DoinikAstha Epaper Version
ঢাকাবৃহস্পতিবার ২রা মে ২০২৪
ঢাকাবৃহস্পতিবার ২রা মে ২০২৪

আজকের সর্বশেষ সবখবর

পোশাক শিল্প রক্ষায় পাশে দাঁড়িয়েছেন জয়া

DoinikAstha
মে ৭, ২০২১ ১:৪১ অপরাহ্ণ
Link Copied!

বিনোদন ডেস্কঃমহামারী করোনা পরিস্থিতিতে অন্য সব কিছুর মতোই  কঠিন সংকটের মধ্যে দিয়ে যাচ্ছে বাংলাদেশের পোশাক শিল্প। করোনার কারণে গত বছর বৈশাখ এবং ঈদে বেচা বিক্রি হয়নি বললেই চলে। যার কারণে উদ্যোক্তাসহ সংশ্লিষ্ট সবাই কঠিন সময় পার করেছে। এবারের পরিস্থিতি এখনো আশাবাদী হওয়ার মতো নয়। এমন অবস্থায় এই শিল্প খাতের সুহৃদের ভূমিকায় অবতীর্ণ হয়েছেন দুই বাংলার দর্শকনন্দিত অভিনেত্রী জয়া আহসান।

দেশীয় সুনামধন্য ফ্যাশন হাউস বিশ্বরঙের আহ্বানে সাড়া দিয়ে তিনি ১ মিনিট ৪০ সেকেন্ডের একটি ভিডিও বার্তায় দিয়েছেন। যেখানে তিনি এই শিল্প খাতের সঙ্গে জড়িত ব্যক্তিদের জন্য সবাইকে সমব্যথী হওয়ার অনুরোধ জানিয়েছেন।

করোনাকালে সংক্রমণের আশঙ্কা আছেই। অনেকে সে জন্য সশরীরে মার্কেট বা মলে গিয়ে শপিংকে নিরুৎসাহিত করছেন। এর যৌক্তিকতা অস্বীকার করা হয়তো যাচ্ছে না। তবে এই ঈদই হলো বাংলাদেশের রিটেইল ইন্ডাস্ট্রির সবচেয়ে বড় আয়ের উপলক্ষ। বিশেষ করে ফ্যাশন শিল্প। অসংখ্য পরিবার এই শিল্প খাতের সঙ্গে জড়িত। তাই একটি পোশাক কেনা মানে অনেক পরিবারকে সাহায্য করা। তাদের পাশে দাঁড়ানো।

এ জন্যই জয়া আহসান বিশেষভাবে অনুরোধ জানিয়েছেন অন্তত একটি পোশাক কিনে সহায়তার হাত বাড়িয়ে দেয়ার জন্য। পাশাপাশি তিনি এবারের শপিংকে আনন্দের নয়; বরং দায়িত্ববোধের শপিং হিসেবে আখ্যায়িত করেছেন।

একটি পোশাক তৈরির প্রতিটি পর্যায়েই রয়েছে বিভিন্ন পেশাদার মানুষের সম্পৃক্ততা। করোনায় এই শিল্প খাত হারিয়েছে দক্ষ শ্রমিক। এবার যেন তার পুনরাবৃত্তি না হয়, সে জন্য সবার প্রতি একান্ত অনুরোধও করেছেন তিনি।

আসলে ঈদে পোশাক বিক্রি হলে উদ্যোক্তারা যে শুধু লাভবানই হবেন তা কিন্তু নয়, অনেক মানুষ বেঁচে যাবেন। অনেক পরিবারের মুখে খাবার উঠবে। ঈদটা কিছুটা হলেও তাদের আনন্দের হবে, যেটা গত বছর হয়নি।

অসমর্থিত সূত্রের তথ্য অনুযায়ী বাংলাদেশের ফ্যাশন ইন্ডাস্ট্রির সারা বছরের আয় ১০ হাজার কোটি টাকা। এর অন্তত ৫০ শতাংশ আসে ঈদে। এই টাকায় চলে সারা বছর। এই শিল্পের সঙ্গে জড়িত সবাই মূলত নির্ভর করে থাকে ঈদের বেচাকেনার ওপর।

গত বছর ঈদ ছিল নিরানন্দ। তাই যাদের সামর্থ্য আছে, তারা একটি করে পেষাক এবার কিনলেও এই ইন্ডাস্ট্রির সঙ্গে জড়িত মানুষগুলো কিছুটা হলেও সামলে উঠতে পারবেন।

আসলে শপিং সব সময়ই আনন্দের। পরিবারের সবাই মিলে গিয়ে পছন্দের পণ্য কেনা। কিন্তু সেই পরিস্থিতি এবার নেই। তাই নিজেদের তাগিদ থেকে শপে না গিয়ে, বাসায় বসে অনলাইনেও কিছু না কিছু কেনা সম্ভব। তাহলেই বাংলাদেশের ফ্যাশন শিল্পের সঙ্গে জড়িত সবার মুখে হাসি ফুটবে বলে মনে করেন জয়া আহসান।

বিনা অনুমতিতে এই সাইটের সংবাদ, আলোকচিত্র অডিও ও ভিডিও ব্যবহার করা বেআইনি।
সেহরির শেষ সময় - ভোর ৪:০২
ইফতার শুরু - সন্ধ্যা ৬:৩১
  • ফজর
  • যোহর
  • আছর
  • মাগরিব
  • এশা
  • সূর্যোদয়
  • ৪:০৭
  • ১১:৫৯
  • ৪:৩১
  • ৬:৩১
  • ৭:৫০
  • ৫:২৪