DoinikAstha Epaper Version
ঢাকামঙ্গলবার ২৭শে মে ২০২৫
ঢাকামঙ্গলবার ২৭শে মে ২০২৫

আজকের সর্বশেষ সবখবর

বেশি কথা বললে সব বন্ধ করে দিয়ে বসে থাকবো-প্রধানমন্ত্রী

Astha Desk
অক্টোবর ৬, ২০২৩ ৭:১৫ অপরাহ্ণ
Link Copied!

বেশি কথা বললে সব বন্ধ করে দিয়ে বসে থাকবো-প্রধানমন্ত্রী

স্টাফ রিপোর্টারঃ

বেশি কথা বললে সব বন্ধ করে দিয়ে বসে থাকবো। ইলেকশনের পরে, যদি আসতে পারি আবার করবো। তারপর দেখি কে সাহস পায় নিতে, ক্ষমতায় আসতে। সব গুছিয়ে দেওয়ার পরে এখন ইলেকশনের কথা, ভোটের কথা, অর্থনীতির কথা। পাকা পাকা কথা শুনতে হয়। আমি তো শুনতে রাজি না। আজ না, ৭৭ বছর বয়স। ১৫-১৬ বছর বয়স থেকে মিছিল করি। তাহলে আমার রাজনীতির বয়স কত? স্কুল জীবন থেকে মিছিল করা শুরু করেছি। এই পর্যন্ত চালিয়ে যাচ্ছি।

আজ শুক্রবার (৬ অক্টোবর) বিকালে গণভবনে এক সংবাদ সম্মেলনে এসব কথা বলেন প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনা। জাতিসংঘের ৭৮তম সাধারণ পরিষদের অধিবেশনে যোগদানের বিষয়ে তিনি এই সংবাদ সম্মেলন করেন।

শতভাগ বিদ্যুতায়নের কথা উল্লেখ করে প্রধানমন্ত্রী বলেন, বিদ্যুৎ শতভাগ দেই। কমিয়ে ২৮ ভাগে নিয়ে আসবো? সবাই একটু টের পাক যে (বিএনপি সরকারের সময় বিদ্যুতের অবস্থা) কী ছিল। আমরা তো ভুলে যাই। বিদ্যুৎমন্ত্রীকে বলেছিলাম, প্রতিদিন যেন কিছুটা লোডশেডিং দেওয়া হয়। তাহলে মানুষের মনে থাকবে যে, লোডশেডিং আছে। পয়সা দিয়ে তেল কিনে জেনারেটর চালাতে হবে। তখন আক্কেলটা ঠিক হবে যে, এই অবস্থা তো ছিল। এখন তো আমরা করে দিচ্ছি, ভর্তুকি দিচ্ছি। কেন আমি ভর্তুকি দেবো?

প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনা বলেন, সবাই বিদ্যুৎ ব্যবহার করলেও ভর্তুকির সুযোগটা অর্থশালী-বড়লোকরা নিচ্ছে সেখানে একটা স্লট ঠিক করবো। এখন থেকে কত পর্যন্ত সাধারণ মানুষ ব্যবহার করে, তাদের জন্য এক দাম। আর তার থেকে যারা বেশি ব্যবহার করবে তাদের জন্য আলাদা দাম। ইতোমধ্যে আমি নির্দেশ দিয়েছি, ওইভাবে কয়েকটা স্লট করে দেবো। যে বেশি ব্যবহার করবে, তাকে বেশি দামে কিনতে হবে। সেইভাবে একটা ব্যবস্থা করার জন্য ইতোমধ্যে নির্দেশ দিয়েছি। এটার ওপর কাজ চলছে, এভাবে আমরা করে দেবো।

আজ বিকাল ৪টার দিকে গণভবনে এ সংবাদ সম্মেলনে লিখিত বক্তব্যে প্রধানমন্ত্রী বলেন, জাতিসংঘের সাধারণ পরিষদের ৭৮তম অধিবেশনে অংশগ্রহণের জন্য আমি ১৭ সেপ্টেম্বর নিউইয়র্কে যাই। সেখানে ২২ সেপ্টেম্বর পর্যন্ত অবস্থান করি। ২৩ হতে ৩০ সেপ্টেম্বর ওয়াশিংটন ও ৩০ সেপ্টেম্বর হতে ৩ অক্টোবর পর্যন্ত যুক্তরাজ্য সফর শেষে গত বুধবার দেশে ফিরেছি।

