ঢাকা ০৫:৪০ অপরাহ্ন, সোমবার, ১৫ সেপ্টেম্বর ২০২৫, ৩১ ভাদ্র ১৪৩২ বঙ্গাব্দ

নকল মাস্ক সরবরাহের অভিযোগ জেএমআইয়ের চেয়ারম্যান গ্রেফতার

News Editor
  • আপডেট সময় : ০২:০৫:৫৪ অপরাহ্ন, মঙ্গলবার, ২৯ সেপ্টেম্বর ২০২০
  • / ১০৩৬ বার পড়া হয়েছে

নকল এন নাইনটি ফাইভ মাস্ক সরবরাহের অভিযোগে জেএমআইএর কর্ণধার আবদুর রাজ্জাককে গ্রেফতার করেছে দুদক। মঙ্গলবার (২৯ সেপ্টেম্বর) তাকে গ্রেফতার করে দুদক। একই অভিযোগে রাজ্জাক ছাড়াও ৭ জনকে আসামি করে মামলা দায়ের করা হয়েছে। তবে মামলা থেকে বাদ দেয়া হয়ে হয়েছে স্বাস্থ্য অধিদপ্তরের সাবেক ডিজি আবুল কালাম আজাদকে।

আসামিদের মধ্যে কেন্দ্রীয় ঔষধাগারের উপ পরিচালক জাকির হোসেনসহ বিভিন্ন পর্যায়ের কর্মকর্তা-কর্মচারী আছেন। করোনা মহামারীর সুযোগ নিয়ে ডাক্তার ও স্বাস্থ্যসেবা কর্মীদের জন্য নকল সুরক্ষা সামগ্রী সরবরাহের অভিযোগ ওঠে জেএমআইসহ বেশ কয়েকটি প্রতিষ্ঠানের বিরুদ্ধে।

প্রতিষ্ঠানটি ভুয়া আমদানি দেখিয়ে মুন্সিগঞ্জে নকল এন নাইনটি ফাইভ মাস্ক তৈরী করে বিভিন্ন সরকারি হাসপাতালে সরবরাহ করে আসছিলো। গত ৮ জুলাই কেন্দ্রীয় ঔষধাগারে নকল এন নাইনটি ফাইফ মাস্ক সরবরাহের অভিযোগে আব্দুর রাজ্জাককে জিজ্ঞাসাবাদ করে দুদক। সেসময়ই উঠে আসে এর সঙ্গে জড়িত ছিলো স্বাস্থ্য ও পরিবার কল্যাণ মন্ত্রণালয় ও স্বাস্থ্য অধিদপ্তরের একাধিক কর্মকর্তা-কর্মচারি। যাদের বিরুদ্ধে বিভিন্ন অনিয়ম, দুর্নীতি ও ক্ষমতার অপব্যবহারের মাধ্যমে কোভিড-১৯ এর চিকিৎসার জন্য নিম্নমানের সুরক্ষাসামগ্রী বিভিন্ন হাসপাতালে সরবরাহের নামে কোটি কোটি টাকা হাতিয়ে নেয়ার অভিযোগ আছে।

 গত ৮ জুলাই কেন্দ্রীয় ঔষধাগারে নকল এন নাইনটি ফাইফ মাস্ক সরবরাহের অভিযোগে আব্দুর রাজ্জাককে জিজ্ঞাসাবাদ করে দুদক। সেসময়ই উঠে আসে এর সঙ্গে জড়িত ছিলো স্বাস্থ্য ও পরিবার কল্যাণ মন্ত্রণালয় ও স্বাস্থ্য অধিদপ্তরের একাধিক কর্মকর্তা-কর্মচারি। যাদের বিরুদ্ধে বিভিন্ন অনিয়ম, দুর্নীতি ও ক্ষমতার অপব্যবহারের মাধ্যমে কোভিড-১৯ এর চিকিৎসার জন্য নিম্নমানের সুরক্ষাসামগ্রী বিভিন্ন হাসপাতালে সরবরাহের নামে কোটি কোটি টাকা হাতিয়ে নেয়।

