পর্নস্টার মিয়া খলিফা এবার বড় স্তনের অসুবিধা বললো (ভিডিও)।পর্নস্টার মিয়া খলিফার বড় স্তনের অসুবিধা নিয়ে আলোচনার একটি ভিডিও ইউটিউবে নতুন করে ভাইরাল হয়েছে। ভিডিওটি আপলোড করার পরই সেটি ভাইরাল হয়ে ছড়িয়ে পড়ে। ইতিমধ্যে ইউটিউবে প্রায় ১ কোটিবার দেখা হয়েছে ভিডিওটি। ভিডিওতে নারীদের বড় স্তন থাকার নানা অসুবিধার কথা তুলে ধরেছেন মিয়া খলিফা।
যেখানে নিজের বড় স্তন নিয়ে কোন ৯টি জটিলতার মধ্যে পড়েছেন সেটা জানিয়েছেন তিনি। নীল ছবির এই তারকার মাত্র দুই মিনিটেরও কম সময়ের এই ভিডিওটিতে হুমড়ি খেয়ে পড়েছেন ভক্তরা।
মিয়া খলিফা বলেছেন, আমি ছোটবেলা থেকেই ছেলেদের কাছে আকর্ষিত হওয়ার জন্য ছটফট করতাম। করতাম কারণ, আমার বিশাল ওজনের জন্য একটি ছেলেরও পাত্তা পেতাম মা।কিন্তু এক ঝড়লেনই বা কবে?
পর্ন নিয়ে তরুণীদের পরামর্শ দিলেন মিয়া খলিফা
সাংবাদিকের এই প্রশ্নে পর্নস্টার মিয়া খলিফার উত্তর, কলেজের প্রথম বর্ষ থেকে হুট করেই আমার ওজন কমতে শুরু করে দিল। ওজন ঝড়ানোর সঙ্গে সঙ্গেই আমার স্তন নিয়ে আমি আরও সচেতন হয়ে পড়েছিলাম। প্রায় ৫০ কেজিরও বেশি ওজন ঝড়িয়ে ছিলাম আমি। আর তারপরেই মানুষজন আমার চেহারা, আমার সৌন্দর্য্যের ভূয়সী প্রশংসা করতে শুরু করে দেন। আর সেই কথাগুলি শুনতে আমার বেশ ভালোই লাগত। এই কথাগুলো হেলায় ছেড়ে দিতে এক্কেবারেই ইচ্ছে করত না আমার।
কিন্তু এই পর্নস্টার মিয়া খলিফা হিসেবে আত্মপ্রকাশই বা হল কীভাবে? তাতে মিয়ার সোজাসাপটা উত্তর, তুমি খুবই সুন্দর। মডেলিং করতে চাও তুমি? তোমার শরীরের গঠনও খুব সুন্দর! ন্যুড মডেলিংয়ে পা রাখা উচিত তোমার! আর তারপরেই ধীরে ধীরে স্টুডিয়োগুলোর অন্দরে যখন ঢুকতে শুরু করলাম, তখন দেখলাম সব্বাই যেন আমার সঙ্গে খুবই ভালো ব্যবহার করছেন। তারপরই ধীরে ধীরে আমার পর্নস্টার হওয়া।
২১ বছরের আইনের এক তুখড় ছাত্রীর এই দুনিয়ায় আগ্রহই বা জন্মাল কী ভাবে? তাতে মিয়া পালটা প্রশ্ন ছুড়ে দিয়ে বলেন, ২১ বছরের একটা আইনজীবী কী সারা জীবনটা রিটেইনার হিসেবেই কাজ করে কাটিয়ে দেবে?
সে দুনিয়ায় আর একটি ছবিও শুট করেন না তিনি। কিন্তু সেই দুনিয়া যেন প্রতি পদে পদে তাঁকে ধাওয়া করে চলেছে। এক কালের সবচাইতে বেশি পর্ন দুনিয়ার সবথেকে পপুলার অভিনেত্রীর আক্ষেপ, ‘এখনও রাস্তা ঘাটে হাঁটাচলা করলেআমার মনে হয় যেন, লোকে আমাকে দেখছেন না। লোকের আগ্রহ সেই আমার আপাদমস্তক ভিতরের শরীরটা।
পোশাকহীন মিয়াক খলিফাকে দেখতেই আগ্রহী মানুষজন। মনে হয় যেন, পথেঘাটে মানুষ আমার স্তন থেকে উরু অবধি সবকিছু খুঁটিয়ে লক্ষ্য করছেন। আমার জামা-কাপড়ের অন্দরমহলই যেন দেখে যাচ্ছেন মানুষ। আর বিষয়টায় আমার বড়ই লজ্জা লাগে। এতে আমার মনে হয় যেন, আমার গোপনীয়তা আর যেন আমার হাতে নেই।