প্রধানমন্ত্রী বলেন, জাতিসংঘের সাধারণ পরিষদের অধিবেশনে ‘‘আমি ২২ সেপ্টেম্বর সাধারণ অধিবেশনের বিতর্ক পর্বে বক্তব্য প্রদান করি। এ বছর সাধারণ বিতর্কের প্রতিপাদ্য ছিল “আস্থার পুনর্নির্মাণ এবং বিশ্বব্যাপী সংহতির পুনরুজ্জীবন: সম্মিলিত প্রচেষ্টায় ২০৩০ উন্নয়ন কর্মসূচি এবং এসডিজি অর্জনের মাধ্যমে শান্তি, সমৃদ্ধি ও টেকসই উন্নয়ন নিশ্চিত করা’’। আমি আমার বক্তব্যে যেসব বিষয় তুলে ধরেছি সেগুলির মধ্যে ছিল, বিশ্ব শান্তি ও টেকসই সমৃদ্ধি অর্জন এবং অভিন্ন সঙ্কট মোকাবিলায় বিভাজন, সঙ্কীর্ণতা ও বিচ্ছিন্নতার পরিবর্তে একতা, সহমর্মিতা ও বহুপাক্ষিকতার ওপর গুরুত্বারোপ। জলবায়ু পরিবর্তন ও করোনা মহামারি এবং রাশিয়া-ইউক্রেন যুদ্ধের প্রভাবের ফলে বাংলাদেশসহ উন্নয়নশীল দেশগুলো এসডিজি বাস্তবায়নে পিছিয়ে পড়ছে। এমতাবস্থায়, স্বল্পোন্নত দেশসমূহের ক্যাটাগরি থেকে উত্তরণের পরেও প্রয়োজনীয় সময় পর্যন্ত ওই ক্যাটাগরির জন্য প্রযোজ্য বিশেষ সুবিধাগুলো অব্যাহত রাখার আহ্বান।’

আন্তর্জাতিক আর্থিক প্রতিষ্ঠানসমূহের সংস্কার করে উন্নয়নশীল দেশগুলোকে বিশেষ ছাড়ে, কম সুদে এবং ন্যূনতম শর্তে অর্থায়ন এবং সমস্ত ঋণ ব্যবস্থায় প্রাকৃতিক দুর্যোগ সংক্রান্ত বিশেষ বিধান অন্তর্ভুক্ত করার আহ্বান জানিয়েছেন প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনা। তিনি বলেন, ‘‘খাদ্য নিরাপত্তা নিশ্চিত করার জন্য কৃষিজাত পণ্য সংরক্ষণ খাতে বৈশ্বিক বিনিয়োগ বৃদ্ধির প্রয়োজনীয়তার উপর গুরুত্বারোপের পাশাপাশি আঞ্চলিক ‘খাদ্য ব্যাংক’ চালু করার প্রস্তাব দিয়েছি। আমার সরকারের উল্লেখযোগ্য কার্যক্রম ও সাফল্যের বিষয়ে আলোকপাত করেছি। এসবের মধ্যে জলবায়ু পরিবর্তন ঝুঁকি মোকাবিলায় গৃহীত কার্যক্রম, গৃহহীন মানুষদের জন্য আশ্রয়ণ প্রকল্প, সামাজিক নিরাপত্তা বেষ্টনী, নিম্নআয়ের মানুষের জন্য সাশ্রয়ী দামে চাল ও অন্যান্য সামগ্রী বিতরণ, নারীর ক্ষমতায়ন এবং লিঙ্গ সমতা নিশ্চিতকরণে সরকারের নানামুখী কার্যক্রম, বিনামূল্যে বই বিতরণ ও বৃত্তি প্রদান কার্যক্রম এবং সবার জন্য স্বাস্থ্যসেবা নিশ্চিত করতে কমিউনিটি ক্লিনিকের মত প্রকল্প অন্যতম। জাতিসংঘের সাধারণ পরিষদে কমিউনিটি ক্লিনিক মডেলকে ‘শেখ হাসিনা ইনিশিয়েটিভ’ হিসেবে উল্লেখপূর্বক অন্যান্য উন্নয়নশীল দেশের জন্য অনুসরণীয় হিসেবে স্বীকৃতি প্রদানের জন্য আন্তর্জাতিক সম্প্রদায়কে ধন্যবাদ জানাই।’’

