভাবে উপস্থাপনের মাধ্যমে ন্যায়বিচার নিশ্চিত করা হবে।

ফেসবুকে পবিত্র কোরআন অবমাননাকর ছবি পোষ্ট করার অভিযোগে ২০১২ সালের ২৯ সেপ্টেম্বর কক্সবাজারের রামুর বৌদ্ধ পল্লীতে হামলা চালায় দুর্বৃত্তরা। এসময় মন্দিরে অগ্নিসংযোগ, ভাংচুর ও লুটপাটের পাশাপাশি কক্সবাজার সদর, রামু, উখিয়া ও টেকনাফে ১৩ টি বৌদ্ধবিহার এবং ৩০টি বসতবাড়ি মারাত্মকভাবে ক্ষতিগ্রস্ত হয়।

ভয়াবহ এ হামলার পর সরকারসহ প্রশাসনের নানা ব্যবস্থায় এলাকায় সম্প্রীতি ফিরলেও স্বস্তি ফিরছে না বাসিন্দাদের মাঝে।

এমসি কলেজে গণধর্ষণ: আসামি রবিউল মুক্তিযুদ্ধ মঞ্চেরও সভাপতি

এ ধরনের ঘটনা দেশের কোথাও পুনরাবৃত্তি না হয় তার জন্য একটা দৃষ্টান্ত তৈরি করা দরকার বলে জানালেন কক্সবাজার রামু কেন্দ্রীয় সীমা বিহার পরিচালক প্রজ্ঞানন্দ ভিক্ষু।

কক্সবাজার পাবলিক প্রসিকিউটর ফরিদুল আলমের দাবি, সাক্ষীদের সঠিকভাবে উপস্থাপনের মাধ্যমে ন্যায়বিচার নিশ্চিত করা হবে।

উত্তম বড়ুয়া নামে স্থানীয় এক ব্যক্তির ফেসবুক আইডি থেকে আপত্তিকর এই ছবি আপলোড করা হয়েছে বলে অভিযোগ উঠে। কিন্তু হামলার পর থেকে উত্তম বড়ুয়া নিরুদ্দেশ।