নকল মাস্ক সরবরাহের অভিযোগ জেএমআইয়ের চেয়ারম্যান গ্রেফতার

আপডেট সময় : ০২:০৫:৫৪ অপরাহ্ন, মঙ্গলবার, ২৯ সেপ্টেম্বর ২০২০

নকল এন নাইনটি ফাইভ মাস্ক সরবরাহের অভিযোগে জেএমআইএর কর্ণধার আবদুর রাজ্জাককে গ্রেফতার করেছে দুদক। মঙ্গলবার (২৯ সেপ্টেম্বর) তাকে গ্রেফতার করে দুদক। একই অভিযোগে রাজ্জাক ছাড়াও ৭ জনকে আসামি করে মামলা দায়ের করা হয়েছে। তবে মামলা থেকে বাদ দেয়া হয়ে হয়েছে স্বাস্থ্য অধিদপ্তরের সাবেক ডিজি আবুল কালাম আজাদকে।

আসামিদের মধ্যে কেন্দ্রীয় ঔষধাগারের উপ পরিচালক জাকির হোসেনসহ বিভিন্ন পর্যায়ের কর্মকর্তা-কর্মচারী আছেন। করোনা মহামারীর সুযোগ নিয়ে ডাক্তার ও স্বাস্থ্যসেবা কর্মীদের জন্য নকল সুরক্ষা সামগ্রী সরবরাহের অভিযোগ ওঠে জেএমআইসহ বেশ কয়েকটি প্রতিষ্ঠানের বিরুদ্ধে।

প্রতিষ্ঠানটি ভুয়া আমদানি দেখিয়ে মুন্সিগঞ্জে নকল এন নাইনটি ফাইভ মাস্ক তৈরী করে বিভিন্ন সরকারি হাসপাতালে সরবরাহ করে আসছিলো। গত ৮ জুলাই কেন্দ্রীয় ঔষধাগারে নকল এন নাইনটি ফাইফ মাস্ক সরবরাহের অভিযোগে আব্দুর রাজ্জাককে জিজ্ঞাসাবাদ করে দুদক। সেসময়ই উঠে আসে এর সঙ্গে জড়িত ছিলো স্বাস্থ্য ও পরিবার কল্যাণ মন্ত্রণালয় ও স্বাস্থ্য অধিদপ্তরের একাধিক কর্মকর্তা-কর্মচারি। যাদের বিরুদ্ধে বিভিন্ন অনিয়ম, দুর্নীতি ও ক্ষমতার অপব্যবহারের মাধ্যমে কোভিড-১৯ এর চিকিৎসার জন্য নিম্নমানের সুরক্ষাসামগ্রী বিভিন্ন হাসপাতালে সরবরাহের নামে কোটি কোটি টাকা হাতিয়ে নেয়ার অভিযোগ আছে।

 গত ৮ জুলাই কেন্দ্রীয় ঔষধাগারে নকল এন নাইনটি ফাইফ মাস্ক সরবরাহের অভিযোগে আব্দুর রাজ্জাককে জিজ্ঞাসাবাদ করে দুদক। সেসময়ই উঠে আসে এর সঙ্গে জড়িত ছিলো স্বাস্থ্য ও পরিবার কল্যাণ মন্ত্রণালয় ও স্বাস্থ্য অধিদপ্তরের একাধিক কর্মকর্তা-কর্মচারি। যাদের বিরুদ্ধে বিভিন্ন অনিয়ম, দুর্নীতি ও ক্ষমতার অপব্যবহারের মাধ্যমে কোভিড-১৯ এর চিকিৎসার জন্য নিম্নমানের সুরক্ষাসামগ্রী বিভিন্ন হাসপাতালে সরবরাহের নামে কোটি কোটি টাকা হাতিয়ে নেয়।