বৈশ্বিক সন্ত্রাসবাদ, তথ্য ও যোগাযোগ প্রযুক্তির অপব্যবহার, বিদ্বেষ সৃষ্টি এবং উগ্রপন্থা বৃদ্ধি পাওয়ায় আমাদের উদ্বেগের কথা তুলে ধরা হয়েছে বলে জানান প্রধানমন্ত্রী। তিনি বলেন, ‘‘চরমপন্থা ও সন্ত্রাসবাদের বিরুদ্ধে আমার সরকারের ‘শূন্য সহনশীলতা’ নীতির কথা পুনর্ব্যক্ত করেছি। বাংলাদেশে আশ্রিত বাস্তুচ্যুত রোহিঙ্গা জনগোষ্ঠীকে মিয়ানমারে প্রত্যাবাসনের মাধ্যমে এই অঞ্চলে নিরাপত্তা ও স্থিতিশীলতা নিশ্চিত করার জন্য আন্তর্জাতিক সম্প্রদায়ের প্রতি আহ্বান জানিয়েছি। মানবাধিকার রক্ষার বিষয়টি যাতে উন্নয়নশীল দেশের উপর চাপ সৃষ্টির রাজনৈতিক হাতিয়ার হিসেবে ব্যবহার করা না হয়, আমি সে দাবি জানিয়েছি। আমি দ্ব্যর্থহীনভাবে ঘোষণা করেছি যে, আমার সরকার সংবিধানের আলোকে গণতন্ত্র, আইনের শাসন ও মত প্রকাশের স্বাধীনতা নিশ্চিত করে যাচ্ছে ও করে যাবে।’

সংসদের বাইরের কোনও দলকে বিদেশে বিরোধী দল হিসেবে মনে করা হয় না বলে জানিয়েছেন প্রধানমন্ত্রী ও আওয়ামী লীগ সভাপতি শেখ হাসিনা। বিএনপির প্রতি ইঙ্গিত করে তিনি বলেন, যাদের নির্বাচন করার মতো সাহস নেই, যারা নির্বাচন করে সংসদে আসতে পারে না, তারা আবার বিরোধী দল কিসের? গণতান্ত্রিক পদ্ধতিতে সংসদ সদস্য হিসেবে বিরোধী দলে যাদের আসন তারাই বিরোধী দল। আর রাস্তায় কে ঘেউ ঘেউ করে বেড়ালো, সেটাতে কিন্তু বিদেশে কখনও বিরোধী দল হিসেবে ধরে না। এটা সবার মনে রাখা উচিত।

আরো পড়ুন :  ঝড়ের আশঙ্কা, ১০ অঞ্চলের নদীবন্দরে সতর্কসংকেত

বিরোধী দলের প্রয়াজনীয়তার কথা বলে তিনি বলেন, অবশ্যই প্রতিদ্বন্দ্বী থাকতে হবে। বিরোধী দল থাকতে হবে। কিন্তু বিরোধী কে? যাদের সংসদে একটি সিট নেই তাদের বিরোধী দল হিসেব করে তো রাখা যায় না। বলা যায় না।

বিএনপিকে আন্দোলনের সুযোগ দেওয়ার প্রতি ইঙ্গিত তরে শেখ হাসিনা বলেন, আমরা তো ওদের খুলে দিয়েছি, তোমাদের যা খুশি করো। কাজের মাধ্যমে মানুষের হৃদয় অর্জন করে আসো।

তিনি বলেন, এতগুলো টেলিভিশন খুলে দিয়েছি। টকশোতে যে যা পারছেন, টক কথা মিষ্টি কথা বলে যাচ্ছেন। খুব বলেন, কোনও আপত্তি নেই। কিন্তু সারা দিন কথা বলার পর যদি বলেন আমাদের কথা বলতে দেয় না, আর বিএনপির তো মাইক একটা লাগানো থাকে। আর বলেন আমাদের মিটিং মিছিল করতে দেওয়া হয় না। যখন বিএনপি ক্ষমতায় ছিল, আমাদের সঙ্গে কী আচরণ করতো? আমরা যদি তার একটা কনাও করতাম তাহলে তো ওদের অস্তিত্বই থাকতো না, থাকবে অস্তিত্ব? থাকবে না।

তিনি বলেন, ইউক্রেন-রাশিয়ায় যুদ্ধ, প্রতিটি জিনিসের দাম বেড়ে গেল। পরিবহন খরচ বেড়ে গেল। আমরা তো তাও খেয়ে-পরে আছি। যান না, আমেরিকায় যান, ইংল্যান্ডে যান। বিভিন্ন দেশে যান সেখানকার মানুষের কী অবস্থা! ওই একটা টমেটো কয়শ টাকা দিয়ে কিনতে হয়। একটা রুটি কত দিয়ে কিনতে হয়। সেখানে নির্দিষ্ট করে দেওয়া আছে। বেশি জিনিস কিনতে পারবে না।

সরকার প্রধান বলেন, বিশ্বব্যাপী অত্যন্ত খাদ্যমন্দা। এটা কেউ বলবে কেউ বলবে না। আমি নিজেই তো কয়েকটা দেশ দেখলাম। সেখানে যে কী অবস্থা আমরা জানি। ওয়াশিংটনে তো বাজার-টাজার করে আমরা রান্না করে খেয়ে আসছি। এক পিস মাছ কিনতে বা দুই টুকরো ‍মুরগি কিনতে কত শত টাকা খরচ হয় সেটা তো আমরা নিজে দেখে আসছি। কিন্তু আমরা মানুষের পাশে আছি। যাতে মানুষের কষ্ট না হয়।

পাঙ্গাস মাছ খাওয়া নিয়ে কোনও একজনের বক্তব্যের উদ্বৃতি টেনে প্রধানমন্ত্রী বলেন, একজন বলে দিলেন পাঙ্গাস মাছ খেতে পারেন না। আমি যদি জিজ্ঞাসা করি ২০০৯ বা ১৯৯৬ সালের আগে কে কত পাঙ্গাস মাছ খেয়েছেন। মানুষ যেখানে আগে নুনভাত খেতে পারতো না, এখন অন্তত পাঙ্গাস মাছের কথা চিন্তা করে। এই মাছ আগে বরিশাল আর যমুনা নদীতে পাওয়া যেত। সারা দেশে পাওয়া যেত না। গবেষণার মাধ্যমে এটি চাষ হয় এবং সারা দেশে পাওয়া যায়। যেখানে মানুষ নুনভাতের জন্য হাহাকার করতো। ফ্যান চাইতো, ‍নুনভাত চাইতো সেখানে মানুষ মাছ মাংস ডিম খাওয়ার জন্য চিন্তা করতে পারে। এইটুকু মানুষের জন্য করতে পারছি, আমি ওইভাবে দেখি। আমাদের যতটুকু সাধ্য ছিলো সেটা করে দিয়েছি।

তিনি বলেন, আগে বিদেশে বাংলাদেশ শুনলে সবাই নাক শিটকাতো। এখন আর শিটকায়? বাংলাদেশের নাম শুনলে এখন আলাদা মর্যাদা নিয়ে তাকায়। উন্নয়নের রোল মডেল হিসেবে দেখে। এটা বাসাতে হয়নি। আওয়ামী লীগ সরকারে আছে বলেই যথাযথ পদক্ষেপ নিয়ে দেশের উন্নতি করি।

এবারের জাতিসংঘ সাধারণ পরিষদ অধিবেশনে অনেকগুলো গুরুত্বপূর্ণ সামিট ও উচ্চ পর্যায়ের সভায় আমি যোগদান করি। এগুলোর মধ্যে ছিলো ‘’জলবায়ু উচ্চাকাঙ্ক্ষা শীর্ষ সম্মেলনের উচ্চ স্তরের বিষয়ভিত্তিক অধিবেশন’’ ‘‘ইউনিভার্সাল হেলথ কভারেজ নিয়ে উচ্চ পর্যায়ের সভা’’ ‘’মহামারি প্রতিরোধ, প্রস্তুতি এবং প্রতিক্রিয়া সংক্রান্ত উচ্চ-পর্যায়ের বৈঠক’; ‘টুওয়ার্ডস এ ফেয়ার ইন্টারন্যাশনাল ফিন্যান্সিয়াল আর্কিটেকচার-শীর্ষক উচ্চ-স্তরের গোলটেবিল বৈঠক’’ ‘‘নারী নেতাদের ইউএনজিএ প্ল্যাটফর্মের বার্ষিক সভা’ এবং ‘জলবায়ু উচ্চাকাঙ্ক্ষা শীর্ষ সম্মেলনের উচ্চ স্তরের বিষয়ভিত্তিক অধিবেশন’’।

প্রধানমন্ত্রী বলেন, ‘‘এসব উচ্চ-পর্যায়ের সভায় আমি বেশকিছু প্রস্তাবনা তুলে ধরি। ভবিষ্যতে মহামারি মোকাবিলা করার জন্য বিশ্ব স্বাস্থ্য সংস্থার নেতৃত্বে সংশ্লিষ্ট পক্ষগুলোর মধ্যে একটি আন্তর্জাতিক সহযোগিতা কাঠামো তৈরি করার প্রস্তাব করেছি। সকলের জন্য বৈশ্বিক স্বাস্থ্যসেবা নিশ্চিত করার জন্য স্বাস্থ্য পরিচয়পত্র সংবলিত ডাটাভিত্তিক ও আন্তঃপরিচালন যোগ্য একটি স্বাস্থ্য তথ্য ব্যবস্থা গড়ে তুলতে অভিজ্ঞতা বিনিময়ের প্রস্তাব করেছি। ন্যায্য আন্তর্জাতিক অর্থায়ন ব্যবস্থাপনা সংক্রান্ত আলোচনায় আমি এসডিআর ঋণের সীমা কোটার পরিবর্তে প্রয়োজন ও ঝুঁকির ভিত্তিতে নির্ধারণ এবং সহজ ঋণ প্রক্রিয়ার মাধ্যমে তা বাস্তবায়ন করার আহ্বান জানিয়েছি। এছাড়া, ঋণদাতাদের মধ্যে সমন্বয় ও স্বচ্ছতার ভিত্তিতে ন্যায্য ও কার্যকর ঋণ সহজীকরণে অগ্রাধিকার প্রদান করার উপর গুরুত্বারোপ করেছি।

৭৮তম জাতিসংঘ সাধারণ অধিবেশেনের সাইড লাইনে বাংলাদেশ এ বছর দুটি উচ্চ-পর্যায়ের সভা আয়োজন করে বলে জানান প্রধানমন্ত্রী। উচ্চ-স্তরের সাইড ইভেন্টগুলো ছিলো ‘‘কমিউনিটি ক্লিনিক ভিত্তিক চিকিৎসা সেবা’’ এবং ‘’রোহিঙ্গা সঙ্কট’’ বিষয়ে।

বিনা অনুমতিতে এই সাইটের সংবাদ, আলোকচিত্র অডিও ও ভিডিও ব্যবহার করা বেআইনি।
সেহরির শেষ সময় - ভোর ৩:৪৫
ইফতার শুরু - সন্ধ্যা ১৮:৪২
  • ফজর
  • যোহর
  • আছর
  • মাগরিব
  • এশা
  • সূর্যোদয়
  • ৩:৫০
  • ১১:৫৯
  • ১৬:৩৪
  • ১৮:৪২
  • ২০:০৬
  • ৫